প্রিয় ছাত্রছাত্রীরা এই আর্টিকেলে আমরা Class 7 এর ছন্দে শুধু কান রাখো কবিতার প্রশ্ন উত্তর নিয়ে এসেছি। তোমাদের সপ্তম শ্রেনীর পাঠ্যবইতে অজিত দত্ত এর লেখা ছন্দে শুধু কান রাখো কবিতা রয়েছে। কবিতার শেষে যে সব প্রশ্নপত্র গুলি রয়েছে তার সমাধান আমরা এখানে করে দিলাম। আশা করি সবার ভালো লাগবে।
ছন্দে শুধু কান রাখো
অজিত দত্ত
১. অনধিক দুটি বাক্যে নিম্নলিখিত প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :
১.১ “ মন্দ কথায় কান দিয়ো না ” মন্দ কথার প্রতি কবির কীরূপ মনোভাব কবিতায় ব্যক্ত হয়েছে?
উত্তর: অজিত দত্ত রচিত ‘ছন্দে শুধু কান রাখো’ কবিতায় মন্দ কথার প্রতি কবির বিরূপ মনোভাব ব্যক্ত হয়েছে। তিনি মন্দ কথায় মন দিতে বারণ করেছেন।
১.২ “ কেউ লেখেনি আর কোথাও ” কোন লেখার কথা এখানে বলা হয়েছে?
উত্তর: অজিত দত্ত রচিত ‘ছন্দে শুধু কান রাখো’ কবিতায় প্রশ্নোদ্ধৃত অংশে নদীর স্রোতের ছন্দবদ্ধ ছড়া লেখার কথা বলা হয়েছে।
১.৩. “ চিনবে তারা ভুবনটাকে ” কারা কীভাবে ভুবনটাকে চিনবে?
উত্তর: অজিত দত্ত রচিত ‘ছন্দে শুধু কান রাখো’ কবিতায় জগতের চারপাশে ছড়িয়ে থাকা সমস্ত ছন্দ যারা কান পেতে ও মন পেতে শুনবে, তারা ভুবনটাকে ছন্দ-সুরের সংকেতে চিনবে।
১.৪ “পদ্য লেখা সহজ নয়” – পদ্য লেখা কখন সহজ হবে বলে কবি মনে করেন?
উত্তর: অজিত দত্ত রচিত ‘ছন্দে শুধু কান রাখো’ কবিতায় পৃথিবীর সমস্ত ছন্দকে কান পেতে ও মন পেতে শুনলে ছন্দ – সুরের সংকেতে পৃথিবীকে চেনা যাবে, মনের মাঝে মজা জমবে। তখনই পদ্য লেখা সহজ হবে।
১.৫ “ ছন্দ শোনা যায় নাকো ” – কখন কবির ভাবনায় আর ছন্দ শোনা যায় না?
উত্তর: অজিত দত্ত রচিত ‘ছন্দে শুধু কান রাখো’ কবিতায় কবি বলেছেন যদি মন্দ কথার দিকেই আমাদের মন সবসময় চলে যায়, তা যদি কেবল দ্বন্দ্ব অর্থাৎ কলহ-বিবাদেই আটকে থাকে, তাহলে ছন্দে কান রাখা সম্ভব হয় না এবং ছন্দ শোনা যায় না।
২. বিশেষ্যগুলিকে বিশেষণে ও বিশেষণগুলিকে বিশেষ্যে পরিবর্তন করো এবং বাক্য রচনা করো :
ঝড়, মন, ছন্দ, দিন, সুর, সংকেত, দ্বন্দ্ব, মন্দ, ছন্দহীন, পদ্যময়, সহজ,
যেমন— ঝড় (বি.) > ঝোড়ো (বিণ.) > আজ সকাল থেকেই ঝোড়ো হাওয়া বইছে।
উত্তর:
মন (বিশেষ্য) – মানসিক (বিশেষণ)
• বাবার অসুস্থতার কারণে বিমলের মানসিক অবস্থা ভালো নয়।
ছন্দ (বিশেষ্য) – ছান্দস (বিশেষণ)
• বৈদিক কবিতার ছান্দস, প্রয়োগ দেখা যায়।
দিন (বিশেষ্য) – দৈনিক (বিশেষণ)
• শ্রমিকরা দৈনিক মজুরি পায় ২০০ টাকা।
সুর (বিশেষ্য) – সুরেলা (বিশেষণ)
• মেয়েটি সুরেলা কন্ঠের অধিকারী।
সংকেত (বিশেষ্য) – সাংকেতিক (বিশেষণ)
• সৈন্যরা প্রয়োজনে সাংকেতিক ভাষায় কথা বলে।
দ্বন্দ্ব (বিশেষ্য) – দ্বান্দ্বিক (বিশেষণ)
• দ্বান্দ্বিক দুই পক্ষ অবশেষে সঠিক সিদ্ধান্ত খুঁজে পেল।
মন্দ (বিশেষণ) – মন্দত্ব (বিশেষ্য)
• মন্দত্বের পাল্লা ভারী হলেও জয় ভালোত্বের।
ছন্দহীন (বিশেষণ) – ছন্দহীনতা (বিশেষ্য)
• ছন্দহীনতা জীবনকে নিরস করে তোলে।
পদ্যময় (বিশেষণ) – পদ্যময়তা (বিশেষ্য)
• পদ্যময়তা সাহিত্যকে আরও সমৃদ্ধ করেছে।
সহজ (বিশেষণ) – সহজতা (বিশেষ্য)
• অনিকের কথাবার্তায় সহজতা আছে।
৩. নীচের শব্দগুলিকে আলাদা আলাদা অর্থে ব্যবহার করে দুটি করে বাক্য লেখো :
মন্দ, দ্বন্দ্ব, তাল, ডাক, বাজে, ছড়া, মজা, নয়।
উত্তর:
• মন্দ
অসৎ – মন্দ লোকের সাথে মেশা উচিত নয়।
ধীর গতি – মৃদুমন্দ বাতাস বইছে।
• দ্বন্দ্ব
ঝগড়া – বন্ধুদের সাথে দ্বন্দ্ব না করাই ভালো।
সংশয় – মনের সকল দ্বন্দ্ব ভুলতে পারলেই লক্ষ্যে পৌঁছতে পারবে।
• তাল
ফল বিশেষ – তালগাছ অনেক লম্বা হয়।
সংগীতে সময়ের বিভাগ – গানের তালে বাজছে তবলা।
• ডাক
আহ্বান – সুজনের মা সুজনকে ডাকছে।
শব্দ – মেঘের ডাকে কেঁপে উঠল বাড়ি।
• বাজে
খারাপ – বাজে কথা বলা উচিত নয়।
ধ্বনিত হয় – পুজোয় ঢাক বাজে।
• ছড়া
শিশু ভোলানো কবিতা – ছোটবেলায় অনেক ছড়া মুখস্থ করেছি।
গুচ্ছ – গোপাল এক ছড়া কলা কিনেছে।
• মজা
বুজে যাওয়া – মজা নদী হেঁটে পার হওয়া যায়। আনন্দ – পিকনিকে সকলে অনেক মজা করল। • • নয়
নবম সংখ্যা – নয় জন পরে আমি দাঁড়িয়ে আছি। বেঠিক – সুজয়ের ভূত দেখার কথাটা ঠিক নয়।
৪. নীচের শব্দগুলি কোন মূল শব্দ থেকে এসেছে লেখো।
জোছনা, চাকা, কান, দুপুর, ঝিঝি।
উত্তর:
জোছনা – জ্যোৎস্না
চাকা – চক্র
কান – কৰ্ণ
দুপুর – দ্বিপ্রহর
ঝিঁঝি – ঝিল্লি
৫. কবিতার ভাষা থেকে মৌখিক ভাষায় রূপান্তরিত করো :
৫.১ ছন্দ আছে ঝড়-বাদলে বাঁধা
উত্তর: ঝড়-বাদলে ছন্দ আছে।
৫.২ ছন্দে বাঁধা রাত্রি দিন
উত্তর: রাত্রিদিন বাঁধা আছে ছন্দে।
৫.৩ কিচ্ছুটি নয় ছন্দহীন
উত্তর: কিছুই ছন্দহীন নয়।
৫.৪ চিনবে তারা ভুবনটাকে ছন্দ সুরের সংকেতে
উত্তর: তারা ভুবনটাকে ছন্দ সুরের সংকেতে চিনবে।
৫.৫ কান না দিলে ছন্দে জেনো/পদ্য লেখা সহজ নয়
উত্তর: জেনে রেখো ছন্দে কান না দিলে কবিতা লেখা সহজ না।
৬. ‘কান’ শব্দটিকে পাঁচটি বিশেষ অর্থে ব্যবহার করে বাক্য লেখো :
উত্তর:
শ্রবণেন্দ্রিয় – আমরা কান দিয়ে শুনি।
অপমানিত হওয়া – লজ্জায় তপনের কান কাটা গেল।
মনোমালিন্য – বউ শাশুড়ির বিরুদ্ধে ছেলের কান ভাঙাচ্ছে।
শাস্তি দেওয়া – মাস্টারমশাই আবিরের কান মলে দিল।
মনোযোগ দেওয়া – খারাপ কথায় কান দিতে নেই।
৭. ‘ঝড়-বাদল’— এমনই সমার্থক বা প্রায় সমার্থক শব্দ দিয়ে তৈরি পাঁচটি শব্দ লেখো :
উত্তর: চাল-চলন, কথা-বার্তা, জামা-কাপড়, শিশি-বোতল, বকা-ঝকা
৮. তোমার পরিচিত আর কোন কোন যানবাহনের চলার মধ্যে নির্দিষ্ট ছন্দ রয়েছে?
উত্তর: ঘোড়ার গাড়ি, টয়ট্রেন, গোরুর গাড়ি, মোটরসাইকেল প্রভৃতি।
৯. নানা প্রাকৃতিক ঘটনায় কীভাবে প্রকৃতির ছন্দ ধরা পড়ে?
উত্তর:
কান পেতে শোনা যাবে এমন | মন পেতে শোনা যাবে এমন |
বৃষ্টির আওয়াজ, মানুষের কোলাহল, পাখির ডাক, মেঘের গর্জন প্রভৃতি। | গুরুজনের আশীর্বাদ, আর্ত পীড়িতের কান্না, মায়ের স্নেহের আহ্বান। |
সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের ‘পালকির গান’ কবিতাটি শিক্ষকের সাহায্য নিয়ে সংগ্রহ করো।
উত্তর:
পালকির গান
__সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
পালকি চলে!
পালকি চলে!
গগন-তলে
আগুন জ্বলে!
স্তব্ধ গাঁয়ে
আদুল্ গায়ে
যাচ্ছে কারা
রৌদ্রে সারা
ময়রা মুদি
চক্ষু মুদি’
পাটায় ব’সে
ঢুলছ ক’ষে!
দুধের চাঁছি
শুকছে মাছি,_
উড়ছে কতক
ভন্ ভনিয়ে।_
আসছে কা’রা
হন্ হনিয়ে?
হাটের শেষে
রুক্ষ বেশে
ঠিক্ দুপুরে
ধায় হাটুরে!
কুকুরগুলো
শুঁকছে ধুলো,_
ধুঁকছে কেহ
ক্লান্ত দেহ।
ঢুকছে গরু
দোকান-ঘরে,
আমের-গন্ধে
আমোদ করে!
পালকি চলে,
পালক চলে_
দুল্কি চালে
নৃত্য তালে!
ছয় বেহারা,_
জোয়ান তারা,_
গ্রাম ছাড়িয়ে
আগ্ বাড়িয়ে
নামলো মাঠে
তামার টাটে!
তপ্ত তামা;_
যায় না থামা,_
উঠ্ছে আলে
নামছে গাঢ়ায়,_
পালকি দোলে
ঢেউয়ের নাড়ায়!
ঢেউয়ের দোলে
অঙ্গ দোলে!
মেঠো জাহাজ
সামনে বাড়ে,_
ছয় বেহারার
চরণ-দাঁড়ে!
কাজ্লা সবুজ
কাজল প’রে
পাটের জমী
ঝিমায় দূরে!
ধানের জমী
প্রায় সে নেড়া,
মাঠের বাটে
কাঁটার বেড়া!
‘সামাল্’ হেঁকে
চলল বেঁকে
ছয় বেহারা,_
মর্দ্দ তারা!
জোর হাঁটুনি
খাটনি ভারি;
মাঠের শেষে
তালের সারি।
তাকাই দূরে,
শূন্যে ঘুরে
চিল্ ফুকারে
মাঠের পারে।
গরুর বাথান,_
গোয়াল-থানা,_
ওই গো! গাঁয়ের
ওই সীমানা!
বৈরাগী সে,_
কণ্ঠী বাঁধা,_
ঘরের কাঁথে
লেপছে কাদা
মটকা থেকে
চাষার ছেলে
দেখছে, ডাগর
চক্ষু মেলে!
দিচ্ছে চালে
পোয়াল গুছি;
বৈরাগীটির
মূর্ত্তি শুচি।
পরু জাপতি
হলুদ বরণ,_
শশার ফুলে
রাখ্ছে চরণ!
কার বহুড়ি
বাসন মাজে?_
পুকুর ঘাটে
ব্যস্ত কাজে,_
এঁটো হাতেই
হাতের পোঁছায়
গায়ের মাথায়
কাপড় গোছায়!
পালক দেখে
আসছে ছুটে
ন্যাংটা খোকা,_
মাথায় পুঁটে!
পোড়ার আওয়াজ
যাচ্ছে শোনা,_
খোড়ো ঘরে
চাঁদের কোণা!
পাঠশালাটি
দোকান-ঘরে,
গুরুমশাই
দোকান করে!
পোড়া ভিটের
পোতার ‘পরে
শালিক নাচে
ছাগল চড়ে।
গ্রামের শেষে
অশথ-তলে
বুনোর ডেরায়
চুল্লী জ্বলে;
টাটকা কাঁচা
শাল-পাতাতে
উড়ছে ধোঁয়া
ফ্যান্সা ভাতে।
গ্রামের সীমা
ছাড়িয়ে, ফিরে
পাল্কী মাঠে
নামলো ধীরে;
আবার মাঠে,_
তামার টাটে,_
কেউ ছোটে, কেউ
কষ্টে হাঁটে;
মাঠের মাটি
রৌদ্রে ফাটে,
পালকি মাতে
আপন নাটে!
শঙ্খচিলের
সঙ্গে, যেচে_
পাল্লা দিয়ে
মেঘ চলেছে!
তাতারসির
তপ্ত রসে
বাতাস সাঁতার
দেয় হরষে!
গঙ্গাফড়িং
লাফিয়ে চলে,
বাঁধের দিকে
সূর্য্য ঢলে।
পালকি চলে রে!
অঙ্গ ঢলে রে!
আর দেরী কত?
আরো কত দূর?
”আর দূর কি গো?
বুড়ো-শিবপুর
ওই আমাদের;
ওই হাটতলা,
ওরি পেছুখানে
ঘোষেদের গোলা।”
পালকি চলে রে,
অঙ্গ টলে রে;
সূর্য্য ঢলে,
পালকি চলে!
১০. সমার্থক শব্দ লেখো :
জল, দিন, রাত্রি, নদী, ভুবন
উত্তর:
জল – সলিল, পানি।
দিন – দিবস, দিবা।
রাত্রি – নিশি, রজনী।
নদী – তটিনী, স্রোতস্বিনী।
ভুবন – পৃথিবী, জগত।
১১. শব্দযুগলের অর্থপার্থক্য দেখাও :
দিন মন সুর সকল
দীন মণ শুর শকল
উত্তর:
দিন – দিবস
দীন-দরিদ্র
মন – অন্তর
মণ – ওজন বিশেষ
সুর – দেবতা, সংগীতের নিয়ন্ত্রিত ধ্বনি
শূর – বীর
সকল – সমস্ত
শকল – মাছের আঁশ
১২. ‘যারা তারা’র মতো তিনটি সাপেক্ষ শব্দজোড় তৈরি করো।
উত্তর: যেমন-তেমন, যে-সে, যখন-তখন
১৩. কবিতা থেকে খুঁজে নিয়ে তিনটি সর্বনাম লেখো।
উত্তর: তারা, কেউ, যারা প্রভৃতি।
১৪. কবিতায় রয়েছে এমন চারটি ‘সম্বন্ধ পদ’ উল্লেখ করো।
উত্তর: পাখির ডাকে, নদীর স্রোতের ছন্দ, ঝিঁঝির ডাকে, ছন্দ সুরের সংকেতে প্রভৃতি।
১৫. নীচের বাক্য/বাক্যাংশের উদ্দেশ্য ও বিধেয় অংশ আলাদাভাবে দেখাও :
১৫.১ ছন্দ আছে ঝড়-বাদলে
উত্তর: উদ্দেশ্য – ছন্দ, বিধেয় – আছে ঝড় বাদলে।
১৫.২ দেখবে তখন তেমন ছড়া / কেউ লেখেনি আর কোথাও।
উত্তর: উদ্দেশ্য – কেউ, বিধেয় – আর কোথাও তেমন ছড়া লেখেনি।
১৫.৩ জলের ছন্দে তাল মিলিয়ে / নৌকো জাহাজ দেয় পাড়ি।
উত্তর: উদ্দেশ্য – নৌকো জাহাজ, বিধেয় – জলের ছন্দে তাল মিলিয়ে দেয় পাড়ি।
১৫.৪ চিনবে তারা ভুবনটাকে / ছন্দ সুরের সংকেতে।
উত্তর: উদ্দেশ্য – তারা, বিধেয় – ভুবনটাকে ছন্দ সুরের সংকেতে চিনবে।
১৬. নিম্নরেখ অংশগুলির কারক-বিভক্তি নির্দেশ করো :
১৬.১ ছন্দে শুধু কান রাখো।
উত্তর: অধিকরণ কারকে ‘এ’ বিভক্তি।
১৬.২ ছন্দ আছে ঝড়-বাদলে।
উত্তর: অধিকরণ কারকে ‘এ’ বিভক্তি।
১৬.৩ দিন দুপুরে পাখির ডাকে।
উত্তর: অধিকরণ কারকে ‘এ’ বিভক্তি।
১৬.৪ ছন্দে চলে রেলগাড়ি।
উত্তর: কর্তৃকারকে শূন্য বিভক্তি।
১৬.৫ চিনবে তারা ভুবনটাকে।
উত্তর: কর্তৃকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
Note: এই আর্টিকেলের ব্যাপারে তোমার মতামত জানাতে নীচে দেওয়া কমেন্ট বক্সে গিয়ে কমেন্ট করতে পারো। ধন্যবাদ।
Thank you
Thank
Thank you .
Thanks for the website 😀 😊 👍 🙂 ☺️ 😄
THANK YOU
Thanks, but I am seeing that there is 16 number….. But in my book there is no 16 number…… 15 number is last….. So has the book changed?
Please honestly reply
🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
Yes 16 number is available in recent book. Kindly check a book of your classmate