Class 11 A Ghostly Wife Bengali Meaning | Folk Tales Of Bengal | Semester 2 | WBCHSE | বাংলায় অনুবাদ

Dear Students, Here we discussed about Class 11 A Ghostly Wife Bengali Meaning. If you are a class 11 student and preparing for Semester 2 Exam then this article will help you. এই আর্টিকেলে আমরা Class 11 English Semester II থেকে Class 11 A Ghostly Wife Bengali Translation নিয়ে এসেছি।

Semester 2 এর অন্যান্য অধ্যায়ের বাংলা অনুবাদের জন্য এখানে CLICK করুন

Semester – II (Rapid Reader)

A Ghostly Wife

Folk Tales Of Bengal


Class 11 A Ghostly Wife Bengali Meaning

বঙ্গানুবাদ :

Once on a time there lived a Brahman who had married a wife, and who lived in the same house with his mother. Near his house was a tank, on the embankment of which stood a tree, on the boughs of which lived a ghost of the kind called Sankchinni. 1 One night the Brahman’s wife had occasion to go to the tank, and as she went she brushed by a Sankchinni who stood near; on which the she-ghost got very angry with the woman, seized her by the throat, climbed into her tree, and thrust her into a hole in the trunk. There the woman lay almost dead with fear. The ghost put on the clothes of the woman and went into the house of the Brahman. Neither the Brahman nor his mother had any inkling of the change. The Brahman thought his wife returned from the tank, and the mother thought that it was her daughter-in-law. Next morning the mother-inlaw discovered some change in her daughter-in-law. Her daughter-in-law, she knew, was constitutionally weak and languid, and took a long time to do the work of the house. But she had apparently become quice a different person. All of a sudden she had become very active. She now did the work of the house in an incredibly short time. Suspecting nothing, the old woman said nothing either to her son or to her daughter-in-law; on the contrary, she inly rejoiced that her daughter-in-law had turned over a new leaf. But her surprise became every day greater and greater. The cooking of the household was done in much less time than before. When the mother-in-law wanted the daughter-in-law to bring anything from the next room, it was brought in much less time than was required in walking from one room to the other. The ghost, instead of going inside the next room, would stretch a long arm—for ghosts can lengthen or shorten any limb of their bodies—from the door and get the thing. One day the old woman observed the ghost doing this. She ordered her to bring a vessel from some distance, and the ghost unconsciously stretched her hand to several yards’ distance, and brought it in a trice. The old woman was struck with wonder at the sight. She said nothing to her, but spoke to her son. Both mother and son began to watch the ghost more narrowly. One day the old woman knew that there was

Class 11 A Ghostly Wife Bengali Meaning

no fire in the house, and she knew also that her daughter-in-law had not gone out of doors to get it; and yet, strange to say, the hearth in the kitchen-room was quite in a blaze. She went in, and, to her infinite surprise, found that her daughterin-law was not using any fuel for cooking, but had thrust into the oven her foot, which was blazing brightly. The old mother told her son what she had seen, and they both concluded that the young woman in the house was not his real wife but a she-ghost. The son witnessed those very acts of the ghost which his mother had seen. An Ojha2 was therefore sent for. The exorcist came, and wanted in the first instance to ascertain whether the woman was a real woman or a ghost. For this purpose he lighted a piece of turmeric and set it below the nose of the supposed woman. Now this was an infallible test, as no ghost, whether male or female, can put up with the smell of burnt turmeric. The moment the lighted turmeric was taken near her, she screamed aloud and ran away from the room. It was now plain that she was either a ghost or a woman possessed by a ghost. The woman was caught hold of by main force and asked who she was. At first she refused to make any disclosures, on which the Ojha took up his slippers and began belabouring her with them. Then the ghost said with a strong nasal accentfor all ghosts speak through the nose-that she was a Sankchinni, that she lived on a tree by the side of the tank—that she had seized the young Brahmani and put her in the hollow of her tree because one night she had touched her, and that if any person went to the hole the woman would be found. The woman was brought from the tree almost dead; the ghost was again shoebeaten, after which process, on her declaring solemnly that she would not again do any harm to the Brahman and his family, she was released from the spell of the Ojha and sent away; and the wife of the Brahman recovered slowly. After which the Brahman and his wife lived many years happily together and begat many sons and daughters.
Here my story endeth,
The Natiya-thorn withereth, etc.
কোনো এক সময় এক ব্রাক্ষ্মণ ছিল যে বিয়ে করেছিল। তার স্ত্রীকে নিয়ে ব্রাক্ষ্মণ তার মায়ের সাথে একই বাড়িতে থাকত। তার বাড়ির কাছে একটা পুকুর ছিল, পুকুর পাড়ে একটি গাছ ছিল। সেই গাছে একটি ভূত বাস করত, সে ছিল শাঁখচুন্নি। একদিন রাতে ব্রাহ্মণের স্ত্রী কোনো কাজে পুকুর পাড়ে যাচ্ছিল, না দেখে সে শাঁখচুন্নিকে ছুঁয়ে ফেলে। তৎক্ষণাৎ শাঁখচুন্নি ব্রাহ্মণের স্ত্রী-এর ওপর ভীষণ ক্রুদ্ধ হয়ে তার গলা টিপে ধরে এবং তাকে নিয়ে সেই গাছের ওপর চড়ে এবং গাছের একটি কোটরে তাকে পুরে রাখে। ভয়ে মহিলাটি অর্ধমৃত অবস্থায় পড়ে থাকে। ভূতটি তখন মহিলার কাপড় পরে ব্রাহ্মণের বাড়িতে যায়। ব্রাক্ষ্মণ বা তার মা কেউই এই পরিবর্তনের কথা বুঝতে পারে না। ব্রাক্ষ্মণ মনে করে তার স্ত্রী পুকুর থেকে ফিরে এসেছে আর তার মা ভাবেন এই তার পুত্রবধূ। পরদিন সকালে শাশুড়ি তার পুত্রবধূর মধ্যে কিছু পরিবর্তন আবিষ্কার করেন। তিনি জানতেন তাঁর পুত্রবধূ রোগা ও শারীরিকভাবে দুর্বল, তাই বাড়ির কোনো কাজ করতে তার অনেকটা সময় লাগত। কিন্তু এখন সে যেন কেমন অন্যরকম হয়ে গেছে। হঠাৎ করে সে অতি সক্রিয় হয়ে উঠেছে, খুব অল্প সময়েই এখন সে বাড়ির কাজকর্ম সেরে ফেলছে। কোনো কিছু সন্দেহ না করায় বৃদ্ধ মহিলা তাঁর ছেলে বা ছেলের বউকে কিছু বললেন না। উল্টে তিনি মনে খুশি হয়ে ভাবলেন তাঁর পুত্রবধূ পালটে গেছে। কিন্তু তাঁর এই চমক দিনে কে অনেক কম দিনে বাড়তে লাগল। আগের থেকে অনেক কম সময়ে বাড়ির রান্নাবান্না হয়ে যেত। যখন শাশুড়ি মা তাকে পাশের ঘর থেকে কিছু আনতে বলতেন সেটা হেঁটে গিয়ে নিয়ে আসতে যা সময় লাগত, তার থেকে অনেক কম সময়ে সে নিয়ে আসত। ভূতেরা তাদের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে বড়ো বা ছোটো করতে পারে—তাই ভূতটি অন্য ঘরে না গিয়েই তার হাতটি লম্বা করে সেখান থেকে জিনিসগুলি নিয়ে আসতে পারত। একদিন বৃদ্ধা এই বিষয়টি লক্ষ করলেন। বৃদ্ধা তাকে কিছু দূর থেকে একটা বাসন আনার আদেশ দিয়েছিলেন, কিন্তু ভূতটি অচেতনভাবে তার হাতটি লম্বা করে নিমেষের মধ্যে সেই বাসন এনে দিল। এই ঘটনা দেখে বৃদ্ধা বিস্ময়ে হতবাক হয়ে গেলেন। তিনি তাকে (ভূতকে) কিছু বললেন না কিন্তু এই ব্যাপারটি তার ছেলেকে জানান। তারপর থেকেই মা ও ছেলে ভূতের ওপর আরও সতর্কভাবে নজর রাখতে শুরু করল। একদিন বৃদ্ধা রান্নাঘরে উনুনের আগুন জ্বলতে দেখে অবাক হলেন। বৃদ্ধা জানতেন যে বাড়িতে জ্বালানি ছিল না; আবার তাঁর পুত্রবধূ বাড়ির বাইরেও যায়নি জ্বালানি আনতে। শাশুড়ি মা রান্না ঘরে গেলেন এবং অবাক হয়ে দেখলেন যে তাঁর পুত্রবধূ রান্না করার জন্য কোনো জ্বালানি ব্যবহার করছিল না, বরং সে তার পা জ্বলন্ত উনুনে ঢুকিয়ে দিয়েছে। বৃদ্ধা মা যা দেখেন সব তাঁর ছেলেকে বলেন এবং দুজনেই উপলব্ধি করে যে বাড়িতে যেই যুবতীটি রয়েছে সে ব্রাহ্মণের আসল স্ত্রী নয়, সে নিশ্চিত একটি পেতনি। তার মা ভূতের যেই কাণ্ডকারখানাগুলি লক্ষ করেছিলেন, ছেলেও তা চাক্ষুষ করে। একজন ওঝাকে ডাকা হল। ওঝা এসেই পরীক্ষা করতে চাইল যে সে একজন মানুষ নাকি ভূত। এই পরীক্ষাটি করার জন্য সে এক টুকরো হলুদে আগুন লাগিয়ে সেটি মেয়েটির নাকের নীচে ধরল। এটি এক অব্যর্থ পরীক্ষা কারণ কোনো ভূতই, তা সে পুরুষ বা মহিলা, পোড়া হলুদের গন্ধ সহ্য করতে পারে না। যেই হলুদ টুকরোয় আগুন দিয়ে মহিলার কাছে আনা হল, সে চিৎকার করে ঘর থেকে ছুট দিল। এখন স্পষ্টই বোঝা গেল সে হয় ভূত নয়তো ভূতে তার ওপর ভর করেছে। মহিলাটিকে চেপে ধরা হল এবং তার পরিচয় জানতে চাওয়া হল। প্রথমদিকে সে কিছুই বলতে চাইছিল না, এই অবস্থায় ওঝা তাঁর চটি জোড়া খুলে তাকে আপাদমস্তক পেটাতে শুরু করে। মার খেয়ে ভূতটা সব ভূতেদের মতো নাকি সুরে কথা বলে উঠল। সে স্বীকার করল যে সে একজন শাঁখচুন্নি এবং সে পুকুর পাড়ের গাছে থাকে, সে এটাও জানাল যে সে ব্রাক্ষ্মণীকে গাছের কোটরে ঢুকিয়ে রেখেছে কারণ একদিন রাতে ব্রাহ্মণী তাকে ছুঁয়ে ফেলেছিল, গাছের কোটরে গেলেই তাকে পাওয়া যাবে। মহিলাটিকে গাছের কোটর থেকে প্রায় আধমরা অবস্থায় নিয়ে আসা হয় এবং ভূতটিকে আবার জুতো পেটা করা হয়। ভূতটি যখন প্রতিজ্ঞা করল যে সে আর কখনো ব্রাহ্মণ এবং তার পরিবারের কোনো ক্ষতি করবে না, তখন ওঝা তাকে মন্ত্রমুক্ত করে ছেড়ে দেয়। ব্রাক্ষ্মণের স্ত্রী আস্তে আস্তে সুস্থ হয়ে ওঠে। এরপর ব্রাহ্মণ ও তার স্ত্রী অনেকদিন সুখে জীবনযাপন করে ও তাদের অনেক সন্তান হয় ৷
– আমার কথাটি ফুরোল
নটে গাছটি মুড়োল।

Read Also

Semester – II Bengali Meaning :

Prose :
Verse :
Rapid Reader :

Note: এই আর্টিকেলের ব্যাপারে তোমার মতামত জানাতে নীচে দেওয়া কমেন্ট বক্সে গিয়ে কমেন্ট করতে পারো। ধন্যবাদ।

Leave a Comment