প্রিয় ছাত্রছাত্রীরা এই আর্টিকেলে আমরা Class 6 এর ফাঁকি গল্পের প্রশ্ন উত্তর নিয়ে এসেছি। তোমাদের ষষ্ঠ শ্রেনীর পাঠ্যবইতে রাজকিশোর পট্টনায়কের লেখা ফাঁকি গল্প রয়েছে। গল্পের শেষে যে সব প্রশ্নপত্র গুলি রয়েছে তার সমাধান আমরা এখানে করে দিলাম। আশা করি সবার ভালো লাগবে।
ফাঁকি
রাজকিশোর পট্টনায়ক
লেখক পরিচিতি
রাজকিশোর পট্টনায়কের জন্ম ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে। তিনি পেশায় আইনজীবী হলেও তিনি ওড়িয়া সাহিত্যের একজন বিখ্যাত গল্পকার ও ঔপন্যাসিক। তাঁর উল্লেখযোগ্য গল্পগ্রন্থগুলি হল – ভাড়াঘর, পাথর টিমা, তুঠ পাথর, নিশান খুন্ট, পথুকি প্রভৃতি। তাঁর উল্লেখযোগ্য উপন্যাসগুলি হল – স্মৃতির মশানি, সিন্দুর গার, চলাবাট, অসরস্তি প্রভৃতি। পাঠ্যাংশের গল্পটি অনুবাদ করেছেন জ্যোতিরিন্দ্রমোহন জোয়ারদার।
হাতে কলমে
১.১ রাজকিশোর পট্টনায়ক কোন্ ভাষার লেখক?
উত্তর: রাজকিশোর পট্টনায়ক ওড়িয়া ভাষার লেখক।
২.২ তাঁর লেখা দুটি গল্পের বইয়ের নাম লেখো।
উত্তর: তাঁর লেখা দুটি গল্পের বই হল— পথুকি ও স্মৃতির মশাণি।
২. সন্ধিবিচ্ছেদ করো :
সন্দেহ, আষ্টেক, প্রত্যেক, সম্পূর্ণ, নিরপরাধ, দুর্বল।
উত্তর:
সন্দেহ = সম্ + দেহ।
নিরপরাধ = নিঃ + অপরাধ।
আষ্টেক = অষ্ট + এক।
দুর্বল = দুঃ + বল।
প্রত্যেক = প্রতি + এক।
সম্পূর্ণ = সম + পূর্ণ।
৩. প্রতিশব্দ লিখে তা দিয়ে বাক্য রচনা করো :
বাড়ি, ছেলে, রাস্তা, পাথর, গাছ, বন্ধু, নদী ।
উত্তর:
বাড়ি — গৃহ : আমার গৃহের চার পাশে গাছের ছড়াছড়ি, চরিদিকে সবুজ।
ছেলে — সন্তান : জমি কেনার পর থেকেই বিমলবাবু ও তার সন্তানদের মধ্যে ভীষণ কোঁদল শুরু হয়েছে।
রাস্তা — পথ : এই পথ ধরে সোজা গেলে নদীর পাড়ে পৌঁছে যাবে।
পাথর — শিলা : বেলে শিলায় ভালো শিলনোড়া তৈরী হয়।
গাছ — বৃক্ষ : বড় বড় বৃক্ষগুলি ঝড়ে উপড়ে পড়েছে।
বন্ধু — সাথি : আমি আমার সাথিদের সাথে বনভোজনে যাব।
নদী — তটিনী : এই তটিনীর জল কাকচক্ষুর মত স্বচ্ছ।
৪. নীচের বাক্যগুলি থেকে সমাপিকা ও অসমাপিকা ক্রিয়া বেছে নিয়ে লেখো :
৪.১ এটুকু জমি খালি রাখা যাক্।
৪.২ আগে গাছ লাগাব ।
৪.৩ কোঁদল লাগবে, বাইরের কোঁদল এসে ঘরে ঢুকবে।
8.8 মায়ে-পোয়ে ঘরের ভিতরে চলে গেল, বিশেষ আলোচনার জন্য।
৪.৫ সকালে গোপাল আর গোপালের মা উঠে প্রথমেই আমগাছ দেখতে, গাছ নেতিয়ে পড়েনি তো?
উত্তর:
৪.১ রাখা যাক – সমাপিকা ক্রিয়া।
৪.২ লাগাব – সমাপিকা ক্রিয়া।
৪.৩ এসে – অসমাপিকা ক্রিয়া, ঢুকবে – সমাপিকা ক্রিয়া।
৪.৪ চলে গেল – সমাপিকা ক্রিয়া।
৪.৫ দেখতে – অসমাপিকা ক্রিয়া, গেল – সমাপিকা ক্রিয়া।
৫. সকর্মক ও অকর্মক ক্রিয়া চিহ্নিত করো :
৫.১ বাবা আমগাছ নিয়ে পাঁচিলের কাছে লাগাচ্ছেন।
৫.২ খুব হয়েছে, মা আর ছেলের একই রকম বুদ্ধি।
৫.৩ আপন চেষ্টাতেই গাছটি বেড়েছে।
৫.৪ জল দেওয়া হলো।
উত্তর:
৫.১ লাগাচ্ছেন – সকর্মক ক্রিয়া।
৫.২ হয়েছে – অকর্মক ক্রিয়া।
৫.৩ বেড়েছে – অকর্মক ক্রিয়া।
৫.৪ দেওয়া হলো – সকর্মক ক্রিয়া
৬. গল্প থেকে বেছে নিয়ে পাঁচটি অনুসর্গ লেখো। সেই অনুসর্গগুলি যোগে স্বাধীন বাক্য রচনা করো।
উত্তর: পাঁচটি অনুসর্গ : হতে, জন্য, অপেক্ষা, থেকে, দিয়ে।
হতে : দূর হতে তারে দেখেছি।
জন্য : তোমাকে খবরটা দেওয়ার জন্য এতদূর এসেছি।
অপেক্ষা : রাম অপেক্ষা শ্যাম বেশি নম্বর পেয়েছে।
থেকে : গাছ থেকে পাকা আমটি খসে পড়ল।
দিয়ে : এ কলম দিয়ে লেখা হয় না।
৭. নীচের বিশেষ্য শব্দগুলিকে বিশেষণ এবং বিশেষণগুলিকে বিশেষ্যে রূপান্তরিত করো :
জাহাজ, গাছ, পোষ, ঝড়, পশ্চিম।
উত্তর :
বিশেষ্য | বিশেষণ |
জাহাজ | জাহাজি |
গাছ | গেছো |
ঝড় | ঝোড়ো |
বিশেষণ | বিশেষ্য |
পোষ | পোষ্য |
মহিরুহ | বনস্পতি |
৮. নীচের প্রশ্নগুলির কয়েকটি বাক্যে উত্তর লেখো :
৮.১ কটক কোন নদীর তীরে অবস্থিত? ওড়িশার আরও একটি নদীর নাম লেখো।
উত্তর: কটক মহানদীর তীরে অবস্থিত। ওড়িশার অপর একটি নদী বৈতরণী।
৮.২ গোপালের বাবা প্রথমে কেন বাগানে ফুলগাছ লাগাতে চাননি ?
উত্তর: তিনি কলমি আমগাছ বসাতে চান। তাছাড়া এটা ছিল বেলে মাটি, রোজ প্রচুর জল দিতে হবে বলে ফুল গাছ লাগাতে চাননি।
৮.৩ আমগাছে কেন ঠেকো দিতে হয়েছিল?
উত্তর: বোমা পড়বার ভয়ে সরকারী লোকেরা গাছের গোড়ার দিক ঘেঁসে ট্রেঞ্চ খুঁড়ে চলে যায়। ফলে গাছটি হেলে গেলে ঠেকো দিতে হয়েছিল।
৮.৪ গাছটিকে উইয়ে খেয়ে ফেলল কীভাবে?
উত্তর: গাছটির গোড়ার দিকে উইয়ে ধরে ছিল কেউ খেয়াল করেনি। পিঁপড়ে উই খেয়ে নষ্ট করে। পিঁপড়ে ঔষুধ দিয়ে মারা হয়েছিল তাই মনের আনন্দে উই পোকা গাছ খেয়ে ফেলেছিল।
৮.৫ গল্প অনুসারে কটকের খবরের কাগজে আমগাছটিকে নিয়ে কী সংবাদ বেরিয়েছিল?
উত্তর: গল্প অনুযায়ী কটকের খবরের কাগজে বের হয়েছিল- কটকে অর্ধরাত্রে ভীষণ ঝড় বৃষ্টিতে শহরের ভিতরে পুরী ঘাটে আমগাছ উপড়ে পড়েছে।
৯. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো :
৯.১ ‘একটু জমি খালি রাখা যাক’—প্রস্তাবটি কে দিয়েছিলেন? কেন তিনি এমন প্রস্তাব দিয়েছিলেন?
উত্তর: রাজকিশোর পট্টনায়ক রচিত ফাঁকি গল্পে উল্লিখিত গোপালের বাবা অর্থাৎ পরিবারের কর্তা এই প্রস্তাব নিয়েছিলেন। গোপাল চেয়েছিল বাড়িটা হোক একেবারে রাস্তার ধারে কিন্তু তার বাবা ফাঁকা শুকনো জমিতে বাড়ি করতে রাজি ছিলেন না। তিনি চেয়েছিলেন সামনের দিকে কিছুটা ফাঁকা রেখে বাড়ি করতে। তাই তিনি এই প্রস্তাব দিয়েছিলেন।
৯.২ ‘গোপাল মুখ তুলে সন্দিগ্ধভাবে বাবার মুখের দিকে তাকাল’—তার এই সন্দেহের কারণ কী?
উত্তর: তার সন্দেহের কারণ বাবা যে কলমি গাছ তৈরী করেছেন তা সত্যিই ভাল জাতের কিনা। গাছ কেমন হবে? এই সব সন্দেহ তার মনে উদয় হওয়ায় সে সন্দিগ্ধভাবে বাবার মুখের দিকে তাকাল।
৯.৩ ‘তুই করবি বাগান!’—-বাবা কেন এমন মন্তব্য করেন ?
উত্তর: ফুলের বাগান না আমগাছ বসবে এই নিয়ে বাবা ছেলে বিরোধ বাধলে, ছেলে বলেছিল ফুলের বাগান করবে। বেলেমাটিতে রোজ সে জল ঢালবে। অথচ সে নিজেই এক বালতি জল তুলে স্নান করে না। তাই বাবা ব্যঙ্গ করে এই কথাগুলি বলেছিলেন।
৯.৪ ‘গাছটাকে আর দু’হাত ভিতরে লাগালে কত ভালো হতো।’— কোন গাছ? কেন বক্তার এমন মনে হয়েছে?
উত্তর: রাজকিশোর পট্টনায়ক রচিত, জ্যোতিরিন্দ্রমোহন জোয়ারদার অনূদিত ফাঁকি গল্পে উল্লিখিত আম গাছটির কথা বলা হয়েছে।
আমগাছ খুব বড় হয়ে চারিদিকে ডালপালা মেলে। তা নিয়ে প্রতিবেশীদের সাথে দ্বন্দ্ব হতে পারে। আম হলে বাইরের ডাল থেকে সব আম পাড়ার লোকেরা পেড়ে নেবে। এইসব ভেবে তার মনে হয়েছে গাছটি আরো দুই হাত ভেতরের দিকে পুঁতলে ভাল হতো।
৯.৫ আমগাছটি কীভাবে গোপালবাবুর বাড়ির নিশানা হয়ে উঠেছিল?
উত্তর: গোপালবাবুদের আমগাছটি খুব বড় হয়েছিল। ওই এলাকায় অতো বড় আম গাছ ছিল না। তার আম ছিল বড়ই সুস্বাদু। গোপালবাবু যখন বাড়ীর ঠিকানা দিতেন তখন বলতেন, কাঠজোড়ি নদীর ধার বরাবর পুরী ঘাট পুলিশ ফাঁড়ির পশ্চিমে যেখানে পাঁচিলের মধ্যে আম গাছ দেখবেন সেইখানেই আমাদের বাড়ী। এইভাবে বলতে বলতে একদিন আমগাছটিই বাড়ীর নিশানা হয়ে উঠেছিল।
৯.৬ গাছটি কীভাবে তাদের সাহায্য করেছিল বুঝিয়ে লেখো।
উত্তর: গাছ নানাভাবে তাদের সাহায্য করেছিল। ছায়া দিয়ে, বাতাস দিয়ে, ফল, পাতা সবকিছু দিয়ে সাহায্য করেছিল। এটি বাচ্ছাদের দোলনা চড়ার স্থান। খেলার স্থান হয়েছিল। সবচেয়ে বড় কথা এই আমগাছটি গোপালবাবুর বাড়ীর পরিচয়বাহী হয়ে উঠেছিল।
৯.৭ আমগাছটিকে ঘিরে বাড়ির সকলের অনুভূতির প্রকাশ গল্পে কীভাবে লক্ষ্য করা যায়?
উত্তর: প্রথম দিকে আমগাছ বসানো নিয়ে বিরোধ থাকলেও, ধীরে ধীরে আমগাছটি বাড়ীর লোকের খুব কাছের হয়ে ওঠে। গাছের পাশ দিয়ে ট্রেঞ্চ খুঁড়লে গাছটির গোড়া যদি আলগা হয়ে যায়, তাই ভেবে ঠেকো লাগানো হয়, গাছ যাতে পশুরা খেয়ে না ফেলে তার জন্য কঞ্চি দিয়ে বেড়া দেওয়া হয়। বোমা পড়লে গাছটি ক্ষতি হয়ে যাবে—এই চিন্তায় বাড়ির লোকের ঘুম নেই। কুয়াশা এলে কি হবে, সব বোল নষ্ট হয়ে যাবে। ঝড় এলে চিন্তা হত, যদি গাছটির কোন ক্ষতি হয়ে যায়। এইভাবে গল্প জুড়ে নানা অনুভূতির প্রকাশ লক্ষ্য করা যায়।
৯.৮ ‘সেই দিন থেকে গাছ হেলে পড়েছে পুবদিকে।’—কোন দিনের কথা বলা হয়েছে? গাছটি হেলে পড়ার কারণ কী?
উত্তর: বোমার হাত থেকে লোকদের বাঁচাবার জন্য সরকারের লোকেরা ট্রেঞ্চ খোঁড়ার দিনটাকে বলা হয়েছে। সরকারের লোকেরা ট্রেঞ্চ খোঁড়ার জন্য গাছের প্রায় গোড়া পর্যন্ত গর্ত খোঁড়ার ফলে গাছের অনেক শিকড় কেটে যায়। ফলে গাছটি পূর্ব দিকে হেলে পড়ে।
৯.৯ ‘ঠিক বন্ধুর মতই গাছ সব কথা লুকিয়ে রেখেছে।’—গাছটি কীভাবে গোপালের বন্ধু হয়ে উঠেছিল ? কোন্ সব কথা সে লুকিয়ে রেখেছিল?
উত্তর: গোপাল যে গাছটি বসাতে চায়নি একদিন সেই গাছ তার বন্ধু হয়ে উঠল। গোপাল গাছের গায়ে হাত বুলিয়ে আদর করে, তার পরিচর্চা করে। সব দিকে নজর রাখে। প্রয়োজন হলে কাউকে ফুল পাতা দিতেও সে নারাজ, যাতে না গাছের ক্ষতি হয়। ঝড় এলে, বোমা পড়ার কথা শুনলে, কুয়াশা এলে তার চিন্তা হয়। এই আম গাছকেই সে তার পরিচয় বানিয়ে ফেলে। সবাই ঠিকানা দেয়, এই আমগাছটিকে উল্লেখ করে। গাছটির প্রতি তার মায়া মমতা খুব বেশী। বাইরের লোকের অসুবিধা হবে বলে গোপাল গাছের সরু ডালগুলো ছেঁটে দেয়। ডালগুলো যাতে কেউ দেখতে না পায় তার জন্য ফেলে দিয়ে আসে। গাছটি পাতার আড়ালে তার ক্ষতচিহ্ন ঢেকে ফেলে ঠিক বন্ধুর মতো গাছ সব কথা লুকিয়ে রাখে।
৯.১০ বিভিন্ন ঋতুতে আমগাছটির যে ছবি গল্পে ফুটে উঠেছে তা আলোচনা করো।
উত্তর: বিভিন্ন ঋতুতে আমগাছটি বিভিন্ন রূপে ধরা দিয়েছে। গ্রীষ্মে প্রচুর হাওয়া ডালের ছায়া দিয়ে সবাইকে শান্তি দিয়েছে। শীতের কচিপাতা বের হয়ে সবাইকে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে পাতার যোগান দিয়েছে। গাছের বিভিন্ন ডালে বোল এসেছে মৌমাছি, প্রজাপতির, ভ্রমরের আনাগোনা বাড়ত। সব মিলিয়ে দারুণ পরিবেশ তৈরী হত, প্রবল গরমে সুমিষ্ট কাঁচা আম যোগান দিয়ে সকলকে খুশী রাখত। প্রবল ঝড়ের হাত থেকে বাড়ী-ঘর রক্ষা করত। এইভাবে বিভিন্ন ঋতুতে সে একটা মস্ত স্থান দখল করত।
৯.১১ গাছটি কীভাবে পরিবারের সকলকে ফাঁকি দিয়ে চলে গেল ?
উত্তর: গাছটিকে পরিবারের সবাই খুব ভালোবাসত। সে ছিল পরিবারের সদস্যের মতন। সকলের সাথে বুড়ো হচ্ছিল। তার একেবারে গোড়ায় উই ধরেছিল। কেউ খেয়াল করেনি। অথচ একটু পিঁপড়ে হলে ওষুধ দেওয়া হত। একদিন প্রবল ঝড়ে ভীষণ লড়াই করে পরিবারের সকলকে বাঁচিয়ে সে নিজে লুটিয়ে পড়ল মাটিতে, আর উঠল না। এইভাবে সে সকলকে ফাঁকি দিয়ে চলে গেল।
আরো পড়ুন
ভরদুপুরে কবিতা | নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী | প্রশ্ন ও উত্তর | ষষ্ঠ শ্রেণীর বাংলা
শঙ্কর সেনাপতি গল্পের প্রশ্ন উত্তর | শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়
খোলামেলা দিনগুলি গল্পের প্রশ্ন উত্তর | শান্তিসুধা ঘোষ
পাইন দাঁড়িয়ে আকাশে নয়ন তুলি কবিতার প্রশ্ন উত্তর | হাইনরিখ হাইনে
ঘাসফড়িং কবিতার প্রশ্ন উত্তর | অরুণ মিত্র | GhashForing Question Answer | Class 6 | Wbbse
চিঠি কবিতার প্রশ্ন উত্তর | জসীমউদ্দিন | Chithi Question Answer | Class 6 | Wbbse
হাট কবিতার প্রশ্ন উত্তর | যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত | Hat Question Answer | Class 6 | Wbbse
মরশুমের দিনে প্রশ্ন উত্তর | সুভাষ মুখোপাধ্যায় | Morsumer Dine Question Answer | Class 6 | Wbbse
পিঁপড়ে কবিতার প্রশ্ন উত্তর | Pipre Question Answer | Class 6 | WBBSE
ফাঁকি গল্পের প্রশ্ন উত্তর | Faki Question Answer | Class 6 | WBBSE
চিত্রগ্রীব এর প্রশ্ন উত্তর | Chitrogrib Question Answer | Class 6 | WBBSE
আশীর্বাদ গল্পের প্রশ্ন উত্তর | Ashirbad Class 6 Question Answer | WBBSE
এক ভুতুড়ে কান্ড প্রশ্ন উত্তর Class 6 | Ek Bhuture Kando Question Answer
বাঘ কবিতার প্রশ্ন উত্তর | Class 6 Bengali Bagh Question Answer
বঙ্গ আমার জননী আমার প্রশ্ন উত্তর | Bongo Amar Jononi Amar Question Answer | Class 6
শহীদ যতীন্দ্রনাথ দাস প্রশ্ন উত্তর | Class 6 Bengali Shahid Jatindra Nath Das Question Answer
ধরাতল কবিতার প্রশ্ন উত্তর | Dhoratol Bengali Poem Question Answer | Class 6
মোরা দুই সহোদর ভাই কবিতার প্রশ্ন উত্তর | Class 6 | West Bengal Board
হাবুর বিপদ প্রশ্ন উত্তর | Habur Bipod Question Answer | Class 6 | West Bengal Board
কিশোর বিজ্ঞানী কবিতার প্রশ্ন উত্তর | Kishore Bigyani Question Answer | Class 6 | West Bengal Board
ননীদা নট আউট প্রশ্ন উত্তর (মতি নন্দী) | Nonida Not Out Question Answer | Class 6 | Wbbse
Note: এই আর্টিকেলের ব্যাপারে তোমার মতামত জানাতে নীচে দেওয়া কমেন্ট বক্সে গিয়ে কমেন্ট করতে পারো। ধন্যবাদ।