এখানে আমরা Class 9 Geography Model Activity Task Combined / Part 8 এর সমস্ত প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে এসেছি । Combined Activity Task (কম্বাইন্ড অ্যাক্টিভিটি টাস্ক) হল ২০২১ এর জুলাই থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত তোমাদের যে সমস্ত মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক দেওয়া হয়েছিল সেখান থেকে বাছাই করা কিছু প্রশ্ন ।
২০২১ এর এটাই সর্বশেষ অ্যাক্টিভিটি টাস্ক। এই অ্যাক্টিভিটি টাস্কে ৫০ নম্বরের প্রশ্ন দেওয়া রয়েছে যেগুলো তোমাদের সমাধান করে বিদ্যালয়ে জমা দিতে বলা হয়েছে । এর উপর ভিত্তি করেই সম্ভবত তোমরা পরবর্তী শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হবে । সুতরাং, খুবই মন দিয়ে তোমরা নিচের প্রশ্নোত্তর গুলি লিখবে ।
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক কম্বাইন্ড / Part 8
পরিবেশ ও ভূগোল
নবম শ্রেণী
Class 9 Geography Model Activity Task Combined / Part 8 Solution :
১. বিকল্পগুলি থেকে ঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখাে :
১.১ সৌরজগতের বহিঃস্থ গ্রহগুলির যে বৈশিষ্ট্যটি থাকেনা সেটি হলাে—
ক) এরা আকারে বড়
খ) এদের নির্দিষ্ট কক্ষপথ আছে
গ) এরা কঠিন শিলায় গঠিত
ঘ) এরা সূর্য থেকে অনেক দূরে অবস্থিত
উত্তর: গ) এরা কঠিন শিলায় গঠিত
১.২ সূর্যের উত্তরায়নের শেষ সীমা হলাে—
ক) মকরক্রান্তি রেখা
খ) কর্কটক্রান্তি রেখা
খ) কুমেরুবৃত্ত রেখা
ঘ) সুমেরুবৃত্ত রেখা
উত্তর: খ) কর্কটক্রান্তি রেখা
১.৩ মানবিক সম্পদের একটি উদাহরণ হলাে –
ক) সূর্যালােক
খ) প্রাকৃতিক গ্যাস
গ) দক্ষতা
ঘ) ভূতাপ শক্তি
উত্তর: গ) দক্ষতা
১.৪ বিষুবরেখায় ধ্রুবতারার উন্নতি কোণ হলাে—
ক) ০°
খ) ৯০°
গ) ৬০°
ঘ) ৪৫°
উত্তর: ক) ০°
১.৫ ভূ-আলােড়ন ভূপৃষ্ঠে অনুভূমিকভাবে কাজ করলে সৃষ্টি হয়—
ক) তূপ পর্বত
খ) ভঙ্গিল পর্বত
গ) গ্রস্ত উপত্যকা
ঘ) মহাদেশ
উত্তর: খ) ভঙ্গিল পর্বত
১.৬ ঠিক জোড়াটি নির্বাচন করাে —
ক) তিস্তা নদী–জোয়ারের জলে পুষ্ট
খ) দার্জিলিং জেলা – দৈনিক উষ্ণতার প্রসর বেশি
গ) মালভূমির ল্যাটেরাইট মৃত্তিকা – জলধারণ ক্ষমতা কম
ঘ) পাইন — ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদ
উত্তর: গ) মালভূমির ল্যাটেরাইট মৃত্তিকা – জলধারণ ক্ষমতা কম
১.৭ অক্ষরেখার অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য হলাে—
ক) সর্বোচ্চ অক্ষরেখার মান ০°
খ) প্রতিটি অক্ষরেখা মহাবৃত্ত
গ) অক্ষরেখাগুলি পরস্পরের সমান্তরাল
ঘ) প্রতিটি অক্ষরেখার পরিধি সমান
উত্তর: গ) অক্ষরেখাগুলি পরস্পরের সমান্তরাল
১.৮ বিদার অগ্নমের মাধ্যমে সৃষ্ট ভূমিরূপ হলাে—
ক) স্তুপ পর্বত
খ) লাভা মালভূমি
গ) পর্বতবেষ্টিত মালভূমি
ঘ) আগ্নেয়গিরি
উত্তর: খ) লাভা মালভূমি
১.৯ ঠিক জোড়াটি নির্বাচন করাে—
ক) দামােদর নদী – পশ্চিমবঙ্গের উত্তরের পার্বত্য অঞ্চল
খ) কালিম্পং জেলা – সমুদ্র থেকে দূরবর্তী স্থান
গ) পডজল মৃত্তিকা – পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিমের মালভূমি অঞ্চল
ঘ) অ্যালপাইন উদ্ভিদ – সুন্দরবন অঞ্চল
উত্তর: খ) কালিম্পং জেলা – সমুদ্র থেকে দূরবর্তী স্থান
২. শূন্যস্থান পূরণ করাে :
২.১ দ্রাঘিমারেখাগুলি নিরক্ষরেখাকে ___________ কোণে ছেদ করেছে।
উত্তর: সম
২.২ আবহবিকারগ্রস্ত শিলা চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে মূল শিলার উপর যে শিথিল আবরণ তৈরি করে তাকে ___________ বলে ।
উত্তর: রেগলিথ
২.৩ দার্জিলিং জেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত একটি নিত্যবহ নদী হলাে ___________ ।
উত্তর: তিস্তা
৩. বাক্যটি সত্য হলে ‘ঠিক’ এবং অসত্য হলে ‘ভুল’ লেখাে :
৩.১ নিরক্ষরেখায় অভিকর্ষের মান সর্বাধিক।
উত্তর: ভুল
৩.২ কোরিওলিস বলের প্রভাবে উত্তর গােলার্ধে আয়ন বায়ু বামদিকে বেঁকে প্রবাহিত হয়।
উত্তর: ভুল
৩.৩ অচিরাচরিত শক্তির একটি উৎস জোয়ারভাটা শক্তি।
উত্তর: ঠিক
৪. একটি বা দুটি শব্দে উত্তর দাও :
৪.১ কোনাে স্থানের দ্রাঘিমা ২৪° পূঃ হলে ঐ স্থানটির প্রতিপাদস্থানের দ্রাঘিমা কত হবে?
উত্তর: কোনাে স্থানের দ্রাঘিমা ২৪° পূঃ হলে ঐ স্থানটির প্রতিপাদস্থানের দ্রাঘিমা হবে ১৮০°-২৪° = ১৫৬°
৪.২ একটি পর্বতবেষ্টিত মালভূমির নাম লেখাে।
উত্তর: একটি পর্বতবেষ্টিত মালভূমির নাম হল তিব্বত মাল্ভুমি ।
৪.৩ কোন জলবায়ু অঞ্চলে রাসায়নিক আবহবিকারের প্রাধান্য লক্ষ করা যায়?
বলে।
উত্তর: আর্দ্র নিরক্ষীয় জলবায়ু অঞ্চলে রাসায়নিক আবহবিকারের প্রাধান্য লক্ষ করা যায় ।
৫. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :
৫.১ কোনাে একটি নিরপেক্ষ সামগ্রীর সম্পদ হয়ে ওঠার শর্তগুলি উল্লেখ করাে।
উত্তর: কোনাে একটি নিরপেক্ষ সামগ্রীর সম্পদ হয়ে ওঠার শর্তগুলি হল –
1. কার্যকারিতা
2. উপযোগতা বা অভাব মোচনের ক্ষমতা
3. গ্রহণযোগ্যতা
4. সর্বজনীন চাহিদা
5. পরিবেশমিত্রতা
৫.২ GPS – এর দুটি ব্যবহার উল্লেখ করাে।
উত্তর: GPS – এর দুটি ব্যবহার হল –
1. ভূপৃষ্ঠের কোনো স্থানের সঠিক অবস্থান ও উচ্চতা নির্ণয়ে
2. যানবাহন চলাচলের সঠিক দিশা দেখাতে ।
৫.৩ নদী ও খালের জলের অতিরিক্ত ব্যবহারের ক্ষতিকর প্রভাবগুলি কী কী?
উত্তর: নদী ও খালের জলের অতিরিক্ত ব্যবহারের ক্ষতিকর প্রভাবগুলি নিম্নরূপ –
1. কৃষিজমিতে সেচের কাজে অতিরিক্ত নদী ও খালের জল ব্যবহারের ফলে জমি লবণাক্ত হয়ে পড়ে ।
2. নদী ও খালের জল অতিরিক্ত ব্যবহারে নদী ও খালের নাব্যতা কমতে থাকে ।
3. শিল্পক্ষেত্রের বর্জ্য নিষ্কাশনে নদী ও খালের জল অতিরিক্ত ব্যবহারে জল দূষণের মাত্রা বৃদ্ধি পায় ।
4. পরিবহনের কাজে নদী ও খালের জলকে অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে জলে দূষণের মাত্রা বৃদ্ধি পায় ।
৫.৪ আবহবিকারে প্রাণীদের ভূমিকা উদাহরণসহ আলােচনা করাে।
উত্তর: মৃত্তিকায় বসবাসকারী বহু প্রাণী তাদের বাসস্থান তৈরীর জন্য শিলার যান্ত্রিক আবহবিকার ঘটায় । যেমন : খরগোশ , ইঁদুর , খেকশিয়াল , প্রেইরি কুকুর , কেঁচো প্রভৃতি প্রাণী সরাসরি শিলার মধ্যে গর্ত করে শিলাকে চূর্ণ – বিচূর্ণ করে । আবার প্রাণীদের বর্জ্য পদার্থ এবং মৃতদেহ নিঃসৃত জৈব অ্যাসিড শিলার রাসায়নিক বিয়োজনে সাহায্য করে ।
৬. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :
৬.১ আমরা পৃথিবীর আবর্তন বেগ অনুভব করিনা কেন?
উত্তর: আমরা পৃথিবীর আবর্তন বেগ অনুভব করিনা কারণ আমরাও পৃথিবীর আবর্তন গতির সঙ্গে মান গতিতে ঘুরছি । তাই আমরা পৃথিবীর আবর্তন বেগ অনুভব করিনা ।
৬.২ ‘পৃথিবীর বেশিরভাগ মানুষ সমভূমি অঞ্জলে বসবাস করেন’ – ভৌগােলিক কারণ ব্যাখ্যা করাে।
উত্তর: পৃথিবীর প্রায় ৯০ % লোক সমভূমি অঞ্চলে বাস করে শুধুমাত্র জীবনধারণের পক্ষে অনুকূল প্রাকৃতিক , সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিবেশ থাকার জন্য । যেমন :
1. কৃষিকাজের সুবিধা : নদী গঠিত সমভূমি অঞ্চল উর্বর পলিমাটি দিয়ে গঠিত বলে পৃথিবীর অধিকাংশ কৃষিকাজ সমভূমি অঞ্চলে হয়ে থাকে ।
2. শিল্প স্থাপনের সুবিধা : শিল্পের প্রয়োজনীয় কাঁচামালের সহজলভ্যতা , উন্নত পরিবহন ব্যবস্থা , ঘন জনবসতি ও চাহিদাযুক্ত বাজার সমভূমি অঞ্চলে থাকায় এখানে ধাতব এবং কৃষিভিত্তিক উভয় প্রকার শিল্পই স্থাপিত হতে দেখা যায় ।
3. উন্নত পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থা : সমতল ভূপ্রকৃতির কারণে সড়কপথ ও রেলপথ সহজে নির্মাণ করা যায় ফলে এক স্থান থেকে অন্য স্থানের মধ্যে সহজে পরিবহন ও যোগাযোগ রক্ষা সম্ভব হয়েছে ।
৬.৩ আগ্নেয় পর্বত ও ক্ষয়জাত পর্বতের মধ্যে পার্থক্য লেখাে।
উত্তর:
বিষয় | আগ্নেয় পর্বত | ক্ষয়জাত পর্বত |
উৎপত্তি | অগ্ন্যুৎপাতের কারণে লাভা , সিন্ডার ও ভস্ম সঞ্চয়ের ফলে সৃষ্টি হয় ৷ | প্রাকৃতিক শক্তির ক্ষয়কাজের ফলে এই পর্বত গঠিত হয় ৷ |
শক্তি | অন্তর্জাত শক্তি এই পর্বত সৃষ্টির জন্য দায়ী । | বহির্জাত শক্তি এই পর্বত সৃষ্টির জন্য দায়ী । |
আকৃতি | আগ্নেয় পর্বত শঙ্কু আকৃতির হয় । | প্রধানত গম্বুজের মতো হলেও যেকোনো আকৃতির হতে পারে ৷ |
৭. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :
৭.১ চিত্রসহ নিম্নলিখিত বিষয়গুলির ভিত্তিতে পৃথিবীর গােলীয় আকৃতির প্রমাণ দাও—
(ক) দিগন্তরেখা
(খ) ধ্রুবতারা
উত্তর:
( ক ) দিগন্ত রেখা : কোনো বড়ো ফাঁকা মাঠে দাঁড়ালে দূরে মনে হয় আকাশ মাটিতে মিশে গেছে । তেমনি সমুদ্রতীরে দাঁড়ালে দূরে মনে হয় জল আকাশকে ছুঁয়ে আছে । পৃথিবী গোলাকার বলেই এটি ঘটেছে । পৃথিবী গোলাকার বলেই ভূপৃষ্ঠ থেকে যত উপরে ওঠা যায় দিগন্তরেখার বিস্তৃতি তত বাড়ে এবং আকৃতিও বৃত্তচাপের মত হয় ।
( খ ) ধ্রুবতারা : উত্তর গোলার্ধে ধ্রুবতারাকে আমরা নিরক্ষরেখায় 0 ° কোণে দেখি । নিরক্ষরেখা থেকে যত উত্তরে যাওয়া যায় ততই ধ্রুবতারা উঁচুতে উঠতে উঠতে উত্তর মেরুতে দেখি একেবারে মাথার উপর 90 ° কোণে । পৃথিবী সমতল হলে সকল স্থান থেকেই ধ্রুবতারাকে একই উন্নতি কোণে দেখা যেত ।
৭.২ ‘উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলে তুষারের কার্যের ফলে শিলা আবহবিকারগ্রস্ত হয়’ – চিত্রসহ ব্যাখ্যা করাে। অক্সিডেশন বা জারণ প্রক্রিয়ায় শিলা কীভাবে বিয়ােজিত হয় উদাহরণসহ লেখাে।
উত্তর:
উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলে তুষারের কার্যের ফলে যান্ত্রিক আবহবিকারের তুষার খন্ডীকরণ প্রক্রিয়াটি বিশেষভাবে প্রাধান্য লাভ করে থাকে । এই প্রক্রিয়ায় অতিরিক্ত শীতলতার সংস্পর্শে এসে উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলে শিলা ফাটলের মধ্যে আবদ্ধ জল বরফে পরিণত হয় এবং আয়তনে বেড়ে ফাটলের গায়ে প্রচন্ড চাপ দিতে থাকে । দীর্ঘদিন ধরে এই প্রক্রিয়াটি চলতে থাকলে শিলার ফাটলটি আরও বেড়ে যেতে থাকে এবং অবশেষে মূল শিলাদেহ থেকে শিলাস্তর খন্ড খন্ড হয়ে ভেঙে পড়ে ।
অক্সিডেশন বা জারণ প্রক্রিয়ায় বায়ুমণ্ডলে জলীয়বাষ্পের উপস্থিতিতে শিলা মধ্যস্থ লৌহযুক্ত খনিজের সাথে অক্সিজেন রাসায়নিক বিক্রিয়ায় শিলার বিয়োজন ঘটিয়ে থাকে । এই প্রক্রিয়ায় লোহা ফেরাস অক্সাইড থেকে ফেরিক অক্সাইডে পরিণত হয় ও শিলা সহজেই ভঙ্গুর হয়ে পড়ে । এই প্রক্রিয়ায় শিলার উপর হলদে – বাদামি ছোপ বা মরচে পড়তে দেখা যায় ।
উদাহরণ : উড়িষ্যার বোলানি ও ঝাড়খণ্ডের দক্ষিণাংশে কিরিবুরুর লৌহসমৃদ্ধ উচ্চভূমিতে অক্সিডেশন বা জারণ প্রক্রিয়া লক্ষ্য করা যায় ।
৭.৩ পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ু কীভাবে মৌসুমী বায়ু দ্বারা প্রভাবিত হয়?
উত্তর: মৌসুমী বায়ু পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ুর উপর বিভিন্নভাবে প্রভাব বিস্তার করে । যেমন :
1. ঋতু পরিবর্তন : মৌসুমী বায়ুর আগমন ও প্রত্যাগমনের উপর ভিত্তি করে পশ্চিমবঙ্গে গ্রীষ্মকাল , বর্ষাকাল , শরৎকাল ও শীতকাল এই চারটি প্রধান ঋতু পর্যায়ক্রমিকভাবে পরিলক্ষিত হয় ।
2. অনিশ্চিত , অনিয়মিত ও অসম বৃষ্টিপাত : পশ্চিমবঙ্গের মোট বৃষ্টিপাতের প্রায় ৯০ ভাগ ঘটে মৌসুমী বায়ুর আগমনে । কিন্তু মৌসুমী বায়ু খামখেয়ালি প্রকৃতির হওয়ায় এর প্রভাবে পশ্চিমবঙ্গের বৃষ্টিপাত যেমন অনিশ্চিত তেমনি অনিয়মিত ।
3. আর্দ্র গ্রীষ্মকাল শুষ্ক শীতকাল : গ্রীষ্মকালের শেষে দক্ষিণের সমুদ্র থেকে মৌসুমী বায়ু প্রচুর জলীয় বাষ্প নিয়ে পশ্চিমবঙ্গে প্রবেশ করে এবং সমগ্র পশ্চিমবঙ্গে বৃষ্টিপাত হয় । তাই পশ্চিমবঙ্গে গ্রীষ্মকাল আর্দ্র প্রকৃতির । আবার শীতকালে পশ্চিমবঙ্গ থেকে মৌসুমী বায়ু দক্ষিণ দিকে ফিরতে থাকে । স্থলভাগ থেকে প্রবাহিত এই বায়ুতে জলীয়বাষ্প থাকে না বলে বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকে না তাই শীতকাল শুষ্ক প্রকৃতি হয় ।
4. বিপরীতমুখী বায়ুপ্রবাহ : মৌসুমী বায়ুর আগমনকালে পশ্চিমবঙ্গে বায়ুপ্রবাহ দক্ষিণ থেকে উত্তরমুখী এবং প্রত্যাগমনকালে উত্তর থেকে দক্ষিণমুখী হয় ।
5. উষ্ণতা : মৌসুমী বায়ুর আগমনের সঙ্গে সঙ্গে আকাশ মেঘে ঢেকে যায় , বৃষ্টিপাত ঘটে ফলে উষ্ণতা অনেকটা কমে যায় ।
Read Also:
Class 9 English 2nd Language Combined Activity Task / মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Part 8
Class 9 Bengali (বাংলা প্রথম ভাষা) Combined Activity Task / মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Part 8
Class 9 Mathematics (গণিত) Combined Activity Task / মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Part 8
Class 9 History (ইতিহাস) Combined Activity Task / মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Part 8
Class 9 Life Science (জীবন বিজ্ঞান) Combined Activity Task / মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Part 8
Class 9 Physical Science (ভৌতবিজ্ঞান) Combined Activity Task / মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Part 8
Class 1-10 Combined Activity Task / মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Part 8
Note: এই আর্টিকেলের ব্যাপারে তোমার মতামত জানাতে নীচে দেওয়া কমেন্ট বক্সে গিয়ে কমেন্ট করতে পারো। ধন্যবাদ।
Thank you🙏🙏🙏