প্রিয় ছাত্রছাত্রীরা এই আর্টিকেলে আমরা Class 6 এর পশুপাখির ভাষা গল্পের প্রশ্ন উত্তর নিয়ে এসেছি। তোমাদের ষষ্ঠ শ্রেনীর পাঠ্যবইতে সুবিনয় রায়চৌধুরী এর লেখা পশুপাখির ভাষা গল্প রয়েছে। গল্পের শেষে যে সব প্রশ্নপত্র গুলি রয়েছে তার সমাধান আমরা এখানে করে দিলাম। আশা করি সবার ভালো লাগবে।
পশুপাখির ভাষা
সুবিনয় রায়চৌধুরী
লেখক পরিচিতি
উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীর পুত্র সুবিনয় রায়চৌধুরীর জন্ম ১৮৯০ খ্রিস্টাব্দে। সংগীতে তাঁর যথেষ্ট জ্ঞান ছিল। হারমোনিয়াম ও এসরাজ বাজানোতে তিনি দক্ষ ছিলেন। তিনি সহজ ও সরল ভাষায় শিশু ও কিশোরদের জন্য বহু বই লিখেছেন। তাঁর কয়েকটি উল্লেখযোগ্য বই— রকমারি, বল তো, কাড়াকাড়ি, জীবজগতের আজব কথা প্রভৃতি। তিনি লিখেছেন গল্প, কবিতা ও প্রবন্ধ। তিনি বিখ্যাত ‘সন্দেশ’ পত্রিকা সম্পাদনা করেছেন। সুবিনয় রায়চৌধুরীর রচনাসংগ্রহ বইটিতে তাঁর প্রধান রচনাগুলি সংকলিত হয়েছে। ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দে তাঁর মৃত্যু হয়।
-:হাতে কলমে:-
১.১ সুবিনয় রায়চৌধুবী কী কী বাদ্যযন্ত্র বাজাতে পারতেন ?
উত্তর : সুবিনয় রায়চৌধুরী হারমোনিয়াম, এসরাজ প্রভৃতি বাদ্যযন্ত্র বাজাতে পারতেন।
১.২ সুবিনয় রায়চৌধুরি কোন্ পত্রিকার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন?
উত্তর : সুবিনয় রায়চৌধুরী সন্দেশ পত্রিকার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।
২. কোনটি কার ডাক মিলিয়ে লেখো :
পশুপাখির নাম | ডাক |
ব্যাঙের ডাক হাতির ডাক পাখির ডাক কোকিলের ডাক ঘোড়ার ডাক ময়ূরের ডাক | কাকলি হ্রেষা বৃংহন মক্মকি কেকা কুহু |
উত্তর :
পশুপাখির নাম | ডাক |
ব্যাঙের ডাক হাতির ডাক পাখির ডাক কোকিলের ডাক ঘোড়ার ডাক ময়ূরের ডাক | মক্মকি বৃংহন কাকলি কুহু হ্রেষা কেকা |
৩. নীচের বিশেষ্য শব্দগুলিকে বিশেষণে এবং বিশেষণগুলিকে বিশেষ্যে রূপান্তরিত করো :
পশু, মুখ, মন, পরীক্ষা, চালাক, অর্থ, লোভ, জন্তু, মেজাজ।
উত্তর :
বিশেষ্য | বিশেষণ |
পশু পরীক্ষা লোভ জন্তু মন | পাশব পরীক্ষিত লোভী জান্তব মানসিক |
বিশেষ্য | বিশেষণ |
মুখ চালাক অর্থ মেজাজ | মৌখিক চালাকি আর্থিক মেজাজি |
৪. বাক্যের উদ্দেশ্য ও বিধেয় আলাদা করে দেখাও :
৪.১ মুরগিরা তিতি ডাক শুনে আসে।
৪.২ পাখিরাও ভয়, রাগ প্রভৃতি প্রকাশ করার জন্য বিশেষ বিশেষ শব্দ উচ্চারণ করে থাকে।
৪.৩ ক্যাস্টাং সাহেব প্রায় চল্লিশ বছর বন্য জন্তুদের সঙ্গে থেকেছেন।
৪.৪ শিম্পাঞ্জি, ওরাং এদের বিষয় কিছু লেখা হয়নি।
উত্তর :
উদ্দেশ্য | বিধেয় |
৪.১ মুরগিরা | তিতি ডাক শুনে আসে। |
৪.২ পাখিরাও | ভয়, রাগ প্রভৃতি প্রকাশ করার জন্য বিশেষ বিশেষ শব্দ উচ্চারণ করে থাকে। |
৪.৩ ক্যাস্টাং সাহেব | প্রায় চল্লিশ বছর বন্য জন্তুদের সঙ্গে থেকেছেন। |
৪.৪ শিম্পাঞ্জি, ওরাং | এদের বিষয় কিছু লেখা হয়নি। |
৫. প্রতিশব্দ লেখো : পাখি, পুকুর, হাতি, সিংহ, বাঘ।
উত্তর: পাখি—বিহগ, খেচর, কুজন, পক্ষী, বিহঙ্গ।
পুকুর—পরিখা, সরোবর, দিঘি, তড়াগ, পুষ্করিণী।
হাতি—গজ, ঐরাবত, হস্তি, মাতঙ্গ, করী, কুঞ্জর, দ্বিরদ।
সিংহ—পশুরাজ, কেশরী, মৃগেন্দ্র, হরি, হর্ষক্ষ।
বাঘ—ব্যাঘ্র, শার্দুল।
৬. নীচের যে শব্দগুলিতে এক বা বহু বোঝাচ্ছে তা চিহ্নিত করে লেখো :
৬.১ কুকুরেরাও কথা শুনে হুকুম পালন করতে ওস্তাদ।
৬.২ তোমার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাইছে।
৬.৩ বিপদের সময় পরস্পরকে জানাবার উপায়ও পশুপাখিরা বেশ জানে।
৬.৪ রিউবেন ক্যাস্টাং নামে একজন সাহেব বহুকাল পশুদের সঙ্গে ভাব পাতিয়ে বেড়িয়েছেন।
৬.৫ একেও ভাষা বলতে হবে।
উত্তর : ৬.১ কুকুরেরাও (বহুবচন)। ৬.২ তোমার (একবচন)। ৬.৩ পরস্পরকে (বহুবচন), পশুপাখিরা (বহুবচন)। ৬.৪ একজন (একবচন), পশুদের (বহুবচন)। ৬.৫ একেও (একবচন)।
৭. নীচের প্রশ্নগুলির নিজের ভাষায় উত্তর লেখো :
৭.১ ভাষার প্রয়োজন হয় কেন ?
উত্তর : মনের ভাব প্রকাশ করতে, একে অপরকে বুঝতে জানতে ভাষার প্রয়োজন হয়।
৭.২ “পশুপাখিরা অবিশ্যি মানুষের অনেক কথারই অর্থ বোঝে”।—একথার সমর্থনে রচনাটিতে কোন প্রসঙ্গের অবতারণা করা হয়েছে? তুমি এর সঙ্গে আরো কী কী যোগ করতে চাইবে ?
উত্তর : পশুপাখিরা অবিশ্যি মানুষের অনেক কথারই অর্থ বোঝে। কিছু বুদ্ধিমান জীব যেমন কুকুর, বনমানুষ, ঘোড়া প্রভৃতি তাদের মানুষে দেওয়া নাম শুনলেই কান খাড়া করে। নাম ধরে ডাক দিলে কাছে আসে। মুরগিরা তিতি ডাক শুনে আসে। হাঁস সোই সোই ডাক শুনে আসে। ছাগল অ-র-র ডাক শুনে আসে। হাতি তো মাহুতের কথা শুনেই চলে। কুকুররাও কথা শুনে হুকুম পালন করতে ওস্তাদ—অবশ্য কথার অর্থ তাদের শেখাতে হয়।
গোরু তার মনিবের গলার ডাক শুনে চলে। পোষা বিড়াল তার মনিবের কথা বুঝতে পারে। পাখিরা নানাভাবে মানুষের ডাকে সাড়া দেয়।
৭.৩ রিউবেন ক্যাস্টাং-এর অভিজ্ঞতার কথা কীভাবে পাঠ্যাংশে স্থান পেয়েছে তা আলোচনা করো।
উত্তর : রিউবেন ক্যাস্টাং নামে একজন সাহেব বহুকাল পশুদের সাথে ভাব পাতিয়ে বেড়িয়েছেন। তিনি বলেন ‘আমি পশুর ভাষা বেশ বুঝি”। তিনি অনেকবার জংলি হাতির সামনে পড়েছেন। বাঘের গরম নিঃশ্বাস অনুভব করেছেন। প্রকাণ্ড ভাল্লুকের থাবা মুখের সামনে দেখেছেন। গরিলা তাকে জড়িয়ে ধরেছে। কিন্তু পশুদের ভাষার জ্ঞান থাকার জন্য তিনি বিপদ থেকে ফিরে এসেছেন।
তিনি জানিয়েছেন,পশুদের ভাষা অবিকল নকল করতে পারলে পশুদের সঙ্গে ভাব জমানো বেশ সহজ। আর পশুদের আদব-কায়দা অনুসারে যদি তাদের কাছে যাওয়া যায়, তাহলে ভয়ের বিশেষ কারণ থাকে না। তাঁর মতে, সিংহ, বাঘ, হাতি, শ্বেত ভালুক প্রভৃতির গায়ে হাত দেওয়ার আগে লক্ষ করতে হবে তারা আমাদের আওয়াজের জবাব দিচ্ছে কিনা, তারপর খুব ধীরে ধীরে এগিয়ে তাদের মেজাজ বুঝে গায়ে হাত দেওয়া যেতে পারে। ক্যাস্টাং সাহেব প্রায় চল্লিশ বছর জন্তুদের সঙ্গে থেকে বিশেষ অভিজ্ঞতা লাভ করেছেন। এই প্রসঙ্গে ক্যাস্টাং সাহেবের নাম এসেছে।
৭.৪ ‘একেও ভাষা বলতে হবে’—কাকে ‘ভাষা’র মর্যাদা দিতে হবে বলে বক্তা মনে করেন? তুমি কি এই বক্ত্যব্যের সঙ্গে সহমত? বুঝিয়ে লেখো।
উত্তর : পশুরা শুধু শব্দের সাহায্যে কথা বলে না, নানা রকম ইশারায়ও কথা বলে। কুকুরের লেজ নাড়া আর, কান নাড়ার মধ্যে কত অর্থ আছে তা আমরা সকলেই বুঝি না। লেখক একেই ভাষার মর্যাদা দিতে বলেছেন।
আমি অবশ্যই একমত, কারণ অনেক সময় ইশারা ভাষার থেকে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। পশুরা চোখের ভাষা খুব ভালোভাবে বুঝতে পারে। চোখের ইশারার সাহায্যে অনেক কথা বুঝিয়ে পশুদের দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ করিয়ে নেওয়া হয়। ইসারাতেও মনের ভাব প্রকাশ করা যায়।
৭.৫ “তাই তারা স্বভাবতই নীরব”—কাদের কথা বলা হয়েছে? তাদের এই স্বভাবগত নীরবতার কারণ কী?
উত্তর : সুবিনয় রায়চৌধুরী রচিত ‘পশুপাখির ভাষা’ রচনায় বন্য প্রাণীদের কথা বলা হয়েছে।
জঙ্গলের পশুকে সর্বদাই প্রাণ বাঁচিয়ে চলতে হয়। আত্মরক্ষার জন্য তারা স্বভাবতই নীরব। পোষা জন্তুদের মতো তারা নিরাপদ নয় ।
৭.৬ “এরা তো মানুষেরই জাতভাই”—কাদের ‘মানুষের জাতভাই’ বলা হয়েছে? তা সত্ত্বেও মানুষের সঙ্গে তাদের কোন্ পার্থক্যের কথা পাঠ্যাংশে বলা হয়েছে তা লেখো।
উত্তর : শিম্পাঞ্জি, ওরাং, গরিলা এদের মানুষের জাতভাই বলা হয়েছ। এমন বলার কারণ—এদের গঠন, জীবনধারণ পদ্ধতি অনেকটাই মানুষের সাথে মেলে। ভালোবাসা সহানুভূতি প্রভৃতি অনুভূতিগুলি এরা বুঝতে পারে।
কিন্তু মানুষের সাথে বড়ো পার্থক্য হল—মানুষের মতো এরা মনের ভাব প্রকাশ করতে ভাষা ব্যবহার করতে পারে না। এদের ভাষা জ্ঞান নেই। তবে এরা ইশারা বা অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে মনের ভাব প্রকাশ করতে পারে।
৭.৭ তোমার পরিবেশে থাকা জীবজন্তুর ডাক নিয়ে অনুচ্ছেদ রচনা করো।
উত্তর : আমার পরিবেশে গোরু, ছাগল, পাখি, বেড়াল, কুকুর এদের দেখা পাই। গোরু হাম্বা হাম্বা ডাক ছাড়ে। তাদের বাচ্চারা ওই ডাক শুনে ছুটে আসে। বিপদে পড়লে তারা ওই ভাষায় চিৎকার করে মনিবকে ডাকে। ছাগল অ-র-র ডাক শুনলেই ছুটে আসে। মুরগি তি-তি ডাক শুনে আসে। বিড়ালও ম্যাও ম্যাও ডাক ছেড়ে বাচ্চাদের ডাকে, কুকুর তার মনিবদের ডাক শুনে ছুটে আসে।
৭.৮ এমন একটি গল্প লেখো যেখানে পশুপাখিরা মানুষের সঙ্গে মানুষেরই মতো কথাবার্তা বলছে আর তাদের মধ্যে অপরূপ বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছে।
উত্তর : সেদিন স্বপ্ন দেখছিলাম। আমার পোষা পাখি, হাঁস-মুরগি, গোরু সবাই মিলে মিটিং করছে। আমার প্রিয় পাখি ময়না সুন্দর গান ধরেছে। হাঁস আর মুরগি খোপ থেকে বেরিয়েছিল মাঠে যাবার জন্য। বলল, আহা ময়না তুমি কি গান ধরেছো, মন একেবারে জুড়িয়ে গেল। হাঁস বলল, গান শুনে মনটা ভালো হয়ে গেল। আজ পুকুরে নেমে প্রচুর গুগলি ধরবো। মুরগি বলল, ভাই ময়না তোমার গলায় এতো সুর তুমিতো মানুষের সমাজে থাকলে বিরাট গায়ক হয়ে যেতে, দিকে দিকে তোমার নাম ছড়িয়ে পড়তো।
আমি বললাম হ্যাঁরে তোরা খাবার খুঁজতে না গিয়ে এখানে দাঁড়িয়ে আছিস কেন? হাঁস রেগে গিয়ে উত্তর দিল, তুমি মানুষ হতে পারো কিন্তু একেবারে বেরসিক। ময়নার এতো সুন্দর গানের কোনো মর্যাদা দিলে না। সকালে কেমন সবার মন ভালো হয়ে গেল গান শুনে তা কোথায় বাবু প্রশংসা করবে তা না বকতে এলেন।
গোরু গুটি গুটি পায়ে আসছিল; বলল, মালিক আহা ময়নাকে তোমার শ্রেষ্ঠ গায়কের পুরস্কারটা দেওয়া উচিত। সব পশু একসাথে বলে উঠল, হ্যাঁ-হ্যাঁ। আমি বললাম, ঠিক আছে ময়না তুমি চিন্তা করো না, সামনের মাসে তোমাকে আমি আকাশবাণীতে নিয়ে যাবো, গানের অডিশনের জন্য। ময়না মৃদু হাসি হেসে বলল, ঠিক বলছো তো? তবে মানুষেরা বেশিরভাগ সময় কথা দিয়ে কথা রাখে না, দেখো সেরকম না হয়। হঠাৎ আমার ঘুম ভেঙে গেল।
৮. পাশের ছবিটি দেখে নিজের ভাষায় পাঁচটি বাক্য লেখো।
উত্তর : ছবিতে টুপি ও কোট পরা একজন মানুষ এবং একটি পশুকে দেখা যাচ্ছে। পশুটির আকার বড়ো ও মোটা। তার ঠোঁট ফাঁক করা দেখে মনে হচ্ছে সে কিছু বলতে চায়। মানুষটি তা বুঝতে পেরে মাথা নীচু করেছে। মানুষটি পশুর কথা শুনতে চায়।
-:অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তর:-
১. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো :
১.১ কুকুর, বনমানুষ, ঘোড়া প্রভৃতি মানুষের দেওয়া নাম শুনলেই কান খাড়া করে। এ থেকে কী বোঝা যায় ?
উত্তর : বোঝা যায়, এরা বুদ্ধিমান প্রাণী–মানুষের অনেক কথার অর্থ বোঝে।
১.২ হাতির প্রতি ব্যবহৃত মাহুতের কিছু কথা ও তার অর্থ উল্লেখ করো।
উত্তর : ‘বৈঠ’ অর্থাৎ বসো, ‘তেরে’ অর্থাৎ কাত হও, ‘ভোরি’ অর্থাৎ পিছনে যাও, ‘মাইল’ অর্থাৎ সাবধান।
১.৩ বেড়ালের সাধারণ আওয়াজ কোনটা আর কোনটা ঝগড়ার আওয়াজ ?
উত্তর : বেড়ালের সাধারণ আওয়াজ—ম্যাও বা মিউ। আর রাগ বা ঝগড়ার আওয়াজ—ওয়াও ।
১.৪ রিউবেন ক্যাস্টং সাহেব কী জন্য স্মরণীয় ?
উত্তর : রিউবেন ক্যাস্টং সাহেব পশুদের আওয়াজ আয়ত্ত্ব করেছিলেন আর তাদের সঙ্গে ভাব জমিয়েছিলেন।
১.৫ ‘একটি জিনিস প্রত্যেকবারই আমাকে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচিয়েছে –কাকে কোন জিনিসটি মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচিয়েছে?
উত্তর : পশুদের ভাষা সম্পর্কে জ্ঞান ক্যাস্ট্যাং সাহেবকে বহুবার মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচিয়েছে।
১.৬ পোষা না বন্য, কোন ধরনের জন্তুরা বেশি চেঁচামেচি করে?
উত্তর : বন্য জন্তুদের তুলনায় পোষা জন্তুরা বেশি চেঁচামেচি করে।
১.৭ পশুদের আওয়াজ নকল করতে পারার সুবিধা কী?
উত্তর : পশুদের আওয়াজ নকল করতে পারার সুবিধা হল – সহজে তাদের সঙ্গে ভাব জমানো যায়।
১.৮ ভালুক কেমন স্বভাবের প্রাণী ?
উত্তর : ভালুক নিরামিষাশী আর লোভী। তাকে খাবার দিলে সে সহজে ভাব পাতায়।
১.৯ কারা কখনও খাবারের লোভে ভাব জমায় না ?
উত্তর : আমিষাশী জন্তু কখনও খাবারের লোভে ভাব জমায় না।
১.১০ কারা মানুষের জাতভাই?
উত্তর : শিম্পাঞ্জি, ওরাং, গরিলা মানুষের জাতভাই।
আরো পড়ুন
ভরদুপুরে কবিতা | নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী | প্রশ্ন ও উত্তর | ষষ্ঠ শ্রেণীর বাংলা
শঙ্কর সেনাপতি গল্পের প্রশ্ন উত্তর | শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়
খোলামেলা দিনগুলি গল্পের প্রশ্ন উত্তর | শান্তিসুধা ঘোষ
পাইন দাঁড়িয়ে আকাশে নয়ন তুলি কবিতার প্রশ্ন উত্তর | হাইনরিখ হাইনে
ঘাসফড়িং কবিতার প্রশ্ন উত্তর | অরুণ মিত্র
কুমোরে পোকার বাসাবাড়ি গল্পের প্রশ্ন উত্তর | গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য
চিঠি কবিতার প্রশ্ন উত্তর | জসীমউদ্দিন
হাট কবিতার প্রশ্ন উত্তর | যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত
Note: এই আর্টিকেলের ব্যাপারে তোমার মতামত জানাতে নীচে দেওয়া কমেন্ট বক্সে গিয়ে কমেন্ট করতে পারো। ধন্যবাদ।