পাড়াগাঁর দু পহর ভালোবাসি প্রশ্ন উত্তর | জীবনানন্দ দাশ | Paragar Du Pohor Valobasi Question Answer | Class 8 | Wbbse

প্রিয় ছাত্রছাত্রীরা এই আর্টিকেলে আমরা Class 8 এর পাড়াগাঁর দু পহর ভালোবাসি প্রশ্ন উত্তর নিয়ে এসেছি। তোমাদের অষ্টম শ্রেনীর পাঠ্যবইতে জীবনানন্দ দাশের লেখা পাড়াগাঁর দু পহর ভালোবাসি কবিতা রয়েছে। কবিতার শেষে যে সব প্রশ্ন গুলি রয়েছে তার সমাধান আমরা এখানে করে দিলাম। আশা করি সবার ভালো লাগবে।

পাড়াগাঁর দু পহর ভালোবাসি

জীবনানন্দ দাশ


হাতে কলমে

১.১ জীবনানন্দ দাশের লেখা দুটি কবিতার বইয়ের নাম লেখো ।
উত্তর:-
জীবনানন্দ দাশের লেখা দুটি কবিতার বই হল, ‘ধূসর পান্ডুলিপি’ ও ‘বনলতা সেন’।

১.২ তাঁর লেখা প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম কী?
উত্তর:-
জীবনানন্দ দাশের লেখা প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম ‘ঝরাপালক’।

২. নিচের প্রশ্নগুলির একটি বাক্যে উত্তর দাও:

২.১ ‘দু-প্রহর’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর:-
‘দু-প্রহর’ শব্দের অর্থ দ্বিপ্রহর বা দুপুর

২.২ ‘কেবল প্রান্তরে জানে তাহা’ – প্রান্তর কী জানে?
উত্তর:-
কবি জীবনানন্দ দাশ রচিত ‘পাড়াগাঁর দু – পহর ভালোবাসি’ কবিতায় কোন গল্প, কী কাহিনি, কী স্বপ্ন কবির হৃদয়ে ঘর বেঁধেছে তা কেবল প্রান্তর জানে ।

২.৩ ‘তাহাদের কাছে যেন এ জনমে নয়- যেন ঢের যুগ ধরে কথা শিখিয়াছে এ হৃদয়’- কাদের কথা এখানে বলা হয়েছে?
উত্তর:-
কবি জীবনানন্দ দাশ রচিত ‘পাড়াগাঁর দু – পহর ভালোবাসি’কবিতা থেকে নেওয়া প্রশ্নে উদ্ধৃত পঙক্তির ‘তাহাদের’ শব্দের দ্বারা প্রান্তর বা মাঠ ও প্রান্তরের শঙ্খচিলের কথা বলা হয়েছে।

২.৪। জলসিড়িটির পাশে ঘাসে….’ – কি দেখা যায়?
উত্তর:-
জীবনানন্দ দাশ রচিত ‘পাড়াগাঁর দু – পহর ভালোবাসি’বিতায় জলসিড়িটির পাশে ঘাসে ছন্দহীন বুনো চালতার শাখাগুলি নুয়ে থাকতে দেখা যায়, জলে দেখা যায় তার ছায়া।

২.৫ ‘জলে তার মুখখানা দেখা যায়… ‘ -জলে কার মুখ দেখা যায়?
উত্তর:-
জীবনানন্দ দাশ রচিত “পাড়াগাঁর দু – পহর ভালোবাসি’ কবিতায় জলসিড়িটির পাশে ঘাসে ছন্দহীন বুনো চালতার শাখাগুলি নুয়ে থাকতে দেখা যায়, জলে দেখা যায় সেই চালতাগাছের ডালের ছায়া। তারই মুখের কথা বলা হয়েছে।

২.৬ ‘ডিঙিও ভাসিছে কার জলে… ‘ -ডিঙিটি কেমন?
উত্তর:-
জীবনানন্দ দাশ রচিত ‘পাড়াগাঁর দু – পহর ভালোবাসি’ কবিতায় জলে ভাসমান যে ডিঙিটির প্রসঙ্গ আছে, সেটি ‘ঝাঁঝরা-ফোঁপরা’ বা ভাঙাচোরা ও পরিত্যক্ত।

২.৭ ডিঙিটি কোথায় বাঁধা আছে?
উত্তর:-
জীবনানন্দ দাশ রচিত ‘পাড়াগাঁর দু – পহর ভালোবাসি’কবিতায় যে ডিঙিটির প্রসঙ্গ আছে সেটি নদীর পাড়ে হিজল গাছের সাথে বাধা আছে।

৩.নীচের প্রশ্নগুলির কয়েকটি বাক্যে উত্তর দাও:

৩.১ পাড়াগাঁয়ের দ্বিপ্রহরকে কবি ভালোবাসেন কেন?
উত্তর:-
কবি জীবনানন্দ দাশ রচিত ‘পাড়াগাঁর দু পহর ভালোবাসি’ কবিতায় কবি পাড়াগাঁর দুপুরের রোদে বেদনাময় এক স্বপ্নের আস্বাদ পান । গ্রামের চিরপরিচিত মাঠ আর শঙ্খচিল যেন তার মনের গল্প, স্বপ্ন কাহিনীর হদিশ রাখে । কবির মন যেন এদের কাছে জন্ম-জন্মান্তর ধরে হৃদয়ের ভাষা শিখেছে । গ্রাম বাংলার অতি তুচ্ছ শুকনো পাতা, শালিকের স্বর, ভাঙ্গা মঠ, গ্রামের মেয়ের নকশাপেড়ে শাড়ি যেন কবির লেখনীর গুনে হয়ে উঠেছে অনন্য। জলসিড়ি নদীর পাশে থাকা বুনো চালতার ডাল কবির দৃষ্টি এড়ায়নি। মালিকহীন ভাঙাচোরা ডিঙিটা গাছে বাঁধা অবস্থায় জলে ভাসতে থাকে দেখে কবির মনে বেদনা অনুভূত হয়। দুপুরের রোদ সেই শান্ত, স্তব্ধ ক্ষণে এক অপরূপ বিষন্নতায় কবিকে স্পর্শ করে। কবি যেন এই দুপুরের শান্ত পরিবেশের সাথে একাত্মতা অনুভব করতে পারেন। তাই তিনি দুপুরকে এত ভালোবাসেন।

৩.২ ‘স্বপ্নে যে – বেদনা আছে’ – কবির স্বপ্নে কেন বেদনার অনুভূতি?
উত্তর:-
কবি জীবনানন্দ দাশ রচিত ‘পাড়াগাঁর দু- পহর ভালোবাসি’কবিতায় জীবনের অতীত স্মৃতিগুলো কবি মনকে আলোড়িত এবং বিষণ্ণ করে তোলে। পাড়াগাঁয়ের সেই প্রান্তর ও প্রান্তরে উড়ে বেড়ানো শঙ্খচিল, শুষ্ক পাতা, শালিকের স্বর, ভাঙা মঠ, গ্রাম্য মেয়ের নকশাপেড়ে শাড়ি, ঘাসের উপর নুয়ে পড়া বুনো চালতা, হিজল গাছে বাঁধা জরাজীর্ণ মালিকহীন নৌকা। পাড়াগাঁয়ের শান্ত দুপুরের এই সমস্ত স্মৃতি যেন কবির মনে বেদনাময় স্বপ্নের অনুভূতি হয়ে ধরা দিয়েছে। সুখস্মৃতি আমাদের যেমন আনন্দ দেয়, তেমনি মনকে বিষণ্ণ করে তোলে। আলোচ্য কবিতাতেও অতীতের স্মৃতি পাড়াগাঁয়ের প্রতি কবির ভালোবাসা যেমন জাগিয়ে তুলেছে, তেমনি কবির মনকে ভারাক্রান্ত করে তুলেছে। এ সুখ স্বপ্নে তাই কবি বেদনাও অনুভব করেছেন।

৩.৩ প্রকৃতির কেমন ছবি কবিতাটিতে ফুটে উঠেছে তা আলোচনা করো।
উত্তর:-
কবি জীবনানন্দ দাশ রচিত ‘রূপসী বাংলা’ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত ‘পাড়াগাঁর দু – পহর ভালোবাসি’কবিতায় পল্লী প্রকৃতির এক অপূর্ব চিত্র ফুটে উঠেছে।

রৌদ্রজ্জ্বল শান্ত দুপুরের নির্জনতা কবির মনে বিষণ্নতার সৃষ্টি করেছে। পল্লী গ্রামের সবুজ প্রান্তর ও প্রান্তরে ওড়া শঙ্খচিল তাদের কাছে যেন কবির হৃদয় যুগ যুগ ধরে কথা শিখেছে। শুষ্ক পাতা, শালিকের স্বর, ভাঙা মঠ, গ্রাম্য মেয়ের নকশাপেড়ে শাড়ি, জলসিড়িটির পাশে ঘাসে ঝুঁকে পড়া বুনো চালতার শাখা, হিজল গাছে বাঁধা ঝাঁঝরা – ফোঁপরা মালিকহীন ডিঙি পল্লী প্রকৃতির এই সমস্ত সাধারণ বিষয়গুলিই যেন কবির লেখনীর গুনে হয়ে উঠেছে অনন্য। এর সাথে কবি একাত্মতাও অনুভব করছেন। পল্লী প্রকৃতির এই শান্ত স্নিগ্ধ আবহমানকালের রূপই যেন কবির হৃদয়ে স্বপ্নের মতো বাসা বেঁধে আছে।

৩.৪ কেঁদে কেঁদে ভাসিতেছে আকাশের তলে’- কবির এমন মনে হওয়ার কারণ কী বলে তোমার মনে হয়?
উত্তর:-
জীবনানন্দ দাশ রচিত ‘পাড়াগাঁর দু-পহর ভালোবাসি” কবিতা থেকে নেওয়া আলোচ্য উদ্ধৃতিতে হিজল গাছে বাঁধা নদীর জলে ভাসা মালিকহীন ঝাঁঝরা-ফোঁপরা ডিঙি নৌকার কথা বলা হয়েছে। ডিঙিটি যখন ব্যবহার যোগ্য ছিল তখন তার কত কদর ছিল। কিন্তু আজ এ ডিঙি জরাজীর্ণ এ ডিঙি মালিকের কোনো কাজে লাগবে না তাই মালিক ডিঙিটি পরিত্যাগ করেছে। আমাদের স্বার্থে দুনিয়াটাও যেন ঠিক তেমনি যতদিন অন্যের কাজে লাগবে ততদিন তোমাকে মনে রাখা হবে। তাই এই জরাজীর্ণ ডিঙিটি অবহেলায়, উপেক্ষায় ও অনাদরে পড়ে থাকার কারণেই কবির মনে হয় সে কেঁদে কেঁদে ভাসছে আকাশের তলে। এই উক্তির মধ্য দিয়ে কবি ফুটিয়ে তুলেছেন জীবনের এক কঠিন সত্যকে।

৪. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো:

৪.১ পাড়াগাঁর দু-প্রহর ভালোবাসি’…. শীর্ষক কবিতাটি ‘রূপসী বাংলা’ কাব্যগ্রন্থের কতসংখ্যক কবিতা? ‘পাড়াগাঁর দু-প্রহর ভালোবাসি’ কবিতায় কবি জীবনানন্দের কবি মানসিকতার পরিচয় কীভাবে ধরা দিয়েছেন তা বুঝিয়ে দাও ।
উত্তর:-
কবি জীবনানন্দ দাশ রচিত “পাড়াগাঁর দু- পহর ভালোবাসি’ কবিতাটি ‘রূপসী বাংলা’ কাব্যগ্রন্থের পঁচিশসংখ্যক কবিতা।

বরাবরই কবি জীবনানন্দ দাশের মনে গ্রামবাংলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সংস্কৃতি প্রভাব বিস্তার করেছে। ‘রূপসী বাংলা’ কাব্যগ্রন্থের প্রতিটি কবিতায় ফুটে উঠেছে সেই প্রতিচ্ছবি। ‘পাড়াগাঁর দু-প্রহর ভালোবাসি’ কবিতায় কবি অকপটে স্বীকার করেছেন গ্রাম বাংলার এই রূপকে তিনি ভালোবাসেন। দুপুরের রোদে কবি স্বপ্নের গন্ধ পান। খোলা প্রান্তর, শঙ্খচিল, ভাঙা মঠ, বুনো চালতার নুয়ে পড়া ডাল, জলে ভাসমান জরাজীর্ণ ডিঙি এসব যেন পল্লী প্রকৃতির চিরন্তন স্নিগ্ধ রূপ হয়ে ধরা পড়েছে আলোচ্য কবিতায়। নির্জন, স্তব্ধ দুপুরে কবি যেন একাকী খোলা আকাশের নীচে পড়ে থাকা জরাজীর্ণ ডিঙি নৌকার যন্ত্রণাও উপলব্ধি করেন। গ্রাম্য প্রকৃতির স্মৃতি কবির মনে যেমন সুখ দেয় তেমনি বিষন্ন ও করে তোলে হৃদয়। সর্বোপরি বলা যায় আলোচ্য কবিতায় কবির পল্লী প্রকৃতির সাথে একাত্মতা ও প্রকৃতির রূপ মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে।

৪.২ কবিতাটির গঠিন কৌশল আলোচনা করো।
উত্তর:-
কুবি জীবনানন্দ দাশ রচিত ‘রূপসী বাংলা’ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত ‘পাড়াগাঁর দু পহর ভালোবাসি’ কবিতাটি সনেটধর্মী বা চতুর্দশপদী কবিতা। কবিতাটির প্রথম স্তবকে আটটি ও দ্বিতীয় স্তবকে ছয়টি পঙক্তি মিলে মোট চোদ্দো পঙক্তির কবিতা এটি।

প্রথম স্তবকে অন্ত্যমিলের ধরন (ক খ খ ক ক খ খ ক), দ্বিতীয় স্তবকে অন্ত্যমিলের ধরন (চ ছ চ ছ চ ছ)

এছাড়াও কিছু অসাধারণ উপমা যেমন,

“রৌদ্রে যেন গন্ধ লেগে আছে স্বপ্নের”, ” ছন্দহীন বুনো চালতা” কবিতাটিকে গঠনগত দিক থেকে করে তুলেছে অনন্য।

৪.৩ ‘গন্ধ লেগে আছে রৌদ্রে যেন ভিজে বেদনার’ – কবিতায় কীভাবে এই অপরূপ বিষন্নতার স্পর্শ এসে লেগেছে, তা যথাযথ পঙক্তি উদ্ধৃত করে আলোচনা করো ।
উত্তর:-
জীবনানন্দ দাশ রচিত ‘পাড়াগাঁর দু পহর ভালোবাসি’ কবিতায় ফুটে উঠেছে পল্লী প্রকৃতির প্রতি কবির ভালোবাসা। কবি পাড়াগাঁয়ের দুপুরকে ভালোবেসেছেন কিন্তু সেই দুপুরের রোদেই আছে ‘ভিজে বেদনার গন্ধ’। পুরোনো স্মৃতি কবির মনে ভালোবাসার সঞ্চার করলেও হারিয়ে যাওয়া আর না পাওয়ার বেদনা কবির মনকে বিষণ্ণ করে তোলে।

‘রৌদ্রে যেন ভিজে বেদনার গন্ধ লেগে আছে’ উক্তির মাধ্যমে যেন কবি পৃথিবীব্যাপি নিঃসঙ্গতাকে তুলে ধরেছেন। সেই নিঃসঙ্গতার রূপক হয়ে উঠেছে জলে ভাসমান জরাজীর্ণ ডিঙি নৌকাটি। কবিও যেন সেই নিঃসঙ্গতাকে উপলব্ধি করেছেন তাইতো তিনি রৌদ্রে অনুভব করেছেন ভিজে বেদনার গন্ধ।

উত্তর:-
পাড়াগাঁ – পাড়াগ্রাম > পাড়াগাঁ (নাসীক্যভবন)

দু – প্রহর – দ্বিপ্রহর > দু-প্রহর (ক্ষতিপূরক দীর্ঘীভবন)

স্বপন – স্বপ্ন > স্বপন (স্বরভক্তি )

জনম – জন্ম > জনম (স্বরভক্তি)

ভিজে – ভিজা > ভিজে (স্বরসঙ্গতি )

উত্তর:-

শঙ্খচিল – শঙ্খ বর্ণের চিল (মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস)

নকশাপেড়ে – নকশা আঁকা পাড় বিশিষ্ট। (মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস )

ছন্দহীন = ছন্দ দ্বারা হীন। (করণ তৎপুরুষ সমাস)

৭. নীচের বাক্যগুলিতে ক্রিয়ার কাল নির্দেশ করো :

৭.১ পাড়াগাঁর দু-পহর ভালোবাসি –
উত্তর:-
(সাধারণ বর্তমান কাল।)

৭.২ রৌদ্রে যেন গন্ধ লেগে আছে স্বপনের-
উত্তর:-
(সাধারণ বর্তমান কাল।)

৭.৩ শাখাগুলো নুয়ে আছে বহুদিন ছন্দহীন বুনো চালতার :
উত্তর:-
(সাধারণ বর্তমান কাল।)

৭.৪ ডিঙিও ভাসিছে কার জলে, ….
উত্তর:-
(ঘটমান বর্তমান কাল।)

৭.৫ কোনোদিন এইদিকে আসিবে না আর,….
উত্তর:-
(সাধারণ ভবিষ্যৎ কাল।)

আরো পড়ুন

বোঝাপড়া কবিতার প্রশ্ন উত্তর | রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর | Bojhapora Question Answer | Class 8 | Wbbse

অদ্ভুত আতিথেয়তা প্রশ্ন উত্তর | Advut Atitheota Question Answer | Class 8 | Wbbse

বনভোজনের ব্যাপার প্রশ্ন উত্তর | নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় | Bonbhojoner Bapar Question Answer | Class 8 | Wbbse

চন্দ্রগুপ্ত নাটকের প্রশ্ন উত্তর | দ্বিজেন্দ্রলাল রায় | Chandragupta Question Answer | Class 8 | Wbbse

সবুজ জামা কবিতার প্রশ্ন উত্তর | বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায় | Sobuj Jama Question Answer | Class 8 | Wbbse

পরবাসী কবিতার প্রশ্ন উত্তর | বিষ্ণু দে | Porobasi Class 8 Question Answer | Wbbse

চিঠি গল্পের প্রশ্ন উত্তর | মাইকেল মধুসূদন দত্ত | Chithi Class 8 Question Answer | Wbbse

একটি চড়ুই পাখি কবিতার প্রশ্ন উত্তর | তারাপদ রায় | Ekti Chorui Pakhi Kobita Question Answer | Class 8 | Wbbse

পথচলতি গল্পের প্রশ্ন উত্তর | সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় | Class 8 Bengali Pathchalti Question Answer | Wbbse

গাছের কথা প্রশ্ন উত্তর | জগদীশচন্দ্র বসু | Class 8 Bengali Gacher Kotha Question Answer | WBBSE

ছন্নছাড়া কবিতার প্রশ্ন উত্তর | অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত | Class 8 Bengali Channachara Question Answer | Wbbse

Note: এই আর্টিকেলের ব্যাপারে তোমার মতামত জানাতে নীচে দেওয়া কমেন্ট বক্সে গিয়ে কমেন্ট করতে পারো। ধন্যবাদ।

Leave a Comment