Class 7 Class 7 Bengali পটলবাবু ফিল্মস্টার প্রশ্ন উত্তর | সত্যজিৎ রায় | Potolbabu Flimstar Question Answer | Class 7 | West Bengal Board

পটলবাবু ফিল্মস্টার প্রশ্ন উত্তর | সত্যজিৎ রায় | Potolbabu Flimstar Question Answer | Class 7 | West Bengal Board

প্রিয় ছাত্রছাত্রীরা এই আর্টিকেলে আমরা Class 7 এর পটলবাবু ফিল্মস্টার প্রশ্ন উত্তর নিয়ে এসেছি। তোমাদের সপ্তম শ্রেনীর পাঠ্যবইতে সত্যজিৎ রায়ের লেখা পটলবাবু ফিল্মস্টার গল্প রয়েছে। গল্পের শেষে যে সব প্রশ্নপত্র গুলি রয়েছে তার সমাধান আমরা এখানে করে দিলাম। আশা করি সবার ভালো লাগবে।

পটলবাবু ফিল্মস্টার

সত্যজিৎ রায়


১.১ পটলবাবু অভিনয়ের সময়ে সংলাপ হিসেবে বলেছিলেন (ওঃ / উঃ / আঃ) শব্দটি।
উত্তর: পটলবাবু অভিনয়ের সময়ে সংলাপ হিসেবে বলেছিলেন আঃ শব্দটি।

১.২ অভিনয়ের সময় পটলবাবুর হাতে ছিল (আনন্দবাজার পত্রিকা / যুগান্তর / স্টেটসম্যান)।
উত্তর: অভিনয়ের সময় পটলবাবুর হাতে ছিল যুগান্তর

১.৩ অভিনয়ের সময় পটলবাবুর নাকের নীচে সেঁটে দেওয়া হয়েছিল (ঝুপো / চাড়া দেওয়া / বাটারফ্লাই) গোঁফ।
উত্তর: অভিনয়ের সময় পটলবাবুর নাকের নীচে সেঁটে দেওয়া হয়েছিল বাটারফ্লাই গোঁফ।

১.৪ (বরেন দত্ত / বরেন মল্লিক / বরেন চৌধুরী)-র পরিচালিত চলচ্চিত্রে অভিনয় করতে গিয়েছিলেন পটলবাবু।
উত্তর: বরেন মল্লিক -র পরিচালিত চলচ্চিত্রে অভিনয় করতে গিয়েছিলেন পটলবাবু।

১.৫ করালীবাবুর বাড়িতে (কীর্তন / শ্যামাসংগীত / কথকতা) হয় (শনিবার বিকেলে / রবিবার সকালে / রবিবার বিকেলে)।
উত্তর: করালীবাবুর বাড়িতে শ্যামাসংগীত হয় রবিবার সকালে

২.১ টাকার তাঁর অভাব ঠিকই—কিছু আজকের এই যে আনন্দ, তার কাছে পাঁচটা টাকা আর কী ?
২.২ তা আপনি তো বেশ পাংচুয়াল দেখছি।
২.৩ পটলবাবু সবে বাজারের থলিটা কাঁধে ঝুলিয়েছেন এমন সময় বাইরে থেকে নিশিকান্তবাবু হাঁক দিলেন, ‘পটল আছ নাকি হে?”
২.৪ দুরুদুরু বুকে পটলবাবু এগিয়ে চললেন আপিসের গেটের দিকে।
২.৫ সে কী, টাকা না নিয়েই চলে গেল নাকি লোকটা?
২.৬ ঠিক আধঘণ্টা পরেই পটলবাবুর ডাক পড়ল, এখন আর তাঁর মনে কোনো নিরুৎসাহের ভাব নেই।

উত্তর:
২.৩ পটলবাবু সবে বাজারের থলিটা কাঁধে ঝুলিয়েছেন এমন সময় বাইরে থেকে নিশিকান্তবাবু হাঁক দিলেন, ‘পটল আছ নাকি হে?”
২.৪ দুরুদুরু বুকে পটলবাবু এগিয়ে চললেন আপিসের গেটের দিকে।
২.২ তা আপনি তো বেশ পাংচুয়াল দেখছি।
২.৬ ঠিক আধঘণ্টা পরেই পটলবাবুর ডাক পড়ল, এখন আর তাঁর মনে কোনো নিরুৎসাহের ভাব নেই।
২.১ টাকার তাঁর অভাব ঠিকই—কিছু আজকের এই যে আনন্দ, তার কাছে পাঁচটা টাকা আর কী ?

উত্তর: গলিতে রিহার্সাল দেবার সময় পটলবাবুর একটা আইডিয়া মাথায় এসেছিল। সেটা সাহস করে তিনি ডিরেক্টরকে বলে ফেলেন। পটলবাবু বলেন, যদি তার হাতে একটা খবরের কাগজ থাকে সেটা পড়তে পড়তে যদি ধাক্কা লাগে তাহলে অন্যমনস্কতার ভাবটা ভালোভাবে ফুটিয়ে তোলা যায়।

বরেন মল্লিক পটলবাবুর কথা শেষ হতে না হতেই এক ভদ্রলোকের থেকে যুগান্তর পত্রিকা চেয়ে নিয়ে পটলবাবুকে দিলেন এবং পটলবাবুকে থামের পাশে নিজের জায়গা রেডি হতে বলেন। নায়ককে জিজ্ঞাসা করেন সে রেডি কিনা। নায়ক চঞ্চল কুমার গাড়ির পাশ থেকে উত্তর দেয় সে রেডি। এরপর ডিরেক্টর সাইলেন্স বলে আবার বাধা দিলেন। কেষ্টকে বললেন পটলবাবুকে একটা গোঁফ এনে দিতে নাহলে ক্যারেক্টারের সাথে মানাচ্ছে না। কেষ্ট কীরকম গোঁফ দেবে জানতে চাইল – ঝুপো, চাড়া দেওয়া, বাটারফ্লাই? বরেনবাবু তাড়াতাড়ি বাটারফ্লাই গোঁফ দিতে বললেন।

উৎসাহহীন, নিরালা, অপ্রত্যাশিত, নিরুপদ্রব, লাঞ্ছিত, সন্ধান, প্রশংসা, পথিক।

উত্তর: উৎসাহহীন – নিরুৎসাহ, নিরালা – নির্জন, অপ্রত্যাশিত – অভাবনীয়, নিরুপদ্রব – নিরীহ, লাঞ্ছিত – অপদস্থ, সন্ধান – হদিশ, প্রশংসা – তারিফ, পথিক – পেডেস্ট্রিয়ান।

৫.১ বুঝতে পারছেন, ব্যাপারটা কতটা ইম্পর্ট্যান্ট?
উত্তর: বুঝতে পারছেন, ব্যাপারটা কতটা গুরুত্বপূর্ণ?

৫.২ এই, দাদুকে ডায়ালগ লিখে দে।
উত্তর: এই, দাদুকে সংলাপ লিখে দে।

৫.৩ একজন অন্যমনস্ক, বদমেজাজি পেডেস্ট্রিয়ান …..
উত্তর: একজন অন্যমনস্ক, বদমেজাজি পথিক…

৫.৪ তাহলে একটু ওদিকে সরে গিয়ে ওয়েট করুন।
উত্তর: তাহলে একটু ওদিকে সরে গিয়ে অপেক্ষা করুন।

৫.৫ আজ তো ট্যাগোরস বার্থ ডে।
উত্তর: আজ তো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন।

৫.৬ সাইলেন্স। রোদ বেরিয়েছে।
উত্তর: চুপ! রোদ বেরিয়েছে।

৫.৭ থিয়েটার এর চেয়ে শতগুণে ভালো….
উত্তর: নাটক এর চেয়ে শতগুণে ভালো।

৫.৮ আপনি তো বেশ পাংচুয়াল দেখছি।
উত্তর: আপনি তো বেশ সময় নিষ্ঠ দেখছি।

দোহারা, ব্যস্তসমস্ত, আমুদে, অন্যমনস্ক, দরকারি, গম্ভীর, নির্জন, আচ্ছন্ন।

উত্তর:

দোহারা – দোহারা চেহারার ভদ্রলোক এগিয়ে এলেন।
ব্যস্তসমস্ত – স্টেশনে সারাদিন ব্যস্তসমস্ত মানুষ ভীড় লেগেই থাকে।
আমুদে – বিপুলবাবু খুব আমুদে লোক
অন্যমনস্ক – অন্যমনস্ক ছেলেটি সেদিকে ভ্রুক্ষেপ করল না।
দরকারি – আগুনে ভস্মীভূত হল দরকারি নথি
গম্ভীর – গম্ভীর কৃশানুবাবুকে সকলে মান্য করে।
নির্জন – নির্জন রাস্তা একলা পড়ে থাকে।
আচ্ছন্ন – শোকে আচ্ছন্ন সমীরবাবু কথা বলতে পারলেন না।

প্রস্তাব, অভিনয়, ফরমাশ, ঔদ্ধত্য, পরিশ্রম, সাফল্য, উৎকণ্ঠা, আত্মতৃপ্তি।

উত্তর:

প্রস্তাব – ভালো প্রস্তাবে রাজি হওয়া চলে।
অভিনয় – উত্তমবাবু দারুণ অভিনয় করেন।
ফরমাশ – রঞ্জনবাবু তার চাকরকে দিয়ে খুব ফরমাশ খাটায়।
ঔদ্ধত্য – বেশি ঔদ্ধত্য পতনের কারণ।
পরিশ্রম – কঠোর পরিশ্রম করলে সাফল্য আসবেই।
উৎকন্ঠা – প্রবল উৎকণ্ঠায় ছেলেটি দৌড়তে লাগলো।
আত্মতৃপ্তি – চরম আত্মতৃপ্তিতে বিমলবাবুর ঠোঁটে হাসি ফুটল।

৮.১ নিশিকান্ত ঘোষ মশাই নেপাল ভট্‌চাজ্যি লেনে পটলবাবুর তিনখানা বাড়ি পরেই থাকেন।
উত্তর: তিনখানা – সংখ্যাবাচক শব্দ।

৮.২ বছর ত্রিশেক বয়স, লম্বা দোহারা চেহারা।
উত্তর: বছর ত্রিশেক – অনির্দেশক সংখ্যাবাচক শব্দ।

৮.৩ বাহান্ন বছর বয়সে ফিল্মে অভিনয় করার প্রস্তাব আসতে পারে এটা…. অনুমান করা কঠিন বৈকি!
উত্তর: বাহান্ন – সংখ্যাবাচক শব্দ।

৮.৪ পটলবাবুর ন’বছরের সাধের চাকরিটি কর্পূরের মতো উবে গেল।
উত্তর: ন – সংখ্যাবাচক শব্দ।

৮.৫ তারপর এই দশটা বছর কী-না করেছেন পটলবাবু।
উত্তর: দশটা – সংখ্যাবাচক শব্দ।

৮.৬ সেইটের সামনে ঠিক সাড়ে আটটায় পৌঁছে যাবেন।
উত্তর: সাড়ে আটটা – সংখ্যাবাচক।

৮.৭ … পটলবাবু দশ আনা বিরক্তির সঙ্গে তিন আনা বিস্ময় ও তিন আনা যন্ত্রণা মিশিয়ে ‘আঃ” শব্দটা উচ্চারণ করে…. চলতে আরম্ভ করলেন।
উত্তর: দশ আনা – সংখ্যাবাচক শব্দ, তিন আনা – সংখ্যাবাচক শব্দ।

উৎকণ্ঠা, প্রয়োগ, উচ্চারণ, বিরক্তি, দম্ভ, ঔদ্ধত্য, অনুভব, পরিবেশন

উত্তর: উৎকণ্ঠা – উৎকণ্ঠিত
প্রয়োগ – প্রযুক্ত
উচ্চারণ – উচ্চারিত
বিরক্তি – বিরক্ত
দত্ত – দাম্ভিক
ঔদ্ধত্য – উদ্ধত
অনুভব – অনুভূত
পরিবেশন – পরিবেশিত

টক করে, ধা করে, তিড়িং করে, হন্তদন্ত হয়ে, ঠাহর করে, ঝিমঝিম করে, ফিসফিস করে, টুক করে।

উত্তর:

টক করে – টক করে অনিকের মাথায় বুদ্ধি খেলে গেল।
ধা করে – ধা করে লড়িটি বৃদ্ধকে চাপা দিয়ে চলে গেল।
তিড়িং করে – শুয়োপোকা দেখে তিড়িং করে লাফিয়ে ওঠে পায়েল।
হন্তদন্ত হয়ে – হন্তদন্ত হয়ে বেরিয়ে গেল আশীষ।
ঠাহর করে – ঠাহর করে বলা সম্ভব হল না ছাদে কতজন আছে।
ঝিমঝিম করে – রোদে বেরোলে আমার মাথা ঝিমঝিম করে।
ফিসফিস করে – ফিসফিস করে কথা বলছে লোকগুলো।
টুক করে – টুক করে মাছ নিয়ে উড়ে গেল কাক।

গভীর, বিকৃত, নির্জন, সার্থক, সংযত, নির্বিবাদী, তীব্র, উচিত

উত্তর: গভীর = গভীরতা
বিকৃত = বিকার
নির্জন = নির্জনতা
সার্থক = সার্থকতা
সংযত = সংযম
নির্বিবাদী = নির্বিবাদ
তীব্র = তীব্রতা
উচিত = ঔচিত্য

১২.১ নরেশ ভিড় ঠেলে এসে বলল, ‘আপনি এই ছায়াটায় দাঁড়ান একটু।
উত্তর: অধিকরণ কারকে ‘য়’ বিভক্তি।

১২.২ এবার পটলবাবু লোকটিকে দেখতে পেলেন।
উত্তর: কর্মকারকে ‘কে’ বিভক্তি।

১২.৩ নরেশ একভাড় চা নিয়ে পটলবাবুর দিকে এগিয়ে এল।
উত্তর: নরেশ – কর্তৃকারকে শূন্য বিভক্তি, একভাড় চা – কর্মকারকে শূন্য বিভক্তি।

১২.৪ শশাঙ্ক তার হাতের খাতা থেকে একটা সাদা পাতা ছিঁড়ে কলম দিয়ে তাতে কী জানি লিখে কাগজটা পটলবাবুকে দিল।
উত্তর: হাতের খাতা থেকে – অপাদান কারকে ‘থেকে’ অনুসর্গ, সাদা পাতা – কর্মকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।

১৩.১ পটলবাবুর কাছে যেদিন ফিল্মে অভিনয়ের প্রস্তাব আসে, সেদিন ছুটির দিন ছিল কেন?
উত্তর: সত্যজিৎ রায় রচিত ‘পটলবাবু ফিল্মস্টার’ গল্পে পটলবাবুর কাছে যেদিন ফিল্মে অভিনয়ের প্রস্তাব আসে সেদিন রবীন্দ্রজয়ন্তী উপলক্ষে ছুটির দিন ছিল।

১৩.২ বাজারে গিয়ে কেন গৃহিণীর ফরমাশ গুলিয়ে গেল পটলবাবুর?
উত্তর: সত্যজিৎ রায় রচিত ‘পটলবাবু ফিল্মস্টার’ গল্পে বাহান্ন বছর বয়সে হঠাৎ ফিল্মে অভিনয় করার প্রস্তাব পেয়ে আনন্দে গৃহিণীর ফরমাশ গুলিয়ে গেল পটলবাবুর।

১৩.৩ থিয়েটারে পটলবাবুর প্রথম পার্ট কী ছিল?
উত্তর: সত্যজিৎ রায় রচিত ‘পটলবাবু ফিল্মস্টার’ গল্পে থিয়েটারে পটলবাবুর প্রথম পার্ট ছিল মৃত সৈনিকের।

১৩.৪ উনিশশো চৌত্রিশ সালে পটলবাবু কলকাতায় বসবাস করতে এলেন কেন?
উত্তর: সত্যজিৎ রায় রচিত ‘পটলবাবু ফিল্মস্টার’ গল্পে উনিশশো চৌত্রিশ সালে কলকাতার হাডসন অ্যান্ড কিম্বার্লি কোম্পানিতে আরেকটু বেশি মাইনের চাকরি ও নেপাল ভটচাজি লেনে বাড়ি পেয়ে পটলবাবু সস্ত্রীক কলকাতায় চলে আসেন।

১৩.৫ পাড়ায় থিয়েটারের দল গড়া আর হল না কেন পটলবাবুর?
উত্তর: সত্যজিৎ রায় রচিত ‘পটলবাবু ফিল্মস্টার’ গল্পে তেতাল্লিশ সনে যুদ্ধের ফলে অফিসের চাকরি চলে যাওয়ায় পটলবাবুর আর পাড়ায় থিয়েটারের দল গড়া হয় না।

১৩.৬ পটলবাবু তাঁর সময়নিষ্ঠতার প্রমাণ দেওয়ার জন্য কোন উদাহরণ দিতে ভালোবাসতেন?
উত্তর: সত্যজিৎ রায় রচিত ‘পটলবাবু ফিল্মস্টার’ গল্পে সময়নিষ্ঠতার প্রমাণ দেওয়ার জন্য পটলবাবু নয় বছর হাডসন অ্যান্ড কিম্বার্লিতে চাকরি করার সময় একদিনও লেট করেননি সেই উদাহরণ দিতে ভালোবাসেন।

১৩.৭ ‘পটলবাবুর লজ্জায় মাথা হেঁট হয়ে গেল’ – পটলবাবু এমন লজ্জা পেলেন কেন?
উত্তর: সত্যজিৎ রায় রচিত ‘পটলবাবু ফিল্মস্টার’ গল্পে অভিনয়প্রেমী পটলবাবুর কাছে যখন নরেশবাবু জানতে চাইলেন যে চলচ্চিত্রে অভিনয় করতে তাঁর কোনো আপত্তি আছে কিনা, তখন পটলবাবু লজ্জা পান।

১৩.৮ ‘গগন পাকড়াশি আজ তাঁকে দেখলে সত্যিই খুশি হতেন’ – তিনি খুশি হতেন কেন?উত্তর: সত্যজিৎ রায় রচিত ‘পটলবাবু ফিল্মস্টার’ গল্পে গগন পাকড়াশি ছিলেন পটলবাবুর নাট্যগুরু। পটলবাবু ফিল্মের একটি ছোট পার্টকে নিজের অভিনয় দক্ষতার মাধ্যমে সার্থকভাবে ফুটিয়ে তুলে সকলের প্রশংসা অর্জন করছেন এটা দেখলে পটলবাবুর নাট্যগুরু গগন পাকড়াশি খুশি হতেন।

১৪.১ ‘আমার টক করে তোমার কথা মনে পড়ে গেল’ – কার মনে পড়ে গেল পটলবাবুর কথা? পটলবাবুর কথাই বিশেষ করে তাঁর মনে পড়ল কেন?

উত্তর: সত্যজিৎ রায় রচিত ‘পটলবাবু ফিল্মস্টার’ গল্পে পটলবাবুর প্রতিবেশী নিশিকান্ত ঘোষ মহাশয়ের পটলবাবুর কথা মনে পড়ে গেল। নিশিকান্ত ঘোষ মহাশয়ের ছোটোশালা ফিল্মের কাজের জন্য লোক জোগাড় করে। সে একটি ছবির একটা সিনের জন্য একজন লোক খুঁজছে, যাকে বছর পঞ্চাশ বয়স, বেঁটেখাটো ও মাথায় টাক হতে হবে। এই চেহারার সাথে পটলবাবুর মিল থাকায় পটলবাবুর প্রতিবেশী নিশিকান্ত ঘোষের পটলবাবুর কথা মনে পড়ে যায়।

১৪.২ ‘গাছে কাঁঠাল গোঁফে তেল! সাধে কি তোমার কোনোদিন কিচ্ছু হয় না?’ পটলবাবুর গৃহিণীর এই মন্তব্যের কারণ কী?

উত্তর: সত্যজিৎ রায় রচিত ‘পটলবাবু ফিল্মস্টার’ গল্পে পটলবাবু ফিল্মে অভিনয়ের সুযোগ পেয়ে অনেক কিছু ভাবতে থাকেন। তার মনে হয় এই ছবিতে অভিনয় উন্নতির সিঁড়ির প্রথম ধাপ। এরপর যদি বেঁচে থাকেন তো ধীরে ধীরে মান, যশ, প্রতিপত্তি, খ্যাতি সবকিছুই তিনি লাভ করবেন। এই আনন্দে বাহান্ন বছর বয়সে তিনি তিড়িং করে লাফ দিয়ে ওঠেন। শুধুমাত্র ফিল্মে অভিনয়ের কথা হয়েছে, এখনও অভিনয় হয়নি। এ কারণে তার এই অকারণ উচ্ছ্বাস প্রসঙ্গে পটলবাবুর গৃহিণী এই মন্তব্য করেছেন।

১৪.৩ কার উপদেশের স্মৃতি পটলবাবুর অভিনেতা – সত্তাকে জাগিয়ে তুলল? কোন ‘অমূল্য উপদেশ’ তিনি দিয়েছেন পটলবাবুকে?

উত্তর: সত্যজিৎ রায় রচিত ‘পটলবাবু ফিল্মস্টার’ গল্পে নাট্যগুরু গগন পাকড়াশি মশাইয়ের অভিনয়ের স্মৃতি পটলবাবুর অভিনেতা সত্তাকে জাগিয়ে তুলল। গগন পাকড়াশি মহাশয় পটলবাবুকে বলেছিলেন, যত ছোটো পার্টই হোক না কেন, তাতে কোনো অপমান নেই। শিল্পী হিসেবে আসল কৃতিত্ব হল সেই ছোট্ট পার্টের মধ্যে থেকে শেষ রসটুকু নিংড়ে বার করে তাকে সার্থক করে তোলা।

১৪.৪ ‘ধন্যি মশাই আপনার টাইমিং। বাপের নাম ভুলিয়ে দিয়েছিলেন প্রায়।’ বক্তা কে? কোন ঘটনার ফলে তার এমন মন্তব্য?

উত্তর: সত্যজিৎ রায় রচিত ‘পটলবাবু ফিল্মস্টার’ গল্প থেকে নেওয়া প্রশ্নোদ্ধৃত উক্তিটির বক্তা সিনেমার নায়ক চঞ্চলকুমার। সিনেমায় নায়ক চঞ্চলকুমারের সাথে পটলবাবুর ধাক্কা লাগার দৃশ্যে পটলবাবুর কপালের সঙ্গে নায়কের মাথার জোর ঠোকাঠুকি হয়। এর ফলে পটলবাবুর তীব্র যন্ত্রণা অনুভূত হয়, নায়কও ব্যথা পান। তবে সিনটি হয় নিঁখুত। এই নিখুঁত অভিনয়ের জন্যই নায়ক চঞ্চলকুমার পটলবাবুকে প্রশংসাসূচক মন্তব্যটি করেন।

১৪.৫ ‘এতদিন অকেজো থেকেও তাঁর শিল্পী মন ভোঁতা হয়ে যায়নি’ – এই অনুভব কীভাবে জাগল পটলবাবুর মনে?

উত্তর: সত্যজিৎ রায় রচিত ‘পটলবাবু ফিল্মস্টার’ গল্পে থিয়েটারপ্রেমী পটলবাবু হঠাৎ সিনেমায় অভিনয়ের সুযোগ পান। পার্টটি ছোটো বলে প্রথমে একটু হতাশ হলেও পরবর্তীতে দেখা যায় সেই পার্টটুকু তিনি নিঁখুত অভিনয়ের মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলে সকলের প্রশংসা কুড়িয়ে নেন। এই সফল অভিনয়ই পটলবাবুর মনে প্রশ্নোদ্ধৃত অনুভূতির জাগরণ ঘটায়।

১৪.৬ পটলবাবুর ফিল্মে অভিনয়ের সঙ্গে জড়িয়ে আছে প্রোডাকশন ম্যানেজার নরেশ দত্তের অনেকগুলি ব্যস্ত মুহূর্ত। টুকরো মুহূর্তগুলি জোড়া দিয়ে নরেশ দত্ত নামে মানুষটির সম্পূর্ণ ছবি নিজের ভাষায় তৈরি করো।

উত্তর: সত্যজিৎ রায় রচিত ‘পটলবাবু ফিল্মস্টার’ গল্পে প্রোডাকশন ম্যানেজার নরেশ দত্ত চরিত্রের যে দিকগুলি ফুটে ওঠে সেগুলি হল:

► পেশা ও চেহারা: পটলবাবু প্রতিবেশী নিশিকান্ত ঘোষ মহাশয়ের কাছে প্রথম নরেশ দত্তের নাম শোনেন। নরেশ দত্ত ফিল্মে কাজ করে, সিনেমার চরিত্র অনুযায়ী বিভিন্ন লোকজন জোগাড় করে দেয়। বছর ত্রিশেক বয়স নরেশ দত্তের, লম্বা দোহারা চেহারা।

► কর্মব্যস্ত: নরেশবাবু পটলবাবুর বাড়িতে এসে বেশিক্ষণ বসেননি, কাজ মিটিয়ে চলে গেছেন। এ থেকে বোঝা যায় তিনি কর্মব্যস্ত মানুষ।

► কর্ম দক্ষতা: অভিনয়ের মাঝে মাঝেই তিনি আগন্তুকদের সরিয়ে দিয়েছেন, অভিনয় শুরুর আগে সকলকে সচেতন করেছেন। এমনকি মনে করে পটলবাবুকে তার পারিশ্রমিকও দিতে গিয়েছেন চায়ের দোকানে। অর্থাৎ, তার নিজের কাজে সে যথেষ্ট দক্ষ তা বলাই বাহুল্য।

১৫.১ “আঃ”— এই একটিমাত্র শব্দের উচ্চারণ কৌশলে আর অভিনয়দক্ষতায় ‘একটা আস্ত অভিধান’ লিখে ফেলা যায়, শব্দটি নিয়ে ভাবতে এমনটাই মনে হয়েছিল অভিনেতা পটলবাবুর। পটলবাবুর ভাবনাধারা কি ঠিক বলে মনে হয় তোমার? ‘আঃ-শব্দের উচ্চারণে কত ধরনের ভাবপ্রকাশ সম্ভব বলে তোমার মনে হয়?

উত্তর: সত্যজিৎ রায় রচিত ‘পটলবাবু ফিল্মস্টার’ গল্পে ফিল্মে একটি ছোটো পার্টে অভিনয় করার সুযোগ পান পটলবাবু। তার সংলাপ শুধুমাত্র ‘আঃ’ শব্দটি। কিন্তু এটি নিয়ে ভাবতে বসে পটলবাবুর মনে হয় এই একটিমাত্র শব্দ দিয়ে আস্ত অভিধান লিখে ফেলা যায়। পটলবাবুর ভাবনাধারাকে আমি সম্পূর্ণরূপে সমর্থন করি। কোনো শব্দের উচ্চারণ ভঙ্গিমার তারতম্যের জন্য শব্দের অর্থ অনেকক্ষেত্রে পাল্টে যায়। ‘আঃ’ শব্দটি উচ্চারণেও নানা ধরনের ভাব প্রকাশ করা সম্ভব, যেমন –

ক. প্রবল হতাশায় ‘আঃ’ শব্দে দীর্ঘশ্বাস প্রকাশ পায়।
খ. যন্ত্রণার অনুভূতি প্রকাশে ‘আঃ’ শব্দটি ব্যবহৃত হয়।
গ. অভিমানে ‘আঃ’ শব্দের ব্যবহার হয়।
ঘ. টেনে উচ্চারণ বিস্ময়ের প্রকাশ করে।

১৫.২ ‘সে কী, টাকা না নিয়েই চলে গেল নাকি লোকটা! আচ্ছা ভোলা মন তো! তোমার কী মনে হয়, সফলভাবে কাজ করার পরেও কেন টাকা না নিয়েই চলে গিয়েছিলেন পটলবাবু? পটলবাবুর চলে যাওয়ার সিদ্ধান্তটি কি যথার্থ বলে মনে হয় তোমার? নিজের যুক্তি দিয়ে লেখো।

উত্তর: সত্যজিৎ রায় রচিত ‘পটলবাবু ফিল্মস্টার’ গল্পে পটলবাবু নাটকপ্রিয় মানুষ। একসময় নাটকে অভিনয় করেছেন। থিয়েটার করার সময় হ্যান্ডবিলে অনেকবার তার নাম উঠেছে। একবার নিচের দিকে বড় অক্ষরে তার নাম প্রকাশিত হয়। সেবার তিনি পরাশরের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন। উঁচুদরের অভিনেতা না হলেও খুব একটা খারাপ অভিনেতা তিনি ছিলেন না, তা তার সিনেমায় একটা ছোট দৃশ্যে অভিনয় দেখেই বোঝা গেছে। গগন পাকড়াশির উপদেশ মত অভিনয়ের শেষ রসটুকু নিংড়ে তিনি সেই দৃশ্যটি সার্থক করে তুলেছেন। নায়ক থেকে ডিরেক্টর সকলের প্রশংসা কুড়িয়ে নিয়েছেন। দীর্ঘদিন পরেও সামান্য কিছুক্ষণের প্রস্তুতিতে যে অসাধারণ অভিনয় তিনি করে দেখিয়েছেন সেটাই তার কাছে অনেক বড় প্রাপ্তি এবং দামী অনুভূতি। শিল্পী হিসেবে এই আত্মতৃপ্তি তার কাছে সবচেয়ে বড় পুরস্কার। এ কারণেই তিনি পারিশ্রমিক না নিয়েই চলে গেছেন। তিনি নিজের শিল্পী সত্তাকে টাকার কাছে বিক্রি করতে চাননি।

পরিশেষে বলা যায় অভিনয়ের প্রতি পটলবাবুর এই ভালোবাসা আমাদের সকলকে আপ্লুত করে। পেশাদারি অভিনেতা না হয়ে পটলবাবু হয়ে উঠেছেন প্রকৃত এক শিল্পী যার কাছে শিল্পের মূল্য তার সৃষ্টিতে।

১৫.৩ কেমন করে শুটিং চলে, তার জীবন্ত কিছু টুকরো টুকরো ছবি উঠে এসেছে এই গল্পের আনাচে কানাচে। সেই সব টুকরো জুড়ে জুড়ে নিজের ভাষায় শুটিং-এর মুহূর্তগুলির একটি সম্পূর্ণ ছবি তৈরি করো।

উত্তর: সত্যজিৎ রায় রচিত ‘পটলবাবু ফিল্মস্টার’ গল্পে শুটিং বিষয়ক জীবন্ত কিছু টুকরো টুকরো ছবি উঠে এসেছে। পটলবাবু যখন ফ্যারাডে হাউসে পৌঁছলেন তখন দেখলেন বিরাট তোড়জোড় চলছে অফিসের গেটের সামনে। তিন-চার খানা গাড়ি, তার মধ্যে বড় গাড়িটার মাথায় নানা ধরনের জিনিসপত্র বোঝাই করা আছে। রাস্তার ধারে ফুটপাতের ওপর একটা আবার বিশ-পঁচিশ সের ওজনের তেপায়া কালো যন্ত্রের মত জিনিস। গেটের ঠিক মুখটাতে তিনপা-ওয়ালা লোহার ডান্ডার মাথায় আর একটা লোহার ডান্ডা আড়াআড়িভাবে রয়েছে, তার গা থেকে ঝুলছে একটা মৌমাছির চাকের মতো দেখতে জিনিস – এ সব ছবি তোলার সরঞ্জাম।

এছাড়াও পটলবাবু শুটিং চলাকালীন বেশ কিছু শব্দ যেমন, ‘স্টার্ট সাউন্ড’, ‘কাট’, ‘সাইলেন্স’, শোনেন। এগুলি দীর্ঘদিন থিয়েটারে অভিনয়কালে তিনি কখনও শোনেননি।

১৫.৪ অভিনয়ের নানা ধরনের প্রসঙ্গ এই গল্পে ছড়িয়ে আছে। থিয়েটার আর সিনেমার অভিনয়ের ধরনে সাদৃশ্য আর বৈসাদৃশ্যের কিছু কথা মনে এসেছিল পটলবাবুর। পটলবাবুর মতামত নিজের ভাষায় লিখে, এবিষয়ে তোমার কোনো মতামত থাকলে তাও জানাও।

উত্তর: সত্যজিৎ রায় রচিত ‘পটলবাবু ফিল্মস্টার’ গল্পে পটলবাবুর এককালে থিয়েটার করার অভিজ্ঞতা ছিল। এখন বাহান্ন বছর বয়সে হঠাৎ সিনেমার ছোট্ট একটি দৃশ্যে অভিনয়ের সুযোগ পেয়ে পটলবাবুর মনে সিনেমা ও থিয়েটারের কিছু বৈসাদৃশ্য ফুটে উঠেছে। যেমন –

ক. সিনেমার শুটিংয়ের সময় নানারকম ভারী যন্ত্রপাতি, ক্যামেরা নিয়ে কর্মীদের যাতায়াত করতে হয়। থিয়েটারে এসব করতে হয় না।

খ. সিনেমার শুটিংয়ের সাথে সাইলেন্স, কার্ট, স্টার্ট সাউন্ড, রানিং, অ্যাকশন প্রভৃতি শব্দ জড়িয়ে থাকে। থিয়েটারে এসবের প্রয়োজন নেই।

গ. পটলবাবুর মনে হয় সিনেমায় যা না কাজ তার ত্রিশগুণ ফুটানি আর ভড়ং। এর চেয়ে থিয়েটারের কাজই ভালো।

পরিশেষে বলা যায় থিয়েটারে আগে রিহার্সাল করে অভিনয় সরাসরি পরিবেশন করা হয়। কিন্তু সিনেমায় আগে শুটিং হয়। দুটি ভিন্ন ক্ষেত্র হওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই কিছু পার্থক্য উঠে আসলেও, উভয় ক্ষেত্রে অভিনয়টাই আসল।

১৫.৫ বছর পঞ্চাশের বেঁটেখাটো টাকমাথা নাট্যপ্রিয় পটলবাবুকে তোমার কেমন লাগল নিজের ভাষায় লেখো।

উত্তর: সত্যজিৎ রায় রচিত ‘পটলবাবু ফিল্মস্টার’ গল্পে বছর পঞ্চাশের বেঁটেখাটো পটলবাবু চরিত্রটিকে আমার খুব ভালো লেগেছে। তার চরিত্রের যে দিকগুলির কারণে আমার তাকে ভালো লেগেছে তা হল,

ক. আবেগপ্রবণ:- অপ্রত্যাশিতভাবে পঞ্চাশ বছর বয়সে অভিনয়ের সুযোগ আশায়, অতীতের থিয়েটারে অভিনয়ের স্মৃতিচারণা করে পটলবাবু আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন।

খ. সময় সচেতন:- নরেশবাবুর কথা মতো সঠিক সময়ে পটলবাবু শুটিং স্পটে পৌঁছে যান, যা দেখে নরেশবাবু তার প্রতি খুশি হন। এমনকি পটলবাবু নিজেও স্বীকার করেন নয় বছরের চাকরি জীবনে কোনোদিন লেট করেননি।

গ. শিল্পের প্রতি নিষ্ঠা:- সংলাপ সংগ্রহ করে রিহার্সাল করার উদ্যোগের মধ্যে দিয়ে পটলবাবুর অভিনয় শিল্পের প্রতি নিষ্ঠা প্রকাশ পেয়েছে।

ঘ. কাজের প্রতি একাগ্রতা:- শুধুমাত্র ‘আঃ’ এই কথাটা বলতে হবে জেনে প্রথমে নিরাশ হয়ে পড়লেও পটলবাবু ওই একটিমাত্র সম্পর্কে গভীরভাবে চিন্তা করেছেন।

৫. থিয়েটার প্রেম :- সিনেমার শুটিংয়ের কার্যকলাপ দেখে বারে বারে পটলবাবুর মনে পড়েছে বহু বছর আগের থিয়েটার জীবনের কথা। এছাড়াও বহুবার গল্পে পটলবাবুর থিয়েটার জীবনের নানা ঘটনার কথা প্রমাণ করে থিয়েটারের প্রতি পটলবাবুর অগাধ প্রেম।

চ. অভিনয় দক্ষতা:- ছোট্ট একটু পার্টকে নিজের অভিনয় দক্ষতার সাহায্যে অনবদ্য ভাবে ফুটিয়ে তুলে পটলবাবু সকলের প্রশংসা অর্জন করেন।

গল্পের একদম শেষে দেখা যায় অসাধারণ অভিনয় করে সকলের প্রশংসা পেয়ে পটলবাবু পারিশ্রমিক না নিয়েই চলে যায়। কারণ তিনি তার শিল্পী সত্তাকে সামান্য পাঁচ-দশ-পঁচিশ টাকার কাছে বিক্রি করতে চাননি। এখানেই অভিনয় প্রিয় নিরেট ভালোমানুষ পটলবাবু যেন পাঠক হৃদয়কে জয় করে ফেলে।

আরো পড়ুন

ছন্দে শুধু কান রাখো কবিতার প্রশ্ন উত্তর | অজিত দত্ত | Chonde Sudhu Kan Rakho Question Answer

বঙ্গভূমির প্রতি কবিতার প্রশ্ন উত্তর | মাইকেল মধুসূদন দত্ত | Bongobhumir Proti Question Answer

পাগলা গণেশ প্রশ্ন উত্তর | শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় | Pagla Ganesh Class 7 Question Answer

একুশের কবিতা প্রশ্ন উত্তর | আশরাফ সিদ্দিকী | Ekusher Kobita Question Answer

আত্মকথা রামকিঙ্কর বেইজ প্রশ্ন উত্তর | Attokotha Class 7 Question Answer

আঁকা লেখা কবিতার প্রশ্ন উত্তর | মৃদুল দাশগুপ্ত | Class 7 Bengali Aka Lekha Question Answer

খোকনের প্রথম ছবি প্রশ্ন উত্তর | বনফুল | Khokoner Prothom Chobi Question Answer

কার দৌড় কদ্দুর প্রশ্ন উত্তর | শিবতোষ মুখোপাধ্যায় | Class 7 Bengali Kar Dour Koddur Question Answer

কাজী নজরুলের গান রামকুমার চট্টোপাধ্যায় প্রশ্ন উত্তর | Class 7 Bengali Kaji Nojruler Gaan Question Answer

নোট বই কবিতার প্রশ্ন উত্তর | সুকুমার রায় | Note Boi Sukumar Roy Question Answer

মেঘ চোর গল্পের প্রশ্ন উত্তর | সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় | Class 7 Bengali Megh Chor Question Answer

দুটি গানের জন্মকথা প্রশ্ন উত্তর | Class 7 Bengali | Duti Ganer Jonmokotha Question Answer

ভানুসিংহের পত্রাবলি প্রশ্ন উত্তর | রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর | Bhanusingher Potraboli Question Answer

চিরদিনের কবিতার প্রশ্ন উত্তর | সুকান্ত ভট্টাচার্য | Class 7 Bengali Chirodiner Question Answer

ভারততীর্থ কবিতার প্রশ্ন উত্তর | রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর | Bharat Tirtha Question Answer

স্মৃতিচিহ্ন কামিনী রায় প্রশ্ন উত্তর | Class 7 Bengali Smriti Chinha Question Answer

রাস্তায় ক্রিকেট খেলা গল্পের প্রশ্ন উত্তর | মাইকেল অ্যানটনি | Rastay Cricket Khela Question Answer

Note: এই আর্টিকেলের ব্যাপারে তোমার মতামত জানাতে নীচে দেওয়া কমেন্ট বক্সে গিয়ে কমেন্ট করতে পারো। ধন্যবাদ।

Leave a Comment