অভিষেক (কবিতা) – মাইকেল মধুসূদন দত্ত | প্রশ্ন ও উত্তর | Madhyamik Bengali Suggestion 2022। Class 10 Bengali Suggestion 2022“ একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ টপিক মাধ্যমিক পরীক্ষা (Madhyamik / WB Madhyamik / MP Exam Class 10 Exam / West Bengal Board of Secondary Education – WBBSE Madhyamik Exam / Madhyamik Class 10th / Class X / Madhyamik Pariksha) পরীক্ষায় এখান থেকে কিছু প্রশ্ন অবশ্যই থাকবে । সে কথা মাথায় রেখে Wbshiksha.com এর পক্ষ থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের দের জন্য় মাধ্যমিক বাংলা – অভিষেক (কবিতা) – মাইকেল মধুসূদন দত্ত অতি আবশ্যক কিছু প্রশ্নোত্তর এবং সাজেশন
কবিতা
অভিষেক
মাইকেল মধুসূদন দত্ত
কথামুখ – ‘মেঘনাদবধ কাব্যেব’ প্রথম সর্গ থেকে গৃহীত ‘অভিষেক’ কাব্যাংশটিতে ইন্দ্রজিৎ ছদ্মবেশী লক্ষ্মীদেবীর কাছ থেকে বীরবাহুর মৃত্যু সংবাদ জানতে পারেন। এবং এও জানতে পারেন যে, পুত্র হত্যার প্রতিশােধ নিতে রাবণ যুদ্ধযাত্রার আয়ােজন করছে। কিন্তু ইন্দ্রজিৎ রামচন্দ্রকে হত্যা করেছিলেন তাই কীভাবে সে বীরবাহুকে হত্যা করল এটা ভেবে বিস্মিত হয় ইন্দ্রজিৎ। ফলে সে শত্রুকে পরাজিত করতে স্ত্রীর কাতর অনুনয়কে উপেক্ষা করে রণসজ্জায় সজ্জিত হন। কিন্তু সদ্য এক পুত্রকে হারিয়ে আর এক পুত্রকে যুদ্ধে পাঠাতে রাবণের পিতৃহৃদয় দ্বিধান্বিত হয়। তা সত্ত্বেও শেষপর্যন্ত ইন্দ্রজিৎকে সেনাপতি পদে বরণ করেন এবং ইষ্টদেব অগ্নির উপাসনা সম্পন্ন করে ইন্দ্রজিৎকে যুদ্ধক্ষেত্রে যেতে বলেন।
অভিষেক (কবিতা) – মাইকেল মধুসূদন দত্ত | প্রশ্ন ও উত্তর | Madhyamik Bengali Suggestion 2022। Class 10 Bengali Suggestion 2022
সঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখাে – প্রশ্নের মান ১
১।“ইন্দ্রজিৎ,প্রণমিয়া ধাত্রীর চরণে”—‘ধাত্রী’বলতে বোেঝানােহয়েছে—
(ক) চিত্রাঙ্গদাকে
(খ) মন্দাদরীকে
(গ) প্রমীলাকে।
(ঘ) প্রভাষা রাক্ষসীকে।
উত্তর – (ঘ) প্রভাষা রাক্ষসীকে। .
২।“ঘােরররণে/ হতপ্রিয় ভাইব”—এখানে কোভাইয়ের কথা বলা হয়েছে ?
(ক) লক্ষ্মণ।
(খ) বিভীষণ
(গ) বীরবাহু
(ঘ) কুম্ভকর্ণ।
উত্তর – (গ) বীরবাহু
৩।“নিশারণে সংহারিণু আমি / রঘুবরে,”—“রঘুবর’বলতে বােঝানে হয়েছে
(ক) দশরথকে
(খ) রামচন্দ্রকে
(গ) বীরবাহুকে
(ঘ) লক্ষ্মণকে।
উত্তর – (খ) রামচন্দ্রকে ।
৪।“কিম্বা যথা বৃহন্নলারূপী/ কিরীটি”—বৃহন্নলাহল –
(ক) একজন সাধারণ নারী
(খ) নারী রূপধারী অর্জুন।
(গ) বিরাটরাজার কন্যা |
(ঘ) মহাশক্তিশালী ভীম।
উত্তর – (খ) নারী রূপধারী অর্জুন। .
৫। মেঘনাদের পত্নী হলেন
(ক) মন্দোদরী।
(খ) নিকষা
(গ) প্রমীলা।
(ঘ) চিত্রাঙ্গদা
উত্তর – (গ) প্রমীলা।
৬।যুদ্ধযাত্রার আগে কোজ্ঞ সাগকরতে রাবণরাজা উপদেশ দিয়েছিলেন
(ক) অশ্বমেধ যজ্ঞ
(খ) রাজসূয় যজ্ঞ
(গ) নিকুম্ভিলা যজ্ঞ
(ঘ) সপ্তপদী যজ্ঞ
উত্তর – (গ) নিকুম্ভিলা যজ্ঞ .
৭।‘অভিষেক’কবিতাটিতে কার অভিষেক হয়েছে—
(ক) বীরবাহু
(খ) কুম্ভকর্ণের।
(গ) মেঘনাদের
(ঘ) বিভীষণের
উত্তর – (গ) মেঘনাদের
৮। রণসজ্জায় সজ্জিত মেঘনাদের রথচক্রে ছিল
(ক) বিজলীরছটা
(খ) রবির দীপ্তি
(গ) স্বর্ণবিভা
(ঘ) ঝলকানি
উত্তর – (ক) বিজলীরছটা
৯।মেঘনাদশত্রুপক্ষকে কোন অস্ত্রে ঘায়েল করতে অঙ্গীকারবদ্ধ ছিলেন—
(ক) ক্ষেপনাস্ত্র
(খ) গদা।
(গ) বায়ু-অস্ত্র
(ঘ) চক্র
উত্তর – (গ) বায়ু-অস্ত্র
১০। “অভিষেক করিলা কুমারে।”—ইন্দ্রজিৎকে অভিষিক্ত করেছেন
(ক) রাজপদে। |
(খ) যুবরাজ পদে
(গ) সেনাপতি পদে।
(ঘ) পূর্বোক্ত কোনটিই নয় । |
উত্তর – (গ) সেনাপতি পদে।
অভিষেক (কবিতা) – মাইকেল মধুসূদন দত্ত | প্রশ্ন ও উত্তর | Madhyamik Bengali Suggestion 2022। Class 10 Bengali Suggestion 2022
অতি সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্ন প্রশ্নের মান ১
১।‘অভিষেক’ কবিতাটি কোন্ কাব্যগ্রন্থের কোন অংশ থেকে গৃহীত ?
উত্তর – ‘অভিষেক’ কাব্যাংশটি মাইকেল মধুসূদন দত্তের লেখা ‘মেঘনাদবধ কাব্য -এর প্রথম সর্গ থেকে গৃহীত।
২।কণক আসন ত্যজি, বীরেন্দ্রকেশরী / ইন্দ্রজিৎ’-ইন্দ্রজিৎ কণক আসন ত্যাগ করলেন কেন ?
উত্তর – ইন্দ্রজিৎ তার সামনে উপস্থিত ধাত্রী প্রভাষার ছদ্মবেশিনী শ্রীলক্ষ্মীকে দেখে সম্মান ও মর্যাদা প্রদর্শন করে কণক আসন ত্যাগ করলেন।
৩। বীরবাহুর মৃত্যু সংবাদ কে কাকে দিয়েছিল ?
উত্তর – বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ প্রভাষা রাক্ষসীর ছদ্মবেশে প্রমােদ উদ্যানে আসা দেশ লক্ষ্মী মেঘনাদকে দিয়েছিল।
৪।‘রত্নাকর রতল্লাত্তমা’ কার বিশেষণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে ?
উত্তর – রত্নাকর রত্নোত্তমা স্বয়ং দেবী ইন্দিরা বা লক্ষ্মীর বিশেষণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে।
৫।‘যাও তুমি ত্বরা করি ;-কাকে কোথায় যেতে বলা হয়েছে ?
উত্তর – মেঘনাদকে রাক্ষসকুলের মানরক্ষার জন্য যুদ্ধক্ষেত্রে যেতে বলা হয়েছে। .
৬।‘সাজিছে রাবণরাজা’ রাবণের এমন আচরণের কারণ কী ?
উত্তর – বীরবাহুর মৃত্যুর খবরে প্রতিশােধ নেওয়ার বাসনায় রাবণরাজা রণসজ্জায় সেজে উঠেছেন।
৭।‘কিন্তু অনুমতি দেহ;’— কোন্ অনুমতি প্রার্থণা করেছেন ?
উত্তর – সমূলে রাঘবকে নির্মূল করার জন্য মেঘনাদ অনুমতি প্রার্থণা করেছেন। .
৮। মেঘনাদ রাঘবদের ক’বার হারিয়েছিলেন ?
উত্তর – মেঘনাদ রাঘবকে দুবার যুদ্ধে হারিয়েছেন।
৯। ‘কুম্ভকর্ণ বলী’–কুম্ভকর্ণ কে ছিল ?
উত্তর – কুম্ভকর্ণ ছিলেন বিশ্বশ্রবা মুণি ও নিকষার মধ্যমপুত্র, দশানন রাবণের ভ্রাতা।
১০। কোন্ সময়ে রাঘবদের মুখােমুখি হবার কথা বলেছেন রাবণ ?
উত্তর – রাঘবের সঙ্গে যুদ্ধ করার জন্য রাবণ তার পুত্র মেঘনাদকে প্রভাতে মুখােমুখি হবার নির্দেশ দিয়েছিলেন।
অভিষেক (কবিতা) – মাইকেল মধুসূদন দত্ত | প্রশ্ন ও উত্তর | Madhyamik Bengali Suggestion 2022। Class 10 Bengali Suggestion 2022
কমবেশি ৬০টি শব্দে উত্তর লেখাে প্রশ্নের মান ৩
১। ‘জিজ্ঞাসিলা মহাবাহু বিস্ময় মানিয়া কাকে মহাবাহু বলা হয়েছে ? তাঁর বিস্ময়ের কারণ কী ?
উত্তর – কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের লেখা ‘মেঘনাদবধ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত ‘অভিষেক’ কাব্যাংশে মহাবাহু বলতে রাক্ষসরাজ রাবণ ও দেবী মন্দোদরীর পুত্র ইন্দ্রজিৎ অর্থাৎ মেঘনাদকে বলা হয়েছে।
তাঁর বিস্ময়ের কারণ হল – বনবাসী রামচন্দ্রকে ইতিপূর্বে সে দুবার যুদ্ধে পরাজিত ও নিহত করেছিলেন কিন্তু তা সত্ত্বেও কাকতালীয়ভাবে রামচন্দ্রের সঙ্গে যুদ্ধে নাকি প্রিয়ভাই বীরবাহু বীরগতি প্রাপ্ত হয়েছেন এবং আবার সে বেঁচে থাকতে তাঁর পিতা পুত্রহন্তার প্রতিবিধানকল্পে যুদ্ধ সজ্জায় সজ্জিত হচ্ছেন।
২। “হায়, বিধি বাম মম প্রতি’ বক্তা কে ? তিনি এমন কথা বলেছেন কেন?
মধুসূদন দত্তের ‘মেঘনাদবধ কাব্য’ থেকে গৃহীত ‘অভিষেক’ কাব্যাংশে উদ্ধৃত উক্তিটির বক্তা রাক্ষসকুলপতি রাবণ।।
রামচন্দ্রের সঙ্গে যুদ্ধে বক্তা রাবণের বীর যােদ্ধারা একে একে নিহত হন। অথচ একসময় তাদেরই ভয়ে দেবতারা ভীত সন্ত্রস্ত ছিল কিন্তু তারাই আজ একজন সামান্য মানব ও তাঁর বানর সেনার কাছে বীরগতি প্রাপ্ত হচ্ছে একথা তিনি কোনভাবে মানতে পারছিলেন না। তাঁর মনে হচ্ছে বিধাতা তার প্রতি অপ্রসন্ন তাই তাঁর এমন পরিণতি হয়েছে। তাই তিনি এ কথা উচ্চারণ করেছেন।
৩।কহিলা রাক্ষসপতি’– রাক্ষসপতি কে ? তিনি কাকে, কোন কথা বলেছিলেন ?
উত্তর – প্রশ্নোক্ত উদ্ধৃতিটিতে রাক্ষসপতি বলতে লঙ্কার অধিপতি রাবণকে বােঝানাে হয়েছে।
তিনি তার পুত্র মেঘনাদকে বলেছিলেন যে বলবান কুম্ভকর্ণকে অকারণে জাগিয়ে তিনি তাকে মৃত্যুমুখে ঠেলে দিয়েছেন। বজ্রাঘাতে তরু বা গিরিশৃঙ্গের মত বিশাল বপু সিন্ধুতীরে পড়ে আছে। তাই তিনি মেঘনাদকে আগে ইষ্টদেবকে পুজোয় তুষ্ট করে প্রভাতবেলা যুদ্ধক্ষেত্রে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। বস্তুত যুদ্ধে অকালে প্রিয়পাত্রদের এবং পুত্র বীরবাহুকে হারিয়ে ভগ্নহৃদয় রাবণের আর্তি আলােচনাংশে ফুটে উঠেছে। .
৪।‘বিদায় এবে দেহ বিধুমুখী’– বিধুমুখী কাকে বলা হয়েছে ? আললাচনাংশের বক্তা কে ? তিনি কেন বিদায় প্রার্থনা করেছেন ?
উত্তর – প্রশ্নে উদ্ধৃত আলােচনাংশে বিধুমুখী বলতে মেঘনাদপত্নী প্রমীলাকে বােঝানাে হয়েছে। তাঁর মুখাবয়ব যেহেতু চন্দ্রের মত তাই এরূপ বিশেষণের অবতারণা।
আলােচনাংশের বক্তা হলেন লঙ্কেশ্বর রাবণ ও মহারাণী মন্দোদরীর ইন্দ্রবিজয়ী পুত্র।
প্রিয় ভাইয়ের হন্তা রাঘবকে শমনভবনে পাঠানাের জন্য পত্নী প্রমীলার নিকট তিনি বিদায় প্রার্থনা করেছেন।
৫। কে কবে শুনেছে লােক মরি পুনঃ বাঁচে?’ – কোন প্রসঙ্গে কে একথা বলেছেন? অথবা, কে কবে শুনেছে পুত্র, ভাসে শিলা জলে – তাৎপর্য ব্যাখ্যা করাে।
উত্তর – মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘মেঘনাদ বধ কাব্য’-এর অভিষেক নামক প্রথম সর্গের অন্তর্গত অভিষেক শীর্ষক পাঠ্যাংশে রাবণ তার পুত্র ইন্দ্রজিতকে একথা বলেছেন।
যুদ্ধে মেঘনাদ রামচন্দ্রকে হত্যা করে ফিরে আসে কিন্তু দৈব মায়ায় রাম হয়ে বেঁচে উঠে বীরবাহুকে হত্যা করে। লঙ্কার এই দুর্দিনে রাবণ তার। গপত্র মেঘনাদকে অনিচ্ছা সত্ত্বেও যুদ্ধে পাঠাতে প্রস্তুত হন। সেই প্রসঙ্গেই তিনি বলেছেন কে কবে শুনেছে পুত্র, ভাসে শিলা জলে অর্থাৎ মৃত মানুষ কখনাে বেঁচে ওঠে না। রামচন্দ্রের পুনরায় বেঁচে ওঠার ঘটনা যেন জলে প্রস্তরখন্ড ভাসার মতােই অবাস্তব ঘটনা।
৬।“সাজিছে রাবণরাজ” – কীভাবে রাবণ সেজেছেন লেখাে। অথবা, রাবণের যুদ্ধ সজ্জার বর্ণনা দাও।
উত্তর – মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘মেঘনাদবধ কাব্যের অন্তর্গত ‘অভিষেক’ শীর্ষক রচনায় রাবণের যুদ্ধ সজ্জার প্রস্তুতির কথা আছে।।
ইন্দ্রজিতের অস্ত্রাঘাতে মৃত রাম পুনরায় বেঁচে বীরবাহুকে হত্যা করে। এই সংবাদে ক্রুদ্ধ রাবণ বীরমদে মত্ত হয়ে রণসাজে প্রস্তুত হন যুদ্ধে যাবার জন্য। চারদিকে রণবাদ্য বাজছে, শােনা যায় যুদ্ধেমত্ত হাতির বৃংহন, অশ্বের হেষা, পদাতিক সেনার রণহুঙ্কার। সেই সঙ্গে স্বর্ণ আবরণীর মতাে কৌশিকী ধ্বজা। উড়িয়ে প্রস্তুত যুদ্ধের রথ।.
৭।“ছিড়িলা কুসুমদাম রােষে মহাবলী/মেঘনাদ” — মেঘনাদ কেন এরূপ আচরণ করলেন?
উত্তর – মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘মেঘনাদ বধ কাব্যের অন্তর্গত ‘অভিষেক কাব্যাংশে ইন্দ্রজিৎ প্রভাষার ছদ্মবেশী ধাত্রীমাতার কাছে বীরবাহুর মৃত্যু ও রামচন্দ্রের পুনরায় বেঁচে ওঠার সংবাদ শুনে প্রমােদের উপকরণ সব ছিড়ে। ফেলেন।
প্রিয়ানুজের মৃত্যু সংবাদে মর্মাহত ইন্দ্রজিত বুঝতে পারেন লঙ্কার কালবেলা আসন্ন। পিতা রাবণ যুদ্ধে যাত্রার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তাই তিনি পুত্র হয়ে বামাদল মাঝে ফুলের সজ্জায় বিনােদনরত। আত্ম ধিক্কারে তিনি রাগে ক্ষোভে কুসুমদাম সব ছিডে যুদ্ধে যাত্রার ইচ্ছা প্রকাশ করেন।
৮। “নতুবা বাঁধিয়া আনি দিব রাজপদে।” – কে, কী এনে দেবেন?
মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘অভিষেক’ পাঠ্যাংশে ইন্দ্রজিৎ পিতা রাবণকে একথা বলেছেন।
বীরবাহুর মৃত্যুতে শােকস্তব্ধ লঙ্কায় রামের পুনরায় বেঁচে ওঠার সংবাদ বিপন্নতা বাড়িয়ে তােলে। যুদ্ধোন্মুখ পিতা রাবণের কাছে ইন্দ্রজিৎ তাই ক্রুদ্ধ হয়ে যুদ্ধে যাত্রার অনুমতি চায়। সেই সঙ্গে পিতার কাছে প্রতিশ্রুতি দেয় যে রামচন্দ্রকে সমূলে নির্মূল করে দেবেন কিংবা পিতা রক্ষোরাজ রাবণের রাজপদে শত্রু রামচন্দ্রকে বেঁধে নিয়ে উপস্থিত করবেন বিচারের জন্য।
Note: এই আর্টিকেলের ব্যাপারে তোমার মতামত জানাতে নীচে দেওয়া কমেন্ট বক্সে গিয়ে কমেন্ট করতে পারো। ধন্যবাদ।