গাছের কথা প্রশ্ন উত্তর | জগদীশচন্দ্র বসু | Class 8 Bengali Gacher Kotha Question Answer | WBBSE

প্রিয় ছাত্রছাত্রীরা এই আর্টিকেলে আমরা Class 8 এর গাছের কথা প্রশ্ন উত্তর নিয়ে এসেছি। তোমাদের অষ্টম শ্রেনীর পাঠ্যবইতে জগদীশচন্দ্র বসুর লেখা গাছের কথা গল্প রয়েছে। গল্পের শেষে যে সব প্রশ্ন গুলি রয়েছে তার সমাধান আমরা এখানে করে দিলাম। আশা করি সবার ভালো লাগবে।

গাছের কথা

জগদীশচন্দ্র বসু


১.১ জগদীশচন্দ্র বসুর লেখা একটি বইয়ের নাম লেখো ?
উত্তর:-
জগদীশচন্দ্র বসুর লেখা একটি বইয়ের নাম ‘অব্যক্ত’।

১.২ জগদীশচন্দ্র বসু কী আবিষ্কার করেছিলেন?
উত্তর:-
জগদীশচন্দ্র বসু ক্রেসকোগ্রাফ যন্ত্র আবিষ্কার করেন।যা দিয়ে উদ্ভিদের বৃদ্ধি পরিমাপ করা হয় ।

২. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর একটি বাক্যে লেখো :

২.১ লেখক কবে থেকে গাছদের অনেক কথা বুঝতে পারেন?
উত্তর:-
জগদীশচন্দ্র বসু রচিত ‘গাছের কথা’ গদ্যে লেখক যেদিন থেকে গাছেদের ভালোবাসতে শিখেছেন সেদিন থেকে তিনি গাছেদের অনেক কথা বুঝতে পারেন।

২.২ ‘ইহাদের মধ্যেও তাহার কিছু কিছু দেখা যায়।’ — কী দেখা যায়?
উত্তর:-
জগদীশচন্দ্র বসু রচিত ‘গাছের কথা’ গদ্যে লেখক বলেছেন মানুষের মধ্যে যেসব সদ’গুণ আছে গাছেদের মধ্যেও তার কিছু কিছু দেখা যায় ৷

২.৩ জীবিতের লক্ষণ কী তা লেখক অনুসরণে উল্লেখ করো।
উত্তর:-
জগদীশচন্দ্র বসু রচিত ‘গাছের কথা’ গদ্য অনুসারে জীবিতের লক্ষণ হল তার ‘বৃদ্ধি’ ও ‘গতি’ আছে।

২.৪ ‘বৃক্ষ শিশু নিরাপদে নিদ্রা যায়।’ – বৃক্ষশিশু কোথায় নিদ্রা যায়?
উত্তর:-
জগদীশচন্দ্র বসু রচিত ‘গাছের কথা’ গদ্যে লেখকের মতে বৃক্ষ শিশু বীজের উপরকার কঠিন ঢাকনার মধ্যে নিরাপদে নিদ্রা যায়।

২.৫ অঙ্কুর বের হবার জন্য কী কী প্রয়োজন?
উত্তর:-
অঙ্কুর বের হবার জন্য উত্তাপ, জল ও মাটি প্রয়োজন ৷

৩. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো :

৩. ১ ‘আগে এসব কিছুই জানিতাম না।’ কোন বিষয়টি লেখকের কাছে অজানা ছিল?
উত্তর:-
জগদীশচন্দ্র বসু রচিত ‘গাছের কথা’ গদ্যে লেখক জানান, গাছেরও যে জীবন আছে, তারাও যে মানুষের মতো আহার করে দিনরাত বাড়ে এই বিষয়গুলো তার আজানা ছিল।যদিও পরে গাছকে ভালোবাসার পর তাদের সম্পর্কে অনেক কিছু জেনেছেন লেখক।

৩.২ ‘ইহাদের মধ্যেও তাহার কিছু কিছু দেখা যায়।’ – কাদের কথা বলা হয়েছে? তাদের মধ্যে কী লক্ষ করা যায়?
উত্তর:-
কাদের কথা বলা হয়েছে? :- জগদীশচন্দ্র বসু রচিত ‘গাছের কথা’ গদ্য থেকে নেওয়া প্রশ্নোদ্ধৃত অংশে ‘ইহাদের’ বলতে গাছেদের কথা বলা হয়েছে।

কী লক্ষিত হয়? :- লেখকের মতে মানুষের মধ্যে যেরূপ সদগুণ রয়েছে গাছেদের মধ্যে সেগুলি লক্ষ করা যায়।যেমন গাছেদের একে অপরের সাথে বন্ধুত্ব হয়।গাছেদের মধ্যে স্বার্থত্যাগ লক্ষ করা যায়।এমনকি মানুষের মতো গাছেদেরও রয়েছে মাতৃস্নেহ। এছাড়াও গাছেদের মধ্যে অভাব, দুঃখ- কষ্টের মতো অনুভূতিগুলো ও রয়েছে।

৩.৩ ‘গাছের জীবন মানুষের ছায়ামাত্র।’ লেখকের এমন উক্তি অবতারণার কারণ বিশ্লেষণ করো।
উত্তর:-
জগদীশচন্দ্র বসু রচিত ‘গাছের কথা’ গদ্য পাঠে জানা যায় লেখক লক্ষ করেছেন গাছের যে সব গুন বা বৈশিষ্ট্য রয়েছে তার সাথে মানুষের গুন বা বৈশিষ্ট্যের সাদৃশ্য আছে।যেমন গাছের ও প্রাণ আছে, তারাও মানুষের মতো আহার করে।এমনকি মানুষের মধ্যে যে সব সদগুণ রয়েছে তার কিছু কিছু গাছেদের মধ্যেও বর্তমান যেমন মানুষের মতো গাছেদেরও একে অপরের সাথে বন্ধুত্ব হয় । গাছেদের ও মাতৃস্নেহ আছে।এই সমস্ত কারণে লেখক গাছকে মানুষের জীবনের ছায়া বলে মনে করেছেন।

৩.৪ জীবনের ধর্ম কীভাবে রচনাংশটিতে আলোচিত ও ব্যাখ্যাত হয়েছে তা বিশ্লেষণ করো।
উত্তর:- জগদীশচন্দ্র বসু রচিত ‘গাছের কথা’ গদ্যে লেখক গাছ সম্পর্কে আলোচনা করতে গিয়ে নানাভাবে জীবনের ধর্ম সম্পর্কে মতামত ব্যক্ত করছেন।যেমন, –

এক :- শুকনো ডালে ও জীবিত গাছের প্রসঙ্গ এনে লেখক জানিয়েছেন যা জীবিত তা ক্রমশ বাড়তে থাকে । অর্থাৎ জীবিতের ধর্ম বৃদ্ধি ।

দুই :- লতানো গাছের পাক দিয়ে জড়িয়ে ওঠার প্রসঙ্গ এনে লেখক বলেছেন। জীবিতের আরেকটি ধর্ম গতি।

তিন :- বীজ থেকে গাছ অঙ্কুরিত হওয়ার প্রসঙ্গ লেখক জীবনের ধর্ম বিকাশ ও পরিণতিকে স্পষ্ট করতে চেয়েছেন।

এভাবেই রচনাংশটিতে জীবনের ধর্ম আলোচিত ও ব্যাখ্যাত হয়েছে।

৩.৫ ‘নানা উপায়ে গাছের বীজ ছড়াইয়া যায়।’ — উপায়গুলি পাঠ্যাংশ অনুসরণে আলোচনা করো।
উত্তর:-
জগদীশচন্দ্র বসু রচিত ‘গাছের কথা’ গদ্যে লেখক জানিয়েছেন আমাদের আশেপাশে যত গাছপালা বা বনজঙ্গল দেখা যায় তার সবই মানুষের ছড়ানো বীজ থেকে হয়নি।নানান উপায়ে গাছের বীজ ছড়িয়ে পড়ে।যেমন,- কখনো পাখিরা ফল খেয়ে যেখানে সেখানে বীজ ছড়ায়, কখনো বা অনেক দূরদেশে বয়ে নিয়ে যায়।যার ফলে অনেক সময় জনমানবশূন্য দ্বীপে গাছ জন্মায় ।

আবার অনেক বীজ বাতাসে উড়ে অনেকদূর পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে।যেমন শিমুল ফল ফেটে বীজ তুলোর সঙ্গে উড়তে উড়তে অনেকদূরে ছড়িয়ে যায় ।

৩.৬ লেখক তাঁর ছেলেবেলার কথা পাঠ্যাংশে কীভাবে স্মরণ করেছেন, তা আলোচনা করো।
উত্তর:-
জগদীশচন্দ্র বসু রচিত ‘গাছের কথা’ গদ্যের সূচনাতেই লেখক নিজের ছেলেবেলার কথা স্মরণ করেছেন।লেখক জানিয়েছেন তিনি যখন ছোটোবেলায় একা মাঠে বা পাহাড়ে বেড়াতে যেতেন তখন সবকিছু খালি খালি মনে হত । তারপর তিনি যখন পাখি, কীটপতঙ্গ, গাছেদের ভালোবাসতে শিখলেন ততই তিনি প্রকৃতির মধ্যে অপার সৌন্দর্য খুঁজে পেলেন।তিনি অনুভব করলেন গাছের সাথে মানুষের সাদৃশ্য।

গল্পের পরবর্তী অংশেও লেখক শিমুল ফলের বীজ প্রসঙ্গে ছেলেবেলার স্মৃতিচারণা করেছেন।লেখক জানিয়েছেন ছেলেবেলায় তিনি শিমুল ফলের বীজ ধরবার জন্য ছুটতেন, হাত বাড়িয়ে ধরতে গেলেই তুলোর সাথে বীজ অনেক উপরে উড়ে যেত।আর ধরা যেত না।

৩.৭ ‘ভিন্ন ভিন্ন সময়ে ভিন্ন ভিন্ন বীজ পাকিয়া থাকে।’ — উদ্ধৃতিটির সাপেক্ষে নীচের ছকটি পূরণ করো।
উত্তর:-

বীজকোন ঋতুতে পাকে
১ আমগ্রীষ্ম ঋতু
২ লিচু, জামগ্রীষ্ম ঋতু
৩ তালবর্ষা ঋতু
৪ ধানশরৎ ও হেমন্ত ঋতু
৫ কুলবসন্ত ঋতু।

৩.৮ ‘পৃথিবী মাতার ন্যায় তাহাকে কোলে লইলেন।’ – বিশ্বপ্রকৃতি সম্পর্কে লেখকের গভীর উপলব্ধি উদ্ধৃতিটিতে কীভাবে প্রতিফলিত হয়েছে তা আলোচনা করো।
উত্তর:-
জগদীশচন্দ্র বসু রচিত ‘গাছের কথা’ গদ্য থেকে নেওয়া আলোচ্য তাৎপর্যপূর্ণ উদ্ধৃতিতে লেখক লোকচক্ষুর আড়ালে পড়ে থাকা একটি বীজের কথা বলেছেন। প্রাকৃতিক ঘটনার মধ্যে মাতৃসত্তার বিকাশকে লক্ষ করেছেন লেখক। বিশ্ব প্রকৃতিকে লেখক মায়ের সঙ্গে তুলনা করেছেন।মা যেমন সন্তানকে পরম স্নেহে কোলে তুলে নেয় এবং সমস্ত প্রতিকূল পরিস্থিতি থেকে সন্তানকে আড়াল করে তাকে লালিত পালিত করে।বিশ্ব প্রকৃতিও তেমনই গাছের বীজকে সন্তান স্নেহে কোলে তুলে নেয়। তার ধুলো ও মাটি দ্বারা তাকে আবৃত করে রাখে এবং শীত ও ঝড়ের হাত থেকে তাকে রক্ষা করে।ছোট্ট বীজ বড়ো হওয়ার সম্ভাবনা বুকে নিয়ে ঘুমিয়ে থাকে বিশ্বপ্রকৃতির কোলে। প্রশ্নোক্ত উদ্ধৃতিতে বিশ্বপ্রকৃতির লীলা সম্পর্কে লেখকের এমনই গভীর উপলব্ধি প্রকাশিত হয়েছে।

৩.৯ ‘প্রত্যেক বীজ হইতে গাছ জন্মে কিনা, কেহ বলিতে পারে না। বীজ থেকে গাছের জন্মের জন্য অত্যাবশ্যকীয় শর্তগুলি আলোচনা করো।
উত্তর:-
জগদীশচন্দ্র বসু রচিত ‘গাছের কথা’ গদ্যে লেখক বীজ থেকে গাছের জন্মের জন্য অত্যাবশ্যকীয় শর্তের উল্লেখ করেছেন।লেখকের মতে প্রত্যেক বীজ থেকেই যে গাছ জন্মাবে এমনটা নয়।কারণ, বীজের অঙ্কুরোদগমের জন্য যথাযথ পরিমাণে উত্তাপ, জল ও মাটি প্রয়োজন।যথাযথ উত্তাপ না পেলে খুব শীতল বা খুব উষ্ণ পরিবেশে বীজ অঙ্কুরিত হতে পারে না। পর্যাপ্ত পরিমাণে জল না থাকলে বীজ অঙ্কুরিত হয়না।এছাড়াও বীজের অঙ্কুরোদগমের অবশ্য প্রয়োজনীয় উপাদান মাটি।মাটির মধ্যে শিকড় চালাতে না পারলে বীজ অঙ্কুরিত হয়ে বৃদ্ধি পায়না।যদি কোনো কঠিন পাথরের উপর বীজ পড়ে, তবে সেখানে তার অঙ্কুর বের হয়না।তাই বেড়ে ওঠার জন্য যথাযথ পরিমাণে উত্তাপ, জল ও মাটি থাকলেই বীজ থেকে গাছ জন্মে।

৩.১০ ‘তখন সব খালি-খালি লাগিত।’ কখনকার অনুভূতির কথা বলা হলো? কেন তখন সব খালি-খালি লাগত? ক্রমশ তা কীভাবে অন্য চেহারা পেল তা পাঠ্যাংশ অনুসরণে বুঝিয়ে দাও।
উত্তর:-

কখনকার অনুভূতি?:- জগদীশচন্দ্র বসু রচিত ‘গাছের কথা’ গদ্য থেকে নেওয়া প্রশ্নোদ্ধৃত অংশে লেখক ‘তখন’ বলতে তাঁর ছেলেবেলার কথা বোঝাতে চেয়েছেন।

কেন এমন লাগত?:- অল্প বয়সে লেখক যখন মাঠে কিংবা পাহাড়ে একা একা বেড়াতে যেতেন তখন তাঁর সবকিছু খালি খালি লাগত।কারণ তখনও প্রকৃতির সাথে তাঁর অন্তরঙ্গ সম্পর্ক গড়ে ওঠেনি।

অনুভূতি বদল:– পরবর্তীতে লেখক যখন গাছ, পাখি, কীটপতঙ্গদের ভালোবাসতে শিখলেন।তখন প্রকৃতিকে অন্যরকমভাবে উপলব্ধি করলেন।লেখক বুঝলেন গাছের প্রাণ আছে, তাদেরও আমাদের মতো অভাব, দুঃখ, কষ্ট আছে।বিশ্বপ্রকৃতির এই বৈচিত্র্যময়তার উপলব্ধি লেখকের ছোটবেলার অনুভূতি বদলে দিয়েছিল।

৪. নির্দেশ অনুসারে বাক্য পরিবর্তন করো :

৪.১ আগে যখন একা মাঠে কিংবা পাহাড়ে বেড়াইতে যাইতাম, তখন সব খালি-খালি লাগিত। (সরল বাক্যে)
উত্তর:-
আগে একা মাঠে-পাহাড়ে বেড়াইতে গেলে সব খালি খালি লাগিত।

৪.২ তাদের অনেক কথা বুঝিতে পারি, আগে যাহা পারিতাম না। (হ্যাঁ-সূচক বাক্যে
উত্তর:- তাদের অনেক কথা বুঝিতে পারি, আগে যাহা অবোধ্য ছিল।

৪.৩ ইহাদের মধ্যেও আমাদের মতো অভাব, দুঃখ-কষ্ট দেখিতে পাই। (জটিল বাক্যে)
উত্তর:-
আমাদের মধ্যে যেমন অভাব, দুঃখ-কষ্ট আছে, ইহাদের মধ্যে ও তেমন অভাব, দুঃখ-কষ্ট দেখিতে পাই।

৪.৪ তোমরা শুষ্ক গাছের ডাল সকলেই দেখিয়াছ। (না-সূচক বাক্যে)
উত্তর:-
শুষ্ক গাছের ডাল দেখ নাই তোমাদের মধ্যে এমন কেহ নাই ।

৪.৫ প্রবল বাতাসের বেগে কোথায় উড়িয়া যায়, কে বলিতে পারে? (প্রশ্ন পারিহার করো)
উত্তর:-
প্রবল বাতাসের বেগে কোথায় উড়িয়া যায়, কেহ বলিতে পারে না ।

৫. নীচের শব্দগুলির ব্যাসবাক্যসহ সমাসের নাম লেখো :

কীটপতঙ্গ, স্বার্থত্যাগ, বৃক্ষশিশু, বনজঙ্গল, জনমানবশূন্য, দিনরাত্রি, দেশান্তরে, নিরাপদ।

কীটপতঙ্গ = কীট ও পতঙ্গ – দ্বন্দ্ব সমাস ।

স্বার্থত্যাগ = স্বার্থকে ত্যাগ – কর্ম তৎপুরুষ সমাস।

বৃক্ষশিশু = বৃক্ষের শিশু – সম্বন্ধ তৎপুরুষ সমাস ।

বনজঙ্গল = বন ও জঙ্গল – সমার্থক দ্বন্দ্ব সমাস।

জনমানবশূন্য = জনমানব শূন্য যে স্থান – কর্মধারয় সমাস।

দিনরাত্রি = দিন ও রাত্রি – বিপরীতার্থক দ্বন্দ্ব সমাস ।

নিরাপদ = আপদ নেই যার – না বহুব্রীহি সমাস ।

৬. নিম্নরেখাঙ্কিত অংশের কারক-বিভক্তি নির্দেশ করো :

৬.১ ইহাদের মধ্যে একের সহিত অপরের বন্ধুত্ব হয়।
উত্তর:-
কর্মকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।

৬.২ আর কিছুকাল পরে ইহার চিহ্নও থাকিবে না।
উত্তর:-
সম্বন্ধপদে ‘র’ বিভক্তি।

৬.৩ বীজ দেখিয়া গাছ কত বড়ো হইবে বলা যায় না।
উত্তর:-
কর্মকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।

৬.৪ মানুষের সর্বোচ্চ গুণ যে স্বার্থত্যাগ, গাছে তাহাও দেখা যায়।
উত্তর:-
অধিকরণ কারকে ‘এ’ বিভক্তি।

৭. সন্ধিবদ্ধ পদগুলি খুঁজে নিয়ে সন্ধি-বিচ্ছেদ করো :

৭.১ তাহার মধ্যে বৃক্ষশিশু নিরাপদে নিদ্রা যায়।
উত্তর:-
নিরাপদে নিঃ + আপদে।

৭.২ অতি প্রকাণ্ড বটগাছ, সরিষা অপেক্ষা ছোটো বীজ হইতে জন্মে l
উত্তর:-
অপেক্ষা – অপ + ঈক্ষা ।

৭.৩ এই প্রকারে দিনরাত্রি দেশদেশান্তরে বীজ ছড়াইয়া পড়িতেছে।
উত্তর:-
দেশান্তরে – দেশ + অন্তরে।

আরো পড়ুন

বোঝাপড়া কবিতার প্রশ্ন উত্তর | রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর | Bojhapora Question Answer | Class 8 | Wbbse

অদ্ভুত আতিথেয়তা প্রশ্ন উত্তর | Advut Atitheota Question Answer | Class 8 | Wbbse

বনভোজনের ব্যাপার প্রশ্ন উত্তর | নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় | Bonbhojoner Bapar Question Answer | Class 8 | Wbbse

চন্দ্রগুপ্ত নাটকের প্রশ্ন উত্তর | দ্বিজেন্দ্রলাল রায় | Chandragupta Question Answer | Class 8 | Wbbse

সবুজ জামা কবিতার প্রশ্ন উত্তর | বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায় | Sobuj Jama Question Answer | Class 8 | Wbbse

পরবাসী কবিতার প্রশ্ন উত্তর | বিষ্ণু দে | Porobasi Class 8 Question Answer | Wbbse

চিঠি গল্পের প্রশ্ন উত্তর | মাইকেল মধুসূদন দত্ত | Chithi Class 8 Question Answer | Wbbse

একটি চড়ুই পাখি কবিতার প্রশ্ন উত্তর | তারাপদ রায় | Ekti Chorui Pakhi Kobita Question Answer | Class 8 | Wbbse

পথচলতি গল্পের প্রশ্ন উত্তর | সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় | Class 8 Bengali Pathchalti Question Answer | Wbbse

গাছের কথা প্রশ্ন উত্তর | জগদীশচন্দ্র বসু | Class 8 Bengali Gacher Kotha Question Answer | WBBSE

ছন্নছাড়া কবিতার প্রশ্ন উত্তর | অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত | Class 8 Bengali Channachara Question Answer | Wbbse

Note: এই আর্টিকেলের ব্যাপারে তোমার মতামত জানাতে নীচে দেওয়া কমেন্ট বক্সে গিয়ে কমেন্ট করতে পারো। ধন্যবাদ।

Leave a Comment