জেনেটিক কাউন্সেলিং বা জিনগত পরামর্শদান বলতে কী বােঝায় ? জেনেটিক কাউন্সেলিং-এর গুরুত্ব বা সুবিধা আলােচনা করাে। 

প্রশ্ন: জেনেটিক কাউন্সেলিং বা জিনগত পরামর্শদান বলতে কী বােঝায় ? জেনেটিক কাউন্সেলিং-এর গুরুত্ব বা সুবিধা আলােচনা করাে। 

উত্তর:  যেসব পরিবারে জিনগত বা বংশগত রােগ আছে তাদের বিবাহের আগে জিনগত পরামর্শ দিয়ে কোনাে বংশগত রােগের জন্য দায়ী জিনের অবস্থান এবং পরবর্তী প্রজন্মে ওই রােগের সম্ভাবনা নির্ণয় করার পদ্ধতিকে জেনেটিক কাউন্সেসিং বা জিনগত পরামর্শ দান বলে। 

গুরুত্ব : 1. যেসব পরিবারে থ্যালাসেমিয়া মেজর বা মাইনর আছে তাদের পরিবারের ব্যক্তিদের জেনেটিক কাউন্সেলিং দরকার 1 যদি দুই পরিবারে থ্যালাসেমিয়া মাইনর থাকে তবে তাদের সন্তানদের মধ্যে থ্যালাসেমিয়া রােগ প্রকাশ পাবে এবং রক্তল্পতায় মারা যাবে। তাই বিয়ের আগে জিনগত পরামর্শ বা জেনেটিক কাউন্সেলিং দরকার।

2. জিনগত পরামর্শদানের মাধ্যমে পরবর্তী প্রজন্মে রােগের সম্ভাবনা কতটা তা রােগীকে জানানাে যেতে পারে।

3. জিনগত পরামর্শদানের জন্য প্রথমে রােগীর DNA টেস্ট ও ক্যারিওটাইপ বিশ্লেষণ করা হয় ফলে জিনগত রােগ নির্ণয়ে সুবিধা হয়।

Note: এই আর্টিকেলের ব্যাপারে তোমার মতামত জানাতে নীচে দেওয়া কমেন্ট বক্সে গিয়ে কমেন্ট করতে পারো। ধন্যবাদ।

Leave a Comment

error: Content is protected !!