Madhyamik Physical Science Suggestion 2022 Chapter 4 | মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান সাজেশন ২০২২ | পদার্থবিদ্যা আলাে MCQ, অতিসংক্ষিপ্ত, সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর

Madhyamik Physical Science Suggestion 2022 Chapter 4 will be discussed here. এই আর্টিকেলে আমরা মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান সাজেশন ২০২২ এর একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় পদার্থবিদ্যা আলাে থেকে MCQ, অতিসংক্ষিপ্ত,সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর নিয়ে আলোচনা করব। 2022 (Madhyamik / WB Madhyamik / MP Exam / Class 10 Exam / West Bengal Board of Secondary Education – WBBSE Madhyamik Exam / Madhyamik Class 10th / Class X / Madhyamik Pariksha) Physical Science Exam (ভৌতবিজ্ঞান পরীক্ষায়) আশা করি এখান থেকেই তোমরা 80% কমন পেয়ে যাবে। Madhyamik Physical Science (মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান) এর অন্যান্য সমস্ত অধ্যায় থেকে সাজেশন পেতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন

মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান সাজেশন ২০২২

পদার্থবিদ্যাআলাে

MCQ, অতিসংক্ষিপ্ত, সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর (মান ১, ২)

Madhyamik Physical Science Suggestion 2022 Chapter 4

MCQ Questions and Answers (বহুবিকল্পভিত্তিক প্রশ্নোত্তর) : প্রতিটি প্রশ্নের মান ১

উত্তল লেন্সে বস্তুর অসদ ও বিবর্ধিত প্রতিবিম্ব গঠিত হয় যখন – 

A) বস্তুর অবস্থান অসীমে 

B) বস্তুর অবস্থান আলােক কেন্দ্র ও ফোকাসের মাঝে 

C) বস্তুর অবস্থান ফোকাসে 

D) বস্তুর অবস্থান দ্বিগুণ ফোকাস দূরত্বে

Ans : B) বস্তুর অবস্থান আলােক কেন্দ্র ও ফোকাসের মাঝে 

নীচের বর্ণগুলির মধ্যে কোনটির তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশি? 

A) লাল 

B) হলুদ 

C) সবুজ 

D) বেগুনি 

Ans : A) লাল 

অবতল দর্পণের ফোকাস ও বক্রতা কেন্দ্রের মধ্যে কোনাে বস্তু থাকলে কী প্রকার প্রতিবিম্ব গঠিত হবে? 

A) সদ, বিবর্ধিত 

B) অসদ, খর্বাকার 

C) সদ, খর্বাকার 

D) অসদ, বিবর্ধিত

Ans : A) সদ, বিবর্ধিত 

লাল, নীল, সবুজ ও হলুদ আলাের মধ্যে কোনটির | সাপেক্ষে কোনাে মাধ্যমের প্রতিসরাঙ্ক সবচেয়ে কম? 

A) লাল 

B) নীল 

C) সবুজ 

D) হলুদ 

Ans : A) লাল 

বায়ুতে আলাের বেগ 3X 108 m/s বায়ুর সাপেক্ষে। কাচের প্রতিসরাঙ্ক 1.5 হলে কাচে আলাের বেগ হবে – 

A) 2×108 m/s 

B) 1.5×108 cm/s 

C) 4.5×108 cm/s 

D) 3×108 cm/s 

Ans : A) 2×108 m/s 

প্রিজমের সাদা আলাের প্রতিসরণে যে আলাের বিচ্যুতি সর্বনিম্ন হয় – 

A) বেগুনি 

B) হলুদ 

C) সবুজ 

D) লাল 

Ans : D) লাল 

মানুষের সুস্থ চোখের স্পষ্ট দর্শনের ন্যূনতম দূরত্ব হলাে –

A) 25 সেমি 

B) 30 সেমি 

C) 40 সেমি 

D) কোনােটিই নয় 

Ans : A) 25 সেমি 

কোনাে অবতল দর্পণের ক্ষেত্রে বস্তু বক্রতা কেন্দ্রে থাকলে কোথায় প্রতিবিম্ব গঠিত হবে? 

A) ফোকাস ও বক্রতা কেন্দ্রের মাঝখানে 

B) বক্রতা কেন্দ্র ও অসীম দুরত্বের মাঝখানে 

C) অসীমে 

D) বক্রতা কেন্দ্রে 

Ans : D) বক্রতা কেন্দ্রে 

আলােকরশ্মি বায়ু থেকে কাচে তির্যকভাবে গেলে নীচের কোনটি সত্য হবে? 

A) আপতন কোণ = প্রতিসরণ কোণ 

B) আপতন কোণ > প্রতিসরণ কোণ 

C) আপতন কোণ < প্রতিসরণ কোণ 

D) কোনােটিই নয়

Ans : B) আপতন কোণ > প্রতিসরণ কোণ 

একটি অবতল দর্পণের সামনে রাখা বস্তুু তার সদ ও বিবর্ধিত প্রতিবিম্ব গঠন করে যদি দর্পণের ফোকাস দৈর্ঘ্য 20 সেন্টিমিটার হয়, তাহলে বস্তুর অবস্থান হবে – 

A) 40 সেমি 

B) 30 সেমি 

C) 10 সেমি 

D) 50 সেমি 

Ans : A) 40 সেমি 

কোনাে আলােকরশ্মি একটি স্বচ্ছ কাচের স্ল্যাব-এর ওপর লম্বভাবে আপতিত হলে এর চুতিকোণ কত হবে? 

A) 0° 

B) 10° 

C) 30° 

D) 90° 

Ans : A) 0° 

কোন প্রকার দর্পণে প্রতিবিম্ব সর্বদা অসদ ও খর্বাকার ? 

A) সমতল দর্পণ 

B) উত্তল দর্পণ 

C) অবতল দর্পণ 

D) উত্তলাবতল দর্পণ 

Ans : B) উত্তল দর্পণ 

লাল, নীল, সবুজ ও হলুদ আলাের মধ্যে কোনটির জন্য কোনাে মাধ্যমের প্রতিসরাঙ্ক সবচেয়ে কম? 

A) লাল 

B) নীল 

C) সবুজ 

D) হলুদ 

Ans : A) লাল 

দিনের বেলা আকাশকে নীল দেখার কারণ – 

A) আলাের বিক্ষেপণ 

B) আলাের প্রতিসরণ

C) আলাের প্রতিফলন

D) আলাের বিচ্ছুরণ 

Ans : A) আলাের বিক্ষেপণ 

কেলাসের গঠন বিষয়ক গবেষণার কাজে ব্যবহৃত রশ্মি – 

A) গামা রশ্মি 

B) X রশ্মি 

C) UV রশ্মি 

D) দৃশ্যমান রশ্মি 

Ans : B) X রশ্মি 

সরল ক্যামেরাতে কোন প্রকার লেন্স ব্যবহার করা হয়? 

A) অপসারী লেন্স 

B) অভিসারী লেন্স 

C) অপসারী লেন্স সমবায় 

D) অভিসারী লেন্স সমবায় 

Ans : B) অভিসারী লেন্স 

ফোকাস দৈর্ঘ্য ও বক্রতা ব্যাসার্ধের সম্পর্ক হলাে— 

A) f=r

B) f= 2r 

C) r= 4f 

D) r = 2f 

Ans : D) r = 2f 

বিবর্ধক কাচে 10 সেমি দূরে রাখা বস্তুর প্রতিবিম্ব 40 সেমি দুরে পাওয়া গেল, এক্ষেত্রে বিবর্ধন হয়েছে – 

A) 0.4 

B) 1.4

C) 4.0 

D) 4.5 

Ans : C) 4.0 

কোনাে বস্তুকে উত্তল লেন্স থেকে 2f দূরত্বে রাখলে প্রতিবিম্ব হবে — 

A) সমশীর্ষ ছােটো 

B) সমশীর্ষ বড়াে 

C) অবশীর্ষ ও ছােটো 

D) অবশীর্ষ ও সমান

Ans : D) অবশীর্ষ ও সমান

বস্তু অপেক্ষা আকারে বড়াে অসদবিম্ব গঠিত হয় – 

A) উত্তল দর্পণ দ্বারা 

B) অবতল দর্পণ দ্বারা 

C) সমতল দর্পণ দ্বারা 

D) অবতল লেন্স দ্বারা

Ans : B) অবতল দর্পণ দ্বারা 

শূন্য মাধ্যমের প্রতিসরাঙ্ক –

A) শূন্য 

B) 1

C) অসীম 

D) 1.33 

Ans : B) 1

উত্তল লেন্স দ্বারা কোনাে বস্তুুর খর্বাকার সদবিম্ব পেতে গেলে বস্তুুর দূরত্ব – 

A) = 2f 

B) >2f 

C) < f 

D) কোনােটিই নয়

Ans : B) >2f 

বস্তুকে অবতল দর্পণের মেরু এবং ফোকাসের মধ্যে রাখা হলে প্রতিবিম্বের প্রকৃতি হবে – 

A) অসদ, সমশীর্ষ ও বিবর্ধিত 

B) সদ, অবশীর্ষ ও বিবর্ধিত 

C) অসদ, সমশীর্ষ ও খর্বাকার 

D) সদ, অবশীর্ষ ও খর্বাকার

Ans : A) অসদ, সমশীর্ষ ও বিবর্ধিত 

মানুষের চোখের যে অংশে প্রতিবিম্ব উৎপন্ন হয় সেটি হলাে – 

A) অন্ধবিন্দু 

B) অক্ষিলেন্স 

C) রেটিনা 

D) অক্ষিগােলক

Ans : C) রেটিনা 

বিক্ষেপিত আলাের তীব্রতা ও তরঙ্গদৈর্ঘ্যের সম্পর্ক হলাে – 

A) `I \alpha \frac{1}{\lambda^{2}}`

B) `I \alpha \frac{1}{\lambda^{4}}`

C) `I \alpha \lambda`

D) `I \alpha \lambda^{2} `

Ans : B) `I \alpha \frac{1}{\lambda^{4}}`

সমতল দর্পণের বক্রতা ব্যাসার্ধ হবে –

A) অসীম 

B) 0 

C) 2 

D) কোনােটিই নয়

Ans : A) অসীম 

সূর্যাস্তের পরে সূর্য দেখা যাওয়ার কারণ –

A) আলাের প্রতিফলন 

B) অপবর্তন 

C) প্রতিসরণ

D) বিক্ষেপণ 

Ans : C) প্রতিসরণ

কোন রংটি মৌলিক রং নয়?

A) হলুদ 

B) সবুজ 

C) লাল 

D) কমলা

Ans : A) হলুদ 

প্রতিসরাঙ্কের একক হলাে –

A) নিউটন  

B) আর্গ 

C) একক নেই 

D) ক্যান্ডেলা

Ans : C) একক নেই 

কোন আলাের বিক্ষেপণ সবথেকে বেশি? 

A) লাল 

B) নীল 

C) হলুদ 

D) বেগুনি 

Ans : B) নীল 

কোন দর্পণে বস্তুুর প্রতিবিম্ব সর্বদা অসদ হয়? 

A) উত্তল দর্পণ 

B) অবতল দর্পণ 

C) সমতল দর্পণ

D) কোনােটিই নয়

Ans : A) উত্তল দর্পণ 

দন্ত চিকিৎসকগণ যে দর্পণটি ব্যবহার করেন সেটি ও হলাে –

A) উত্তল 

B) অবতল 

C) সমতল 

D) কোনােটিই নয়

Ans : B) অবতল 

সমতল দর্পণে উৎপন্ন প্রতিবিম্বের প্রকৃতি হলাে –

A) সদ ও সমশীর্ষ 

B) সদ ও অবশীর্ষ 

C) অসদ ও সমশীর্ষ 

D) অসদ ও অবশীর্ষ 

Ans : C) অসদ ও সমশীর্ষ 

রামধনু গঠিত হয় আলাের কোন ধর্মের জন্য?

A) আলাের অপবর্তন 

B) আলাের ব্যতিচার

C) আলাের বিচ্ছুরণ 

D) আলাের সমবর্তন

Ans : C) আলাের বিচ্ছুরণ 

মােটর গাড়ির ভিউ ফাইন্ডারে ব্যবহৃত দর্পণের প্রকৃতি হলাে –

A) উত্তল 

B) অবতল 

C) সমতল 

D) অধিবৃত্তীয়

Ans : A) উত্তল

প্রিজমের আপতিত ও নির্গম রশ্মির মধ্যে চ্যুতিকোণ হলাে – 

A) δ= i2 + i2 – 2A 

B) δ= i2 – i2 + A 

C) δ= i2 + i2 = A 

D) δ= 2i2  + i2 – A 

Ans : A) δ= i2 + i2 – 2A 

আলাের প্রতিসরণে অপরিবর্তিত থাকে আলাের – 

A) তরঙ্গদৈর্ঘ্য 

B) কম্পাঙ্ক 

C) গতিবেগ 

D) কোনােটিই নয়

Ans : B) কম্পাঙ্ক 

Short Question and Answers (অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর) : প্রতিটি প্রশ্নের মান ১ 

স্নেলের সূত্রের গাণিতিক রূপটি লেখাে।

Ans : `\frac{sin i }{sin r} = \mu`

সবুজ কাচের মধ্য দিয়ে লাল ফুলকে দেখলে কেমন দেখাবে? 

Ans : ফুলটিকে কালাে দেখাবে।

একটি স্বাভাবিক চোখের দূরবিন্দুর দূরত্ব কত? 

Ans : অসীম। 

দৃশ্যমান বালির কোন বর্ণের আলাের তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে কম? 

Ans : বেগুনি বর্ণের আলাের তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে কম। 

অবতল লেন্স ও উত্তল লেন্সের মধ্যে কোনটিকে অপসারী লেন্স বলা হয়? 

Ans : অবতল লেন্সকে অপসারী লেন্স বলা হয়।

মানুষের চোখে কোন ধরনের লেন্স থাকে? 

Ans : উত্তল লেন্স।

সাদা আলাের বিশুদ্ধ বর্ণালির প্রান্তীয় বর্ণ দু’টি কী? 

Ans : লাল ও বেগুনি।

সাদা আলাের বর্ণালিতে মধ্যবর্ণ কোনটি? 

Ans : মধ্যবর্ণ হলুদ। 

পরিপূরক বর্ণ কাকে বলে? 

Ans : যে দু’টি বর্ণের মিশ্রণে সাদা বর্ণের সৃষ্টি হয় তাদের পরস্পরকে পরিপুরক বর্ন বলে।

বিবর্ধক কাচের দুটি ব্যবহার উল্লেখ করাে।

Ans : বইয়ের ছােটো অক্ষর এবং সুক্ষ্ম যন্ত্রপাতি দেখার জন্য।

লেন্সের ক্ষমতার একক কী? 

Ans : লেন্সের ক্ষমতার একক হলাে ডায়াপটার।

জল সাপেক্ষে কাচের প্রতিসরাঙ্ক এবং কাচ সাপেক্ষে জলের প্রতিসরাঙ্ক-এর গুণফল কত?

Ans : 1. 

আলাের প্রতিসরণ হলে তার কম্পাঙ্কের কী পরিবর্তন ঘটে? 

Ans : আলাের প্রতিসরণ হলে তার কম্পাঙ্কের কোনাে পরিবর্তন ঘটে না।

হীরক ও কাচ-এর মধ্যে কার প্রতিসরাঙ্ক সর্বাধিক?

Ans : হীরকের প্রতিসরাঙ্ক সর্বাধিক।

অতিবেগুনি রশ্মির ব্যবহার উল্লেখ করাে। 

Ans : জল পরিশােধনে ও জীবাণু ধ্বংস করতে।

বায়ু থেকে লেন্সকে জলে ডােবালে ফোকাস দৈর্ঘ্যের পরিবর্তন ঘটবে কি? 

Ans : হ্যা, ফোকাস দৈর্ঘ্যের পরিবর্তন ঘটবে।

একটি পাতলা উত্তল লেন্সের আলোেক কেন্দ্র ও ফোকাস-এর মধ্যে একটি বস্তু রাখা আছে, বস্তুটির প্রতিবিম্বের প্রকৃতি কী হবে লেখাে।

Ans : সমশীর্ষ ও বিবর্ধিত।

সমতল দর্পণের ফোকাস দৈর্ঘ্য কত? 

Ans : শূন্য। 

কোনাে আলােকরশ্মি লম্বভাবে আপতিত হলে আপতিত রশ্মি ও নির্গত রশ্মির মধ্যে চ্যুতি কত?

Ans : 0.

ক্যামেরার অভিলক্ষ্য হিসেবে কোন লেন্স ব্যবহার করা হয় ?  

Ans : উত্তল লেন্স।

চোখের লেন্স কী ধরনের লেন্স? 

Ans : উত্তল লেন্স l

চোখের লেন্সে গঠিত প্রতিবিম্ব সদ না অসদ? 

Ans : সদ।

রৈখিক বিবর্ধন-এর মান কত হলে বস্তু ও প্রতিবিম্বের দৈর্ঘ্য সমান হবে?

Ans : 1.

কোন ধরনের দর্পণ সেভিং মিরর রূপে ব্যবহৃত হয়? 

Ans : অবতল। 

অবতল লেন্সে সবসময় কী ধরনের প্রতিবিম্ব গঠিত হয়?

Ans : অসদবিম্ব গঠিত হয়। 

গােলীয় দর্পণের ফোকাস দৈর্ঘ্য ও বক্রতা ব্যাসার্ধের সম্পর্ক কী?

Ans :  f=`\frac{r}{2}`.

কোনাে অবতল গােলীয় দর্পণে বস্তুকে বক্রতা কেন্দ্রে রাখলে উৎপন্ন প্রতিবিম্বের রৈখিক বিবর্ধন কত হবে? 

Ans :  1 হবে।

একটি অবতল লেন্সের ফোকাস দৈর্ঘ্য ৪ সেমি। একটি বস্তুকে আলােক কেন্দ্র 2 থেকে 3 সেমি দূরে রাখলে উৎপন্ন প্রতিবিম্বের প্রকৃতি কীরূপ হবে?

Ans : প্রতিবিম্বটি অসদ, সমশীর্ষ ও বিবর্ধিত হবে। 

কোন ধরনের লেন্স দ্বারা হ্রস্বদৃষ্টির প্রতিকার করা হয়?

Ans : অবতল লেন্স দ্বারা। 

দূরের জিনিস দেখতে অসুবিধা হলে কী ধরনের লেন্স ব্যবহার করতে হবে? 

Ans : অবতল লেন্স ব্যবহার করতে হবে। 

একটি অবতল দর্পণের বক্রতা ব্যাসার্ধ 30 সেমি হলে, তার ফোকাস দৈর্ঘ্য কত? 

Ans : তার ফোকাস দৈর্ঘ্য 15 সেমি। 

প্রিজমের প্রতিসারক কোণের মান বাড়ালে প্রতিসৃত রশ্মির চ্যুতিকোণের মানের কী পরিবর্তন ঘটে? 

Ans : এটি হ্রাস পায়। 

উত্তল লেন্সে কোন অবস্থানে বস্তু রাখলে বস্তুর সদ অবশীর্ষ এবং বস্তুর সমান আকারের প্রতিবিম্ব গঠিত হয়? 

Ans : 2f দূরত্বে।

একটি বস্তুকে উত্তল লেন্সের f এবং 2f দূরত্বের মধ্যে রাখা হলে ঐ বস্তুর প্রতিবিম্ব কোথায় গঠিত হবে? 

Ans : 2f-এর থেকে বেশি দূরত্বে প্রতিবিম্ব গঠিত হবে। 

বিবর্ধক কাচে তুমি কোন ধরনের লেন্স ব্যবহার করবে?

Ans : উত্তল লেন্স।

আলাের বিচ্ছুরণ-এর একটি প্রাকৃতিক উদাহরণ দাও।

Ans : রামধনু গঠন।

একটি উত্তল লেন্সে সূর্যের প্রতিবিম্ব কোথায় গঠিত হবে? 

Ans : লেন্স থেকে ফোকাস দূরত্বে গঠিত হবে।

উত্তল দর্পণ দ্বারা সমান্তরাল আলােকরশ্মি প্রতিফলিত হলে কোন ধরনের রশ্মিগুচ্ছে পরিণত হয় ? 

Ans : অপসারী রশ্মিগুচ্ছে পরিণত হয়।

আলাের বেগ, তরঙ্গদৈর্ঘ্য ও কম্পাঙ্কের সম্পর্কটি কী? 

Ans : আলাের বেগ = আলাের কম্পাঙ্ক x আলাের তরঙ্গদৈর্ঘ্য। 

লেন্সের ফোকাস দূরত্ব ককে বলে?

Ans : লেন্সের আলােক কেন্দ্র থেকে ফোকাস পর্যন্ত দূরত্বকে ফোকাস দূরত্ব বলে।

প্রিজম দ্বারা সৃষ্ট রঙিন পটিকে কী বলে? 

Ans : বর্ণালি।

সাদা আলাের সাতটি রঙে ভেঙে যাওয়ার ঘটনাকে কী বলে? 

Ans : আলাের বিচ্ছুরণ বলে। 

গােলীয় দর্পণের বক্রতাকেন্দ্র কাকে বলে? 

Ans : গােলীয় দর্পণটি যে গােলকের অংশ সেই গােলকের কেন্দ্রকে বক্রতাকেন্দ্র বলে। 

গােলীয় দর্পণের বক্রতা ব্যাসার্ধ কাকে বলে? 

Ans : গােলীয় দর্পণ যে গােলকের অংশ সেই গােলকের ব্যাসার্ধকে দর্পণের বক্রতা ব্যাসার্ধ বলে।

প্রতিফলনের সূত্র কি বক্রতলে প্রযােজ্য? 

Ans : হ্যা, বক্রতলে প্রযােজ্য।

অবতল দর্পণের বক্রতাকেন্দ্র কোন দিকে থাকে?

Ans : অবতল দর্পণের বক্রতাকেন্দ্র প্রতিফলক তলের সামনের দিকে থাকে। 

উত্তল দর্পণের বক্রতাকেন্দ্র কোনদিকে থাকে?

Ans : উত্তল দর্পণের বক্রতাকেন্দ্র পেছনে থাকে। 

অবতল দর্পণের সামনে কোথায় একটি বস্তু রাখলে বস্তুর বিবর্ধিত প্রতিবিম্ব গঠিত হবে? 

Ans : ফোকাস ও বক্রতাকেন্দ্রের মাঝে রাখলে।

আলােকরশ্মি ঘনমাধ্যম থেকে লঘু মাধ্যমে প্রতিসৃত হলে আলােকরশ্মি অভিলম্ব থেকে দূরে সরে যায় না অভিলম্বের দিকে সরে আসে?

Ans : অভিলম্ব থেকে দূরে সরে যায়। 

কোন ক্ষেত্রে স্নেলের সূত্রটি প্রযােজ্য নয়? 

Ans : কোনাে প্রতিসারক তলের ওপর আলােকরশ্মি লম্বভাবে আপতিত হলে স্নেলের সূত্র প্রযােজ্য হয় না। | 

লেন্সের প্রধান অক্ষ কাকে বলে ? 

Ans : লেন্সের বক্রতাকেন্দ্র দু’টি যে সরলরেখা দ্বারা যুক্ত, সেই সরলরেখাকে লেন্সের প্রধান অক্ষ বলে।

রামধনু সৃষ্টিতে প্রিজমের কাজ করে কে? 

Ans : বায়ুতে ভাসমান জলকণা। 

শূন্যস্থান পূরণ করাে। : প্রতিটি প্রশ্নের মান ১ 

কাচ থেকে জলে আলাে প্রবেশ করলে আলাের বেগ —————  যায়।

Ans : বেড়ে l

গেলীয় দর্পণের মেরু ও বক্রতাকেন্দ্রের সংযােজক সরলরেখাকে বলে ————— l

Ans : প্রধান অক্ষ। 

অসদ ক্ষুদ্র প্রতিবিম্ব গঠন করার জন্য ————— দর্পণ ব্যবহৃত হয়।

Ans : উত্তল।

ঘন মাধ্যমের চেয়ে লঘু মাধ্যমে আলাের বেগ  ————— l

Ans : বেশি। 

কোনাে প্রতিসারক মাধ্যমের অভিলম্ব বরাবর আপতিত রশ্মির প্রতিসরণ কোণ ————— হয়? 

Ans : শূন্য। 

আলাের প্রতিসরণের কারণ বিভিন্ন মাধ্যমে আলাের বেগ  ————— l

Ans : বিভিন্ন

 ————— বর্ণের আলাের তরঙ্গদৈর্ঘ্য সর্বাধিক।

Ans : লাল। 

কোনাে মাধ্যমের প্রতিরসাঙ্ক হলুদ আলাের চেয়ে লাল আলাের জন্য ————— l

Ans : কম l

স্টিলের চামচ-এর অবতল অংশ মুখের সামনে রাখলে তার প্রতিবিম্ব আকারে হয় —————।

Ans : বড়াে 

সমতল দর্পণের বক্রতা ব্যাসার্ধ-এর মান ————— । 

Ans : অসীম 

দর্পণের বক্রতা ব্যাসার্ধ =2 × ————— । 

Ans : ফোকাস দূরত্ব। 

কোনাে অবতল দর্পণের ফোকাসে অবস্থিত বস্তুর প্রতিবিম্বের বিবর্ধন হয় ————— । 

Ans : অসীম।

যানবাহনে রিয়ার ভিউ মিররে  —————  দর্পণ ব্যবহার করা হয়।

Ans : উত্তল। 

কোনাে মাধ্যমের তাপমাত্রা বাড়ালে ঐ মাধ্যমের প্রতিসরাঙ্ক ————— পায়?

Ans : হ্রাস।

প্রতিসরাঙ্কের কোনাে —————  নেই।

Ans : একক l

একটি প্রিজমে মােট তলের সংখ্যা ————— l

Ans : পাঁচটি l

সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের সময় সূর্যকে ————— দেখায়।

Ans : ডিম্বাকার। 

সমান্তরাল কাচফলকের মধ্য দিয়ে আলাের প্রতিসরণের ক্ষেত্রে মােট চ্যুতির পরিমাণ ————— হবে।

Ans : শূন্য l

জলকে উত্তপ্ত করলে জলের প্রতিসরাঙ্ক ————— পায়।

Ans : হ্রাস l

অভিলক্ষ্য হিসেবে ব্যবহূত হয় ————— লেন্স। 

Ans : উত্তল।

সদ বিবর্ধিত প্রতিবিম্ব গঠন করার জন্য —————  দর্পণ ব্যবহূত হয়।

Ans : অবতল l

সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর : প্রতিটি প্রশ্নের মান 2

গােলীয় দর্পণের প্রধান ফোকাস দূরত্বের সংজ্ঞা দাও। 

Ans : কোনাে গােলীয় দর্পণের মেরু থেকে মুখ্য ফোকাস বিন্দু পর্যন্ত দূরত্বকে ওই দর্পণের ফোকাস দূরত্ব বলে।

শূন্য মাধ্যমে আলাের বিচ্ছুরণ হয় না কেন?

Ans : শূন্য মাধ্যমে বিভিন্ন রঙের আলােকরশ্মি একই বেগে গতিশীল থাকে। তাই শুন্য মাধ্যমে আলাের কোনাে বিচ্ছুরণ ঘটে না।

গােলীয় দর্পণের বক্রতাকেন্দ্রের সংজ্ঞা দাও।

Ans : গােলীয় দর্পণের বক্রতাকেন্দ্র – কোনাে গােলীয় দর্পণ যে গােলােকের অংশ সেই গোলকের কেন্দ্রকে দর্পণটির বক্রতাকেন্দ্র বলে।

কোনাে মাধ্যমের প্রতিসরাঙ্ক বলতে কী বােঝাে?

Ans : আলােকরশ্মি প্রতিসরণের সময়ে আপতন কোণের সাইন ও প্রতিসরণ কোনের সাইন-এর অনুপাত সর্বদা ধ্রুবক হয়। এই ধ্রুবকটিকে প্রথম মাধ্যম সাপেক্ষে দ্বিতীয় অধ্যমের প্রতিসরাঙ্ক বলে।

            প্রতিসরাঙ্ক-এর মান তিনটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে। মাধ্যম-এর প্রকৃতি, মাধ্যমের উষ্ণতা ও ব্যবহৃত আলাের তরঙ্গদৈর্ঘ্য।

আলাের প্রতিসরণ সংক্রান্ত স্নেলের সূত্রটি লেখাে। 

Ans : নির্দিষ্ট বর্ণের আলােকরশ্মি ও নির্দিষ্ট দু’টি মাধ্যমের ক্ষেত্রে আপতন কোণের সাইন ও প্রতিসরণ কোণের সাইন-এর অনুপাত সর্বদা ধ্রুবক হয়। আলাের প্রতিসরণের এই দ্বিতীয় সূত্রটিকে ডাচ পদার্থবিজ্ঞানী স্নেলের নাম অনুসারে স্নেলের সূত্র বলা হয়। 

উত্তল লেন্স দ্বারা কোনাে বস্তুর বিবর্ধিত অসদবিম্ব গঠনের রশ্মিচিত্র অঙ্কন করাে।

Ans : 

ট্রাফিক সিগনালে বিপদ সংকেত লাল রঙের রাখা হয় কেন? 

Ans : ট্রাফিক সিগনালে বিপদ সংকেত হিসেবে লাল রং রাখা হয়। কারণ বিক্ষেপণ সবথেকে কম হওয়ায় লাল আলাে অনেক দূর অতিক্রম করতে পারে ও দর্শকের চোখে। পৌঁছায় এবং বিপদ সম্পর্কে সতর্ক দর্শক হওয়ার সুযােগ পায়।

উত্তল লেন্সের ফোকাস দূরত্ব কাকে বলে?

Ans : উত্তল লেন্সের আলােক কেন্দ্র থেকে মুখ্য ফোকাসের দূরত্বকে ওই লেন্সের ফোকাস দৈর্ঘ্য বা ফোকাস দূরত্ব বলে।

দিনের বেলা আকাশকে নীল দেখায় কেন? 

Ans : দিনের বেলায় যখন সূর্যরশ্মি বায়ুমণ্ডলের ভিতর দিয়ে আসে, তখন নীল বর্ণের আলাের তরঙ্গদৈর্ঘ্য কম হওয়ায় বায়ুর মধ্যে থাকা কণাগুলি নীল বর্ণের আলােকে বিক্ষিপ্ত করে চারিদিকে ছড়িয়ে দেয়। এই বিক্ষিপ্ত আলােকরশ্মি আমাদের চোখে পৌঁছায়, তাই আমরা আকাশকে নীল দেখি।

মায়ােপিয়া বা হ্রস্বদৃষ্টি কাকে বলে? কখন এটি হয়? এটি কী করে প্রতিকার করা হয়?

Ans : যদি কোনাে ব্যক্তির চোখ কাছের বস্তুকে স্পষ্ট দেখতে পায় কিন্তু দুরের জিনিসকে স্পষ্ট দেখতে না পায়, তবে চোখের এই ধরনের ত্রুটিকে মায়ােপিয়া বা হ্রস্বদৃষ্টি বলে।

অক্ষিগােলকের আকার বড়াে হয়ে গেলে বা অক্ষি লেন্সের ফোকাস দৈর্ঘ্য কমে গেলে মায়ােপিয়া হয়।

উপযুক্ত অবতল লেন্স চোখের সামনে রেখে প্রতিকার করা হয়। 

Note: এই আর্টিকেলের ব্যাপারে তোমার মতামত জানাতে নীচে দেওয়া কমেন্ট বক্সে গিয়ে কমেন্ট করতে পারো। ধন্যবাদ।

Leave a Comment