দশম শ্রেনী (মাধ্যমিক) Class 10 Life Science অ্যামাইটোসিস কাকে বলে ? অ্যামাইটোসিস কোশ বিভাজনের বৈশিষ্ট্য ও তাৎপর্য উল্লেখ করাে।

অ্যামাইটোসিস কাকে বলে ? অ্যামাইটোসিস কোশ বিভাজনের বৈশিষ্ট্য ও তাৎপর্য উল্লেখ করাে। 

প্রশ্ন: অ্যামাইটোসিস কাকে বলে ? অ্যামাইটোসিস কোশ বিভাজনের বৈশিষ্ট্য ও তাৎপর্য উল্লেখ করাে। 

উত্তর: 

অ্যামাইটোসিস : যে পদ্ধতিতে মাতৃকোশের নিউক্লিয়াস ও সাইটোপ্লাজম সরাসরি বিভাজিত [ নিউক্লিওপৰ্দা অবলুপ্তি ও বেমতন্তুু গঠন ছাড়া ] হয়ে দুটি অপত্য কোশ উৎপন্ন করে তাকে অ্যামাইটোসিস কোষ বিভাজন বলে।

স্থান : অ্যামাইটোসিস কোষ বিভাজন ব্যাকটেরিয়া, ইস্ট, অ্যামিবা ইত্যাদিতে দেখা যায়।

বৈশিষ্ট্য : 

1. নিম্নশ্রেণির জীবদেহে অ্যামাইটোসিস কোশ বিভাজন পদ্ধতি দেখা যায়।

2. নিউক্লিওপৰ্দা অবলুপ্তি ও বেমত গঠন ছাড়া অ্যামাইটোসিস পদ্ধতি সম্পন্ন হয়।

3. এই পদ্ধতিতে নিউক্লিয়াস ও সাইটোপ্লাজম সরাসরি বিভাজিত হয়।

4. এই পদ্ধতিতে প্রথমে নিউক্লিয়াসটি ডাম্বেল আকৃতির হয় এবং মাঝখানে খাজ সৃষ্টি হয়। উভয় দিকের খাঁজ মিলিত হলে কোশটি দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে দুটি অপত্য। কোশ সষ্টি হয়।

5.  নিউক্লিয়াস বিভাজনের কোনাে দশা গঠিত হয় না, তাই একে প্রত্যক্ষ কোশ বিভাজন বলে।

তাৎপর্য : 

1. নিম্নশ্রেণির জীবেরা এই পদ্ধতির সাহায্যে বংশবিস্তার করে। 

2. এইপ্রকার কোশ বিভাজনে নিউক্লিয়াস বিভাজনের কোনাে দশা গঠিত হয় না। 3.  এইপ্রকার কোশ বিভাজন অল্প সময়ে সম্পন্ন হয়।

Note: এই আর্টিকেলের ব্যাপারে তোমার মতামত জানাতে নীচে দেওয়া কমেন্ট বক্সে গিয়ে কমেন্ট করতে পারো। ধন্যবাদ।

1 thought on “অ্যামাইটোসিস কাকে বলে ? অ্যামাইটোসিস কোশ বিভাজনের বৈশিষ্ট্য ও তাৎপর্য উল্লেখ করাে। ”

Leave a Comment

error: Content is protected !!