প্রিয় শিক্ষার্থীরা, এই আর্টিকেলে আমরা ২০২৬ সালের জন্য মাধ্যমিক বাংলা MCQ সাজেশন নিয়ে উপস্থিত হয়েছি। মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য বাংলা বিষয়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ১০০ টি MCQ প্রশ্ন-উত্তর এখানে তুলে ধরা হয়েছে। তোমরা নিয়মিত প্র্যাকটিস করলে এই সাজেশন থেকেই পরীক্ষায় অধিকাংশ প্রশ্ন কমন পেয়ে যাবে। তাই দেরি না করে এখনই Madhyamik Bengali MCQ Suggestion 2026 দেখে নাও।
Madhyamik Bengali MCQ Suggestion 2026
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ১০০ টি MCQ প্রশ্ন-উত্তর
মাধ্যমিক বাংলা MCQ সাজেশন ২০২৬ | গুরুত্বপূর্ণ ১০০ টি প্রশ্ন-উত্তর
১. তপনের লেখা গল্পের নাম—
উত্তর : প্ৰথম দিন।
২. তপনের লেখা গল্প ছাপা হয়েছিল—
উত্তর : সন্ধ্যা তারা পত্রিকায়।
৩. ‘কথাটা শুনে তপনের চোখ মার্বেল হয়ে গেল।’ কথাটা হলো—
উত্তর : তপনের মেসো একজন লেখক।
৪. তপন মামার বাড়িতে এসেছে—
উত্তর : গ্রীষ্মের ছুটিতে।
৫. তপনের সম্পূর্ণ নাম ছিল—
উত্তর : শ্রী তপন কুমার রায়।
৬. ‘বিকেলে চায়ের টেবিলে ওঠে কথাটা’- কথাটা হলো—
উত্তর : তপনের গল্প মেসো দেখাতে দিয়েছে।
৭. সারা বাড়িতে শোরগোল পড়ে যায় কারণ—
উত্তর : তপনের গল্প পত্রিকায় ছাপা হয়েছে।
৮. জগদীশবাবুর বাড়িতে সন্ন্যাসী ছিলেন—
উত্তর : সাত দিন।
৯. সন্ন্যাসী থাকতেন—
উত্তর : হিমালয়ের গুহাতে।
১০. সন্ন্যাসী সারা বছর খেতেন—
উত্তর : একটি হরীতকী।
১১. জগদীশবাবু সন্ন্যাসীর ঝোলায় ফেলেছিলেন —
উত্তর : একশো টাকা।
১২. বাস ড্রাইভারের নাম ছিল—
উত্তর : কাশীনাথ।
১৩. স্কুলের মাস্টার নকল পুলিশকে ঘুষ দিয়েছিল—
উত্তর : আট আনা।
১৪. বিরাগীর ঝোলার ভেতর ছিল—
উত্তর : গীতা।
১৫. সন্ন্যাসী কে নতুন খরম দিয়েছিলেন—
উত্তর : জগদীশবাবু।
১৬. তেলের খনির কারখানার মিস্ত্রীরা চাকরির উদ্দেশ্যে গিয়েছিল—
উত্তর : রেগুন।
১৭. পলিটিক্যাল সাসপেক্ট এর নাম ছিল—
উত্তর : সব্যসাচী মল্লিক।
১৮. সব্যসাচী নিজের নাম বলেছিলেন—
উত্তর : গিরীশ মহাপাত্র।
১৯. কীসের গন্ধে থানা শুদ্ধ লোকের মাথা ধরে গেল—
উত্তর : লেবুর তেলের গন্ধে।
২০. অপর্ব কোন শ্রেণীর যাত্রী ছিল—
উত্তর : প্রথম শ্রেণীর।
২১. যদি কারোও কাজে লাগে তাই তুলে রেখেছি, —বক্তা তুলে রেখেছিল—
উত্তর : গাঁজার কলকে।
২২. অমৃত ও ইসাবের কাছে নতুন যে জিনিসটি ছিল, তা হল—
উত্তর : জামা।
২৩. দুজনের বাবা পেশায় ছিলেন—
উত্তর : চাষি।
২৪. ‘ও মরিয়া হয়ে বললে’ ও হল—
উত্তর : অমৃত।
২৫. অমৃত ও ইসাবের বয়স ছিল—
উত্তর : দশ।
২৬. নদের চাঁদ পেশায় ছিল—
উত্তর : স্টেশনমাস্টার।
২৭. নদের চাঁদ ছোট্ট স্টেশনে স্টেশনমাস্টারি করছে—
উত্তর : চার বছর।
২৮. চোখের পলকে কী অদৃশ্য হয়ে গেল—
উত্তর : চিঠিখানি।
২৯. বড় ভয় করিতে লাগল নদের চাঁদের—
উত্তর : ভয়ের কারণ যদি নদী বন্দী হয়ে যায়।
৩০. নদেরচাঁদ কত মাইল দূরে ব্রিজের উপর দিয়ে হেঁটেছিল—
উত্তর : ১ মাইল।
৩১. ‘নদীর বিদ্রোহ’ গল্পে একটানা বৃষ্টি হয়েছে—
উত্তর : পাঁচ দিন।
৩২. নদের চাঁদের বয়স কত বছর—
উত্তর : ৩০ বছর।
৩৩. চিরদিন নদেরচাঁদ কাকে ভালবেসেছে?—
উত্তর : নদীকে।
৩৪. চিঠিটি নদেরচাদ কোথায় রেখেছিল—
উত্তর : পকেটে।
৩৫. ‘অসুখী একজন’ কবিতাটি অনুবাদ করেছেন—
উত্তর : নবারুন ভট্টাচার্য।
৩৬. ‘আমি তাকে ছেড়ে দিলাম’— কবি যাকে ছেড়েছেন?
উত্তর : প্রেমিকাকে।
৩৭. রাস্তার ওপর দিয়ে চলে গেল—
উত্তর : গির্জার নান।
৩৮. ঘাস জন্মালো রাস্তায় কারণ? –
উত্তর : রাস্তা দিয়ে কেউ ফিরে আসেনি ৷
৩৯. ‘তারপর যুদ্ধ হল।’ যুদ্ধে খুন হল—
উত্তর : শিশু আর বড়িরা ৷
৪০. “সে জানতো না”— ‘অসুখী একজন’ কবিতায় ‘সে’ বলতে বোঝানো হয়েছে—
উত্তর : একজন সাধারণ নারীকে।
৪১. “তারপর যুদ্ধ এল”—
উত্তর : রক্তের এক আগ্নেয় পাহাড়ের মতো।
৪২. কবি পাবলো নেরুদার জন্মস্থান —
উত্তর : চিলি।
৪৩. ‘শান্ত হলুদ দেবতারা’ হাজার বছর ধরে—
উত্তর : ধ্যানে ডুবে থেকে স্বপ্ন দেখছিলেন।
৪৪. “তারা আর স্বপ্ন দেখতে পারলো না।” —এখানে যাদের স্বপ্ন দেখতে না পারার কথা বলা হয়েছে, তারা হলেন—
উত্তর : শান্ত হলুদ দেবতা।
৪৫. আমাদের ডান পাশে রয়েছে—
উত্তর : ধ্বস।
৪৬. আমাদের বাম পাশে আছে—
উত্তর : গিরিখাদ।
৪৭. আমাদের মাথার ওপর রয়েছে—
উত্তর : বোমারু।
৪৮. পায়ে পায়ে যা থাকে, তা হল—
উত্তর : হিমানীর বাঁধ।
৪৯. কাছে দূরে ছড়ানো রয়েছে—
উত্তর : শিশুদের শব।
৫০. আমাদের সামনে যা নেই, তা হল—
উত্তর : পথ।
৫১. আমাদের যা নেই, তা হল—
উত্তর : ইতিহাস।
৫২. আমরা বারো মাস যা থাকি, তা হল—
উত্তর : ভিখারির মত।
৫৩. আমাদের যা উড়ে গেছে, তা হল—
উত্তর : ঘর।
৫৪. স্রষ্টার ঘন ঘন মাথা নাড়া ছিল—
উত্তর : অধৈর্য।
৫৫. আফ্রিকা কবিতায় ‘আদিম যুগ’ ছিল—
উত্তর : উদভ্রান্ত।
৫৬. আফ্রিকাকে ধরিত্রির বুকের থেকে ছিনিয়ে নিয়ে বাঁধা হয়েছিল—
উত্তর : বনস্পতির নিবিড় পাহারায়।
৫৭. “নখ যাদের তীক্ষ্ণ…”— কার চেয়ে নখ তীক্ষ্ণ—
উত্তর : নেকড়ের।
৫৮. “চিনছিলে জলস্তল আকাশের…”- কী চেনার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর : দুর্বোধ্য সংকেত।
৫৯. শিশুরা কোথায় খেলছিল?—
উত্তর : মায়ের কোলে।
৬০. যুগান্তরের কবি কোথায় এসে দাঁড়াবেন ?
উত্তর : মানহারা মানবীর দ্বারে।
৬১. ‘প্রনমিয়া ধাত্রীর চরণে’- ধাত্রীর নাম—
উত্তর : ইন্দিরা।
৬২. ‘উড়াইব তারে’ –বক্তা উদ্দিষ্ট ব্যক্তিকে ওড়াতে চান ?
উত্তর : বায়ু-অস্ত্রে।
৬৩. ‘হাসিবে মেঘবাহন’- মেঘবাহন হলেন—
উত্তর : ইন্দ্ৰ।
৬৪. ‘অভিষেক করিলা কুমারে’ কুমারকে অভিষেক করা হয়েছিল—
উত্তর : গঙ্গাজলে।
৬৫. ‘ছদ্দবেশী অম্বুরাশি সূতা উত্তরিলা’- অম্বুরাশি সুতা হলেন—
উত্তর : লক্ষী।
৬৬. ‘যথা বৃহন্নলারূপি কিরীটি’ -এখানে কিরীটি হলেন—
উত্তর : অর্জুন।
৬৭. “তোরা সব জয়ধ্বনি কর”। কবি জয়ধ্বনি করতে বলেছেন—
উত্তর : ধ্বংস ও সৃষ্টির দেবতা শিবের।
৬৮. “হাঁকে ওই—” যিনি হাঁকছেন, তিনি—
উত্তর : ধ্বংস ও সৃষ্টির দেবতা।
৬৯. “বিশ্বমায়ের আসন”–
উত্তর : মহাকাল ধারণ করে রেখেছেন।
৭০. ‘সিন্ধুতীরে’ কাব্যাংশটি নেওয়া হয়েছে—
উত্তর : পদ্মাবতী থেকে।
৭১. ‘কন্যারে ফেলিল যথা’- এই ‘কন্যা’ হলেন—
উত্তর : রত্নসেনের স্ত্রী পদ্মাবতী।
৭২. ‘হেম রত্নে নানা রঙ্গি…’— ‘হেম’ শব্দের অর্থ—
উত্তর : সোনা।
৭৩. ‘সমুদ্রনৃপতি সুতা’ হলেন—
উত্তর : পদ্মা।
৭৪. “তাহারে বিচিত্র টঙ্গি…”- টঙ্গি শব্দের অর্থ—
উত্তর : প্রাসাদ।
৭৫. একটি কোকিল গান বাঁধবে—
উত্তর : সহস্ৰ উপায়ে।
৭৬. ঋষি বালকের মাথায় গোঁজা আছে—
উত্তর : ময়ূর পালক।
৭৭. মাথার ওপর উঠছে কত—
উত্তর : শকুন বা চিল।
৭৮. ‘অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান’ কবিতার স্তবক সংখ্যা—
উত্তর : ৩।
৭৯. ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ রচনাটি যে গ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে তা হল—
উত্তর : কালি আছে কাগজ নেই, কলম আছে মন নেই।
৮০. লেখকের কাছে তার অফিস তার—
উত্তর : কারখানা।
৮১. ‘আমরা তাতে হোমটাক্স করতাম।’ তাতে বলতে
উত্তর : কলাপাতায়।
৮২. কড়াইয়ের তলায় জমা কালি কী দিয়ে ঘষে তোলা হত ?
উত্তর : লাউপাতা।
৮৩. পালকের কলমের ইংরেজি নাম —
উত্তর : কুইল।
৮৪. এক সময় বলা হত “কলমে কায়স্থ চিনি, গোঁফেতে—”
উত্তর : রাজপুত।
৮৫. বিজ্ঞান চর্চায় এখনও নানারকম বাধা আছে।
উত্তর : বাংলা ভাষায়।
৮৫. বিজ্ঞান চর্চায় এখনও নানারকম বাধা আছে।
উত্তর : বাংলা ভাষায়।
৮৬. ‘অভিধা’ যে অর্থ প্রকাশ করে তা হল —
উত্তর : অভিধানিক।
৮৭. ‘লক্ষনা’ যে অর্থ প্রকাশ করে, তা হল –
উত্তর : বোধমূলক।
৮৮. যে বছর কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় পরিভাষা সমিতি নিযুক্ত করেছিলেন সেটি হল—
উত্তর : ১৯৩৬ ।
৮৯. বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চার একটি প্রধান বাধা হল—
উত্তর : বাংলা পারিভাষিক শব্দ কম।
৯০. কারক হল ক্রিয়াপদের সঙ্গে—
উত্তর : কর্মের সম্পর্ক।
৯১. বাংলায় বিভক্তি কত রকমের—
উত্তর : দুই।
৯২. বাংলায় শব্দ বিভক্তির সংখ্যা —
উত্তর : পাঁচ।
৯৩. ‘ঘন্টা বাজে’— এখানে কোন বাচ্য—
উত্তর : কর্মকর্তৃবাচ্য।
৯৪. ‘তুমি এলে, অথচ দেখা করলে না’- কোন বাচ্য ?—
উত্তর : যৌগিক।
৯৫. কোন বাচ্যের রুপান্তর সম্ভব নয় ?
উত্তর : কর্মকর্তৃবাচ্য।
৯৬. বর্ণনামূলক সমাস বলতে কোন সমাসকে বোঝায়—
উত্তর : বহুব্রীহি সমাজকে।
৯৭. অব্যয়ীভাব সমাসের বৈশিষ্ট্য কী —
উত্তর : অব্যয়ীভাব সমাসের পূর্বপদ অব্যয় হয় ৷
৯৮. অনুসর্গ কোন কোন কারকে লক্ষ্য করা যায়
উত্তর : অপাদান ও করণ কারকে।
৯৯. ব্যতিহার কর্তার উদাহরণ দাও—
উত্তর : রাজায় রাজায় যুদ্ধ হয়।
১০০. বাক্য গঠনের প্রধান শর্ত হল—
উত্তর : আকাঙ্ক্ষা যোগ্যতা ও আসক্তি।
আরো পড়ুন
মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৬ | Madhyamik Bengali Suggestion 2026 | Wbbse
মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশন ২০২৬ | Madhyamik History Suggestion 2026
Read All Posts from Class 10 Bengali (মাধ্যমিক বাংলা)
Note: এই আর্টিকেলের ব্যাপারে তোমার মতামত জানাতে নীচে দেওয়া কমেন্ট বক্সে গিয়ে কমেন্ট করতে পারো। ধন্যবাদ।