Class 7 Class 7 Bengali স্মৃতিচিহ্ন কামিনী রায় প্রশ্ন উত্তর | Class 7 Bengali Smriti Chinha Question Answer | Wbbse

স্মৃতিচিহ্ন কামিনী রায় প্রশ্ন উত্তর | Class 7 Bengali Smriti Chinha Question Answer | Wbbse

এই আর্টিকেলে আমরা সপ্তম শ্রেণির বাংলা বইয়ের থেকে স্মৃতিচিহ্ন কামিনী রায় প্রশ্ন উত্তর নিয়ে আলোচনা করেছি। কামিনী রায়ের লেখা কবিতাটির শেষে দেওয়া সমস্ত প্রশ্নের উত্তর এখানে তুলে ধরা হয়েছে। আশা করি এই উত্তরগুলি তোমাদের পড়াশোনায় উপকারে আসবে ও ভালো লাগবে।

স্মৃতিচিহ্ন

কামিনী রায়


হাতে কলমে প্রশ্ন উত্তর

ক. মহৎ মানুষের জীবন কথা আমরা পাঠ করে থাকি কেন ?
উত্তর: মহৎ মানুষের জীবন কথা আমরা পাঠ করলে তাদের জীবন থেকে শিক্ষা নিয়ে আমরা অনুপ্রাণিত হয়ে উঠি। তাদের জীবন-কথা পাঠ করে আমরা আমাদের জীবনে বাঁচার জন্য সঠিক পথ খুঁজে পাই বা খুঁজে পেতে সাহায্য করে।

খ. অত্যাচারী কোন কোন সাম্রাজ্যলোভী জাতির কথা তুমি ইতিহাস পড়ে জেনেছ ?
উত্তর: শক, হুন, পোর্তুগিজ, মুঘল, পাঠান ও ইংরেজ প্রভৃতি জাতির কথা আমি ইতিহাস পড়ে জেনেছি।

গ. অতীত ইতিহাসের ধূসর হয়ে আসা কোন স্মারক / সৌধ / মিনার তুমি দেখেছ ?
উত্তর: কলকাতার শহীদ মিনার আমি দেখেছি।

ঘ. তোমার দৃষ্টিতে কাদের কথা সমাজের সকলের চিরকাল মনে রাখা উচিত ?
উত্তর: যারা নিঃস্বার্থ ভাবে পৃথিবীর গরিব-দুঃখী মানুষের পাশে থেকে তাদের কল্যাণ করেছে এবং পৃথিবীর কল্যাণমূলক কাজে নিজের জীবন উৎসর্গ করেছে, আমার দৃষ্টিতে তাদের কথা সমাজের সকলের চিরকাল মনে রাখা উচিত।

ঙ. মানুষ নিজেকে স্মরণীয় করে রাখতে চায় কেন ?
উত্তর: প্রকৃতির নিয়ম অনুযায়ী মানুষ মরণশীল। তাই এই নিয়ম অনুযায়ী সকলকেই একদিন না একদিন পৃথিবী ছেড়ে চলে যেতে হবে। তাই মানুষ এই জগতে মহান হবার জন্য সমাজ কল্যাণমূলক বা অন্যান্য কাজের দ্বারা মানুষের কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকতে চায়।

উত্তর:

১.১ ইট-পাথরে গড়া সৌধ কাউকে চিরস্মরণীয় করে রাখে না।
১.২ যাঁরা নিজেদের সৌধ গড়ে কীর্তিকে অমর করে রাখতে চান তাঁরা বরেণ্য।
১.৩ সাধারণ মানুষের মনে যাঁরা স্থান পেয়েছেন, তাঁদের নাম ভেসে যায়।
১.৪ এমন বহু সহায়-সম্বলহীন, দরিদ্র মানুষ আছেন, মহাকাল যাঁদের স্মৃতি মুছে দিতে পারেনি। 
১.৫ ‘মানব হৃদয়-ভূমি’ অধিকার করতে হলে মানুষের জন্য কল্যাণকর কাজ করতে হবে।

উত্তর: ওরা ভেবেছিল মনে আপনার নাম
মনোহর হর্ম্ম্যরূপে বিশাল অক্ষরে 
ইষ্টক প্রস্তরে রচি চিরদিন তরে 
রেখে যাবে!

মনোহর, বিশাল, মূঢ়, ব্যর্থ, ভগ্ন, লুপ্ত, শুষ্ক, অধিকার, দৃঢ়, অক্ষুণ্ণ, ধৌত, নিত্য, সমুজ্জ্বল। 

উত্তর: মনোহর – কুৎসিত।
বিশাল – ক্ষুদ্র।
মূঢ় – চতুর/পন্ডিত।
ব্যর্থ – সফল।
ভগ্ন – গোটা/অখণ্ড/ সম্পূর্ণ।
লুপ্ত – বিদ্যমান/পুনরুজ্জীবিত।
শুষ্ক – জলীয়/ভেজা।
অধিকার – অনধিকার।
দৃঢ় – শিথিল।
অক্ষুণ্ণ – ক্ষুণ্ণ।
ধৌত – অধৌত।
নিত্য – অনিত্য।
সমুজ্জ্বল – অনুজ্জ্বল/মলিন।

নাম, মনোহর, প্রস্তর, মূঢ়, ব্যর্থ, ভগ্ন, স্তূপ, স্মৃতি, রক্ষা, মানব, হৃদয়, প্রতিষ্ঠা, দৃঢ়, দরিদ্র।

উত্তর: নাম (বিশেষ্য) – নামী (বিশেষণ)।
মনোহর (বিশেষণ) – মনোহারিত্ব (বিশেষ্য)।
প্রস্তর (বিশেষ্য) – প্রস্তরীভূত (বিশেষণ)।
মূঢ় (বিশেষণ) – মূঢ়তা (বিশেষ্য)।
ব্যর্থ (বিশেষণ) – ব্যর্থতা (বিশেষ্য)।
ভগ্ন (বিশেষণ) – ভগ্নাংশ (বিশেষ্য)।
স্তূপ (বিশেষ্য) – স্তূপীকৃত (বিশেষণ)।
স্মৃতি (বিশেষ্য) – স্মার্ত (বিশেষণ)।
রক্ষা (বিশেষ্য) – রক্ষণীয়/রক্ষিত (বিশেষণ)।
মানব (বিশেষ্য) – মানবিক (বিশেষণ)।
হৃদয় (বিশেষ্য) – হার্দ্য/হৃদ্য (বিশেষণ)।
প্রতিষ্ঠা (বিশেষ্য) – প্রতিষ্ঠিত (বিশেষণ)।
দৃঢ় (বিশেষণ) – দৃঢ়তা (বিশেষ্য)।
দরিদ্র (বিশেষণ) – দারিদ্র্য (বিশেষ্য)।

অক্ষর, চিরদিন, স্মৃতি, মানব, রক্ষা, অধিকার, সম্বল, প্রতিষ্ঠা। 

উত্তর: অক্ষর = বাচ্চা শিশুটির এখনও অক্ষরজ্ঞান হয়নি।
চিরদিন = সমাজ কল্যাণমূলক লোকেরা চিরদিন স্মরণীয় হয়ে থাকেন।
স্মৃতি = মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের স্মৃতিশক্তি বেশি থাকে।
মানব = যুগে যুগে মহান মানবেরা এই জগতে জন্ম নিয়েছে।
রক্ষা = ভারতবর্ষকে প্রচন্ড তাপ থেকে রক্ষা করতে হলে প্রচুর পরিমাণে গাছ লাগাতে হবে।
অধিকার = ভারতবর্ষে প্রত্যেকটি মানুষের মৌলিক অধিকার আছে।
সম্বল = সমাজের কল্যাণ যারা করে তারা সবসময়ই সম্বলহীন মানুষের পাশে এসে দাঁড়ায়।
প্রতিষ্ঠা = রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রতিষ্ঠা করা একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হল বিশ্বভারতী।

মনোহর, মনস্কাম, ব্যর্থ, সিংহাসন, প্রতিষ্ঠা, সমুজ্জ্বল, প্রস্তর। 

উত্তর: মনোহর = মনঃ + হর।
মনস্কাম = মনঃ + কাম।
ব্যর্থ = বি + অর্থ।
সিংহাসন = সিংহ + আসন।
প্রতিষ্ঠা = প্রতি + ইষ্ঠা।
সমুজ্জ্বল = সম্ + উৎ + জ্বল।
প্রস্তর = প্রঃ + তর।

আপনার, রচি, তরে, খসিছে, ভূমে, আছিল, হের।

উত্তর: আপনার – নিজের।
রচি – রচনা করি।
তরে – জন্য।
খসিছে – খসে পড়ছে।
ভূমে – মাটিতে / ভূমিতে।
আছিল – ছিল।
হের – দেখো। 

মন, হৰ্ম্ম, মূঢ়, দরিদ্র, নদী ।

উত্তর: মন- চিত্ত।
হৰ্ম্ম – সৌধ।
মূঢ় – নির্বোধ।
দরিদ্র – গরিব।
নদী – তটিনী।

৯.১ ‘স্মৃতিচিহ্ন’ কবিতাটি কার রচনা ?
উত্তর: ‘স্মৃতিচিহ্ন’ কবিতাটি কামিনী রায়ের রচনা।

৯.২ কবিতাটি তাঁর কোন কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত?
উত্তর: ‘স্মৃতিচিহ্ন’ কবিতাটি তাঁর ‘আলোক সংগীত’ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত।

৯.৩ কবিতাটি কী জাতীয় রচনা ?
উত্তর: ‘স্মৃতিচিহ্ন’ কবিতাটি সমালোচনামূলক রচনা ।

৯.৪ কবিতায় কবি কাদের ‘মূঢ়’ ও ‘ব্যর্থ মনস্কাম’ বলেছেন ?
উত্তর: ‘স্মৃতিচিহ্ন’ কবিতায় কবি ‘মূঢ়’ ও ‘ব্যর্থ মনস্কাম’ তাদের বলেছেন, যারা সৌধ নির্মাণ করে চিরস্মরণীয় হতে চেয়েছেন।

৯.৫ তাদের স্মৃতি কীভাবে লুপ্ত হয়ে যায় ?
উত্তর: কামিনী রায় রচিত ‘স্মৃতিচিহ্ন’ কবিতায় তাদের স্মৃতি কালের স্রোতে লুপ্ত হয়ে যায়।

৯.৬ কারা মানুষের মনে চিরস্থায়ী আসন লাভ করে ?
উত্তর: যারা মানষের জন্য কল্যাণকর কাজ করে তারা মানষের মনে চিরস্থায়ী আসন লাভ করে।

৯.৭ ‘কাল’ কে কবিতায় কীসের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে ?
উত্তর: কামিনী রায় রচিত ‘স্মৃতিচিহ্ন’ কবিতায় ‘কাল’কে নদীর সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে।

৯.৮ কবিতায় ‘শুষ্ক তৃণ’ বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন ?
উত্তর: কামিনী রায় রচিত ‘স্মৃতিচিহ্ন’ কবিতায় শুষ্ক তৃণ বলতে কবি হারিয়ে যাওয়া স্মৃতিকে বুঝিয়েছেন।

১০. তিন-চারটি বাক্যে নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও:

১০.১ ‘ওরা ভেবেছিল মনে…’– কাদের কথা বলা হয়েছে ? তারা কী ভেবেছিল ?

উত্তর: কামিনী রায় রচিত ‘স্মৃতিচিহ্ন’ কবিতায় উদ্ধৃতাংশটির মাধ্যমে ‘ওরা” বলতে এখানে সাম্রাজ্যলোভী মানুষের কথা বলা হয়েছে।

তারা ভেবেছিল, তাদের দ্বারা মনোহর প্রাসাদ ও ইট পাথরের সৌধ তৈরি করলেই বুঝি পৃথিবীতে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকা যায়। আর এই ভাবেই সাধারণ মানুষের মনে জায়গা করে নেওয়ার জন্য তারা ঐশ্বর্যের বলে সৌধ বা মিনার নির্মাণ করেন।

১০.২ ‘মূঢ় ওরা’ — কবিতায় তাদের মূঢ় বলার কারণ কী ?

উত্তর: কামিনী রায় রচিত ‘স্মৃতিচিহ্ন’ কবিতায় মূঢ় শব্দের অর্থ অজ্ঞ বা বোকা। কবিতার মাধ্যমে জানা যায় ঐশ্বর্য-প্রতিপত্তি সম্পন্ন সাম্রাজ্যলোভী মানুষরা মনে করেছিল তাদের তৈরি সৌধের মাধ্যমে তারা চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। কিন্তু সেটা ভুল প্রমাণিত হয়ে তাদের ভাবনার ব্যর্থ হয়েছে। কাল স্রোতে তাদের নির্মিত সৌধ একদিন ভেঙে পড়বে আর তাদের কথা কেউ মনে রাখবে না। তাই কবি তাদের ‘মূঢ়’ বলেছেন।

১০.৩ ‘কেবা রক্ষা করে’ – – কী রক্ষা করার কথা বলা হয়েছে ? তা রক্ষা করা সম্ভব হচ্ছে না কেন ? 

উত্তর: কামিনী রায় রচিত ‘স্মৃতিচিহ্ন’ কবিতায় প্রাচীনকালে নির্মিত স্মৃতিসৌধ বা মিনার রক্ষা করার কথা বলা হয়েছে।

কালের প্রকোপে সব কিছুরই বিনাশ হয়ে থাকে। যতই চেষ্টা করা যাক না কেন তাদেরকে বাঁচানো যায় না। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে স্মৃতিসৌধ বা মিনার নষ্ট হয়ে যায়। তাই সেগুলো রক্ষা করা সম্ভব হচ্ছে না।

১০.৪ ‘দরিদ্র আছিল তারা’– কাদের কথা বলা হয়েছে ? তাদের রাজত্ব কীভাবে অক্ষুণ্ণ রয়েছে বলে কবি মনে করেন?

উত্তর: কামিনী রায় রচিত ‘স্মৃতিচিহ্ন’ কবিতায় উদ্ধৃতাংশটির মাধ্যমে এখানে মানব কল্যাণ-কামী মানুষদের কথা বলা হয়েছে।

কবির মতে তাদের রাজত্ব মানুষের হৃদয়ে অক্ষুণ্ণ রয়েছে। কারণ, সমাজে তাদের কল্যাণময়ী কর্মের দ্বারা তারা মানুষের অন্তরে চিরস্থায়ী আসন লাভ করেছেন। এদের কল্যাণময় জীবনের কথা কালের স্রোতে ধ্বংস না হয়ে যুগ যুগ বয়ে চলতে থাকবে, যার কোনো বিনাশ নেই।

১০.৫ কালস্রোতে কাদের নাম ধুয়ে যায় ? সেই স্রোত কাদের স্মৃতি গ্রাস করতে পারে না ? 

উত্তর: কামিনী রায় রচিত ‘স্মৃতিচিহ্ন’ কবিতায় এখানে কালস্রোতে স্বার্থপর অহংকারী ও সাম্রাজ্যলোভী মানুষদের নাম ধুয়ে যায়।

যারা মানুষের হৃদয় অধিকার করে রয়েছে, মানুষের মনের মাঝে যাদের আসন পাতা, যারা মানব সেবায় নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছেন, সেই স্রোত সেইসব কল্যাণকামী মানুষদের নাম গ্রাস করতে পারে না।

১০.৬ ‘মানবহৃদয় ভূমি করি অধিকার’— কারা, কীভাবে মানবহৃদয় ভূমি অধিকার করে ?

উত্তর: কামিনী রায় রচিত ‘স্মৃতিচিহ্ন’ কবিতায় এখানে মানব-হৃদয় ভূমি অধিকার করেছেন সমাজের কল্যাণ-কামী মানুষেরা। যারা মানুষের জন্য কাজ করেন, যারা মানুষের মধ্যে মিশে থাকেন, তারাই তাদের কাজ কর্মের মধ্যে দিয়ে মানুষের হৃদয় অধিকার করেছেন। তাদের মহান কাজকর্মগুলি মানুষের জীবনযাপনে যুগ যুগ ধরে সুফল নিয়ে এসেছে।

১০.৭ কবিতায় কবি কোন ‘স্মৃতি’কে কেন ‘অবিনশ্বর’ ও ‘নিত্য সমুজ্জ্বল’ বলেছেন ?
উত্তর:
কামিনী রায় রচিত ‘স্মৃতিচিহ্ন’ কবিতায় কবি তাঁদের কথা বলেছেন যাঁরা সত্যই দরিদ্র, সহায়- সম্বলহীন থাকা সত্বেও সমাজের কল্যাণের দ্বারা নিজের জীবন উৎসর্গ করেছেন। তাঁদের নাম কোনো প্রস্তর নির্মিত সৌধ নয় যে কালের প্রভাবে ক্ষয়প্রাপ্ত হবে। তাঁদের নাম হয়ে থাকবে ‘অবিনশ্বর’ ও ‘নিত্যসমুজ্জ্বল’।

১০.৮ তোমার দৃষ্টিতে মানুষের স্মরণীয় হয়ে থাকার শ্রেষ্ঠ পন্থাটি কী?

উত্তর: আমার দৃষ্টিতে মানুষের স্মরণীয় হয়ে থাকার শ্রেষ্ঠ পন্থাটি হল মানুষের জন্য নিঃস্বার্থ ভাবে কাজ করা। মানব কল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত করে অন্যদের দুঃখ দূর করা। প্রতিটি মানুষের মধ্যেই কিছু না কিছু শক্তি আছে, তা দিয়ে মানুষ সমাজে কল্যাণকর অবদান রাখতে পারে। একজন প্রকৃত মানুষের ধর্ম হল নিজের জীবন উৎসর্গ করে দেশের প্রতি দীন দুঃখীদের সাহায্য করে তাদের মুখে হাসি ফোটানো। আর এই ভাবেই নিজের ভালোবাসা, কর্ম এবং ত্যাগের দ্বারাই মানুষের মনে চিরকাল স্মরণীয় হয়ে থাকা যায়।

উত্তর:


“তোমরা আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব।”
– নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু

“মনুষ্যত্বের শিক্ষাটাই চরম শিক্ষা আর সমস্তই তার অধীন।”
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

“যদি সত্যিই মন থেকে কিছু করতে চাও তাহলে পথ পাবে, আর যদি না চাও তাহলে অজুহাত পাবে।”
– স্বামী বিবেকানন্দ

আরো পড়ুন

গল্পবুড়ো কবিতার প্রশ্ন উত্তর | সুনির্মল বসু | Golpo Buro Kobita Question Answer | Class 5 | Wbbse

বুনো হাঁস প্রশ্ন উত্তর | লীলা মজুমদার | Buno Has Class 5 Question Answer | Wbbse

দারোগাবাবু এবং হাবু কবিতার প্রশ্ন উত্তর | Daroga Babu Ebong Habu Question Answer | Class 5 | Wbbse

এতোয়া মুন্ডার কাহিনী প্রশ্ন উত্তর | Etoya Mundar Kahini Question Answer | Class 5 | Wbbse

Note: এই আর্টিকেলের ব্যাপারে তোমার মতামত জানাতে নীচে দেওয়া কমেন্ট বক্সে গিয়ে কমেন্ট করতে পারো। ধন্যবাদ।

Leave a Comment