হাবুর বিপদ প্রশ্ন উত্তর | Habur Bipod Question Answer | Class 6 | West Bengal Board

প্রিয় ছাত্রছাত্রীরা এই আর্টিকেলে আমরা Class 6 এর হাবুর বিপদ প্রশ্ন উত্তর নিয়ে এসেছি। তোমাদের ষষ্ঠ শ্রেনীর পাঠ্যবইতে অজেয় রায়ের লেখা হাবুর বিপদ গল্প রয়েছে। গল্পের শেষে যে সব প্রশ্নপত্র গুলি রয়েছে তার সমাধান আমরা এখানে করে দিলাম। আশা করি সবার ভালো লাগবে।

হাবুর বিপদ

অজেয় রায়


হাবুর বিপদ প্রশ্ন উত্তর | Habur Bipod Question Answer | Class 6

লেখক পরিচিতি

অজেয় রায়ের জন্ম ১৯৩৭ খ্রিস্টাব্দে। তিনি শান্তিনিকেতনে বসবাস করতেন। শিশু ও কিশোরদের জন্য বিজ্ঞান ভিত্তিক ও দুঃসাহসিক অভিযানের গল্প লেখায় তাঁর যথেষ্ট খ্যাতি ছিল। তিনি সন্দেশ, কিশোর ভারতী, শুকতারা প্রভৃতি পত্রিকায় ছোটোদের জন্য নিয়মিত লিখতেন। অভিনেতা হিসাবে তাঁর যথেষ্ট খ্যাতি ছিল। তাঁর লেখা কয়েকটি উল্লেখযোগ্য বই— কেল্লাপাহাড়ের গুপ্তধন, আমাজনের গহনে, মুঙ্গু প্রভৃতি। ২০০৮ খ্রিস্টাব্দে তিনি পরলোক গমন করেন।

হাতে কলমে

১.১ অজেয় রায়ের লেখা একটি জনপ্রিয় বইয়ের নাম লেখো ।

উত্তরঃ অজেয় রায়ের লেখা একটি জনপ্রিয় বইয়ের নাম— আমাজনের গহনে ।

১.২ তিনি কোন্ কোন্ পত্রিকায় নিয়মিত লিখতেন ?

উত্তরঃ তিনি সন্দেশ, কিশোর ভারতী, শুকতারা প্রভৃতি পত্রিকায় নিয়মিত লিখতেন।

২.১ প্রফুল্লর রচনা সুধীরবাবুর কেন পছন্দ হয়নি?

উত্তরঃ প্রফুল্লর রচনা সুধীরবাবুর পছন্দ হয়নি কারণ সে দে সরকারের রচনার বই থেকে হুবহু টুকে এনেছে।

২.২ নিতাই শাস্তি পেল কেন ?

উত্তরঃ নিতাই সুধীর বাবুকে তার রচনা লিখতে না পারার কারণ হিসাবে মায়ের অসুস্থতার মিথ্যে কথা বলেছিল। তাই সে শাস্তি পেয়েছিলা

২.৩ সুধীরবাবু কোন্ অন্যায়কে ক্ষমা করেন না? 

উত্তরঃ ক্লাসের পড়ায় অবহেলা সুধীরবাবু ক্ষমা করেন না ।

২.৪. সূর্ধার বাবুর কপালের ভাঁজ কীসের চিহ্ন

উত্তরঃ সুধীর বাবুর কপালের ভাঁজ তাঁর অসন্তোষের চিহ্ন। 

৩.১ তিনকড়ি হাঁ করে হাবুর খাতার দিকে তাকিয়ে ছিল কেন?

উত্তর : তিনকড়ি হাঁ করে হাবুর খাতার দিকে তাকিয়েছিল। কারণ ওটা ছিল হাবুর বীজগণিতের খাতা । আর সেখানে কোনো রচনা লেখা না থাকলেও হাবু গড় গড় করে বানিয়ে একটা আস্ত রচনা বলেছিল।

৩.২ “ছেলেটা চর্চা রাখলে বড় হয়ে নির্ঘাত সাহিত্যিক হবে’ – ছেলেটি সম্পর্কে এ কথা বলার কারণ কী ? 

উত্তরঃ হাবু যে রচনা ক্লাসে বলেছিল সেটা সে স্রেফ বানিয়ে বানিয়ে বলেছিল। কোনো রচনার বই দেখে বা মুখস্থ করে বলেনি। বর্ষা বিষয়ে হাবু যা দেখছে তাই বলেছে। নিজের মন থেকে এমন সুন্দর করে রচনা বলেছিল বলেই হাবুর সম্বন্ধে সুধীরবাবুর এই মন্তব্য।

৩.৩ মাঝে মাঝে পাতা উলটিয়ে বলে চলে’— পাতা ওল্টানোর কারণ লেখো।

উত্তর : এখানে পাতা উল্টে আসলে হাবু ক্লাসের সবাইকে বোকা বানিয়েছিল। তার খাতায় আসলে কোন রচনা লেখা ছিল না। কিন্তু সুধীরবাবু যাতে মনে করেন হাবু খাতায় লেখাই পড়ছে, তাই হাবু মাঝে মাঝে পাতা ওল্টাছিল । 

৩.৪ ‘বেমালুম ঠকাল আমাকে’— হাবুল কি সত্যিই মাস্টারমশাইকে ঠকিয়েছিল?

উত্তরঃ গল্পটি পড়ে একথা বলা চলে না যে হাবু সত্যিই মাস্টারমশাইকে ঠকিয়েছিল। সে সুধীরবাবুকে ভীষণ ভয় পেত। তাই মাষ্টার মশায় যাতে না বুঝতে পারেন, সেজন্য খাতা খুলে দেখে পড়ার ভান করে হাবু রচনাটি বলেছিল। ছাত্রবন্ধু 

৩.৫ হাবুলের রচনা শুনে সুধীর বাবুর হাবুলকে কী বলার ইচ্ছে হয়েছিল ? শেষ পর্যন্ত সেই ইচ্ছে তিনি পূরণ করলেন না কেন ?

উত্তরঃ হাবুলের রচনা শুনে খুশি হয়ে সুধীরবাবুর হাবুলকে পিঠ চাপড়ে সাবাশ বলার ইচ্ছে হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত তিনি সেই ইচ্ছা প্রকাশ করলেন না, কারণ তাতে ক্লাসের ডিসিপ্লিন রক্ষা করা সম্ভব হবে না ।

প্রশান্ত, অবহেলা, দুর্ভোগ, অনাবৃষ্টি, বেমালুম।

উত্তরঃ 

প্রশান্ত— উপসর্গ – প্ৰ   নতুন শব্দ → প্রচণ্ড

অবহেলা— উপসর্গ – অব   নতুন শব্দ → অবনমন

দুর্ভোগ— উপসর্গ – দ  নতুন শব্দ → দুর্দিন

অনাবৃষ্টি— উপসর্গ – অনা   নতুন শব্দ → অনাড়ম্বর

বেমালুম— উপসর্গ – বে  নতুন শব্দ → বেইমান

উত্তর : (টেক্কা) পাল্লা→ খেলার মাঠে দুই প্রতিদ্বন্দ্বী পাল্লা দিয়ে খেললো।

(কপাট) পাল্লা→ দরজার একটা পাল্লা খুলে দাও,

৬.১ আমি রচনা লিখতে বলেছি।

৬.২ হরিপদ হাবুকে তাড়া লাগায় ৷

৬.৩ ছেলেরা যে যার রচনা খাতা বের করে ওপরে রাখে।

৬.৪ তিনি ঘড়ি দেখলেন।

উত্তর :

৭.১ ভজাটা কিছুতেই ছাড়ল না ।

৭.২ সুধীর বাবু মন দিয়ে শোনেন।

৭.৩ হাবু শুয়ে কান পেতে শোনে।

৭.৪ দুর্গাপূজার পৌরাণিক আখ্যানটা বলে দেবেন ক্লাসে ।

উত্তর:

৮.১ হরিপদর ডাকে সুধীরবাবু অবাক হন। (যৌগিক বাক্য/সরল বাক্য)

উত্তর: সরল বাক্য। 

৮.২ গতকাল তোমার মাকে দেখছি গোঁসাইবাড়িতে কীর্তন শুনছেন। (জটিল বাক্য/যৌগিক বাক্য )

উত্তর: যৌগিক বাক্য।

৮.৩ ফের যদি রচনা আনতে ভুল হয়, তাহলে তোমার কপালে দুঃখ আছে। (সরল বাক্য/ জটিল বাক্য )

উত্তর: যৌগিক বাক্য।

৯.১ বাবার কাছ থেকে চিঠি আনতে হবে।

উত্তর: র — বিভক্তি, থেকে অনুসর্গ।

৯.২ উঠানে কিছু ছেলে খেলছে।

উত্তর: এ — বিভক্তি

৯.৩ কয়েকজনকে বেছে বেছে পড়তে বলেন।

উত্তর: কে — বিভক্তি

৯.৪ দে সরকারের রচনাব বই থেকে হুবহু টুকে এনেছে।

উত্তর: র — বিভক্তি, থেকে অনুসর্গ।

১০.১ স্কুলের গেটে দাঁড়িয়ে হাবুর কী মনে হচ্ছিল ? 

উত্তরঃ স্কুলের গেটে দাঁড়িয়ে হাবুর বাড়ি ফিরে যেতে ইচ্ছা হচ্ছিল।

১০.২ তার চোখে স্কুলের ভেতরের কোন্ ছবি ধরা পড়ে ?

উত্তরঃ হাবুর মনে ভেসে ওঠে সুধীরবাবুর ভারিক্কি চেহারা। গম্ভীর মুখ, মোটা চশমার কাঁচের আড়ালে বড়ো দুটি চোখের তীক্ষ্ণ চাহনি। হাবু জানে স্যার তাকে পছন্দ করেন, কিন্তু তা বলে ক্লাসের কাজে অবহেলা সহ্য করার লোক তিনি নন।

১০.৩ হাবু শেষের দিকের বেঞ্চে বসতে চায় না কেন? সে শেষপর্যন্ত কোথায় গিয়ে বসে?

উত্তরঃ হাবু শেষের দিকের বেঞ্চে বসতে চায় না কারণ ওটার ওপর স্যারেদের চিরকাল কড়া নজর থাকে।

সে শেষপর্যন্ত থার্ড বেঞ্চের এক কোণে তিনকড়ির পাশে বসে পড়ল।

১০.৪ ‘এইটাই সুধীরবাবুর মেথড’— সুধীরবাবুর মেথড কী? তাঁর এমন মেথড অবলম্বন করার যুক্তিটি কী ?

উত্তরঃ সুধীরবাবু ক্লাসের সমস্ত ছাত্রকে রচনা লিখে আনতে বলেন। বেছে বেছে কয়েকজনকে জোর গলায় পড়তে বলেন। অন্যদের বলেন মন দিয়ে শুনতে।

এই মেথড অবলম্বনের কারণ – অন্যদের লেখা শুনলে নিজের লেখা সম্বন্ধে একটা ধারণা হবে। তিনি সঙ্গে খাতা বাড়ি নিয়ে গিয়ে শুধরে দেবেন, কিন্তু প্রত্যেকের লেখা তো প্রত্যেকে পড়তে পারবে না। অন্তত ক্লাসে কয়েকজনের লেখা শুনলে, কে কেমন লিখেছে কিছুটা জানা যায়।

১০.৫ রচনা পড়ার সময় প্রফুল্লকে সুধীরবাবু থামিয়ে দিলেন কেন? তাঁকে তিনি কোন্ পরামর্শ দিলেন?

উত্তর: প্রফুল্লর পড়া রচনা শুনে সুধীর বাবুর মনে হয়েছিল যে সে বই থেকে রচনা কপি করে এনেছে। তাই সুধীরবাবু প্রফুল্লকে রচনা পড়ার সময় কিছুটা শুনে থামিয়ে দিয়েছিলেন।

তিনি পরামর্শ দিলেন যে, কোনো একটা বই থেকে কপি না করে আরও দু-একখানা বই পড়ে নিয়ে নতুন করে লিখে আনতে। 

১০.৬ ‘সুধীরবাবুর একটি মুদ্রাদোষ’— কী সেই মুদ্রাদোষ ? কখনই বা এর বহিঃপ্রকাশ ঘটেছিল ?

উত্তরঃ সুধীরবাবুর মুদ্রাদোষটি হল মনে থাকুক না থাকুক, তিনি সবাইকে বলে যান ‘মনে থাকবে’? ক্লাসে নিতাই রচনা লিখে আনেনি এবং না লিখতে পারার কারণ হিসাবে সে সুধীর বাবুকে জানিয়েছিল তার মা অসুস্থ।

তাই মিথ্যে কথা বলার জন্য সুধীরবাবু নিতাইকে ধমকে বলেছিলেন পরের দিন যেন সে রচনাটি লিখে আনে, আর তখনই তাঁর মুদ্রাদোষ প্রকাশ পেয়েছিল।

১০.৭ — তবেই রচনায় প্রকৃত সাহিত্যিক মূল্য আসবে। ‘ — সুধীর বাবুর মতে কীভাবে একটি রচনা সাহিত্যিক মূল্যে অনন্য হয়ে ওঠে?

উত্তরঃ প্রশান্তর পড়া রচনা শুনে সুধীর বাবুর মনে হয়েছিল ভালো হয়েছে; তবে আর একটু মৌলিক হওয়া উচিত। শুধু রচনার বইগুলোর উপর নির্ভর করা উচিত নয়, চাই নিজস্ব ভাব, ভাষা, নিজের অভিজ্ঞতার বর্ণনা। তবেই রচনার প্রকৃত সাহিত্যিক মূল্য আসবে।

১০.৮ ‘শুনছিস? স্রেফ আবোল তাবোল।’—হাবু ওরফে হাবুলচন্দ্রের রচনা পড়াকে প্রশান্তর ‘আবোল তাবোল’ মনে হয়েছে কেন? তুমি কী এর সঙ্গে একমত ?

উত্তরঃ হাবু হরফে হাবুলচন্দ্রের রচনা পড়া শুনে ক্লাসের ফার্স্ট বয় প্রশান্তর মনে হয়েছিল ‘আবোল-তাবোল’। তার কারণ হাবুলের রচনার মধ্যে কোনো পয়েন্ট ছিল না। হাবু আগাগোড়া রচনাটি গড় গড় করে বলে গেছে।

তবে না, প্রশান্তর মতের সঙ্গে আমি এক মত নই, কারণ হাবুলের রচনার মধ্যে ছিল তার নিজের ভাষা, নিজের ভাব ও নিজের অভিজ্ঞতা। তাই সেটি ‘আবোল-তাবোল’ হতে পারে না।

১০.৯ তাঁর কাছে রহস্য পরিষ্কার হয়ে গেল’— কোন্ রহস্যের কথা বলা হয়েছে? কীভাবে তার জট ছাড়ল?

উত্তর: সুধীরবাবু যখন ক্লাসে সবাইকে খাতা জমা দিতে বলেছিলেন তখন হাবুলচন্দ্র তার খাতা দিতে যায়নি। এতে সুধীরবাবুর মনে সন্দেহ হয়। পরে সুধীরবাবু হাবুর খাতা নিজে দেখেন, সেটি বীজগণিতের খাতা। সেটা দেখেই সুধীরবাবু বুঝতে পারেন হাবুল কেন এতক্ষণ খাতা দিতে চায়নি। আসলে খাতায় কোন রচনাই হাবুলচন্দ্র লেখেনি। এখানে এই রহস্যের কথাই বলা হয়েছে।

১০.১০ ‘না, এতটা বাড়াবাড়ি করা ঠিক হবে না’ – কার মনে এমন চিন্তার উদয় হল? সত্যিই কি তোমার সেই চিন্তাকে বাড়াবাড়ি মনে হয় ?

উত্তর: সুধীরবাবুর মনে এমন চিন্তার উদয় হল।

হ্যাঁ, কথাটি সত্য। কারণ সুধীরবাবুর হাবুলের রচনা শুনে ভালো লেগেছিল, কিন্তু হাবুল যেহেতু রচনাটি খাতায় লেখেনি তাই তার প্রশংসা করে সুধীর বাবু যদি সাবাস বলে তার পিঠ চাপড়ে দিতেন তাহলে ক্লাসের অন্য ছাত্ররা কিছুটা হলেও প্রশ্রয় পেত এবং তারাও হয়তো তাদের খাতায় পরে রচনা লিখে আনার কাজটা করত না। 

১০.১১ ‘তা সোজাসুজি স্বীকার করলেই পারতে—সুধীরবাবু হাবুকে যে একথা বললেন, সেই পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার সুযোগ না থাকার জন্য তিনি নিজেই কতখানি দায়ী বলে তোমার মনে হয় ?

উত্তরঃ সুধীরবাবু ক্লাসে অত্যন্ত রাশভারী মানুষ। মোটা চশমার পিছনে তার তীক্ষ্ণ চোখের দৃষ্টি ক্লাসের সব ছাত্রদের উপর সব সময় কড়া নজরে রাখে। তাই ক্লাসের সব ছাত্রের মতো হাবুলও সুধীরবাবুকে ভয় পায়। রচনা লিখে না আনার জন্য শাস্তির মুখে পড়তে হবে জেনে হাবুল প্রথমে স্বীকার করেনি যে তার খাতায় রচনা লেখা নেই। কিন্তু সত্যিটা স্বীকার করার মতো কোন পরিস্থিতি ক্লাসে সুধীরবাবু তৈরি করেন নি। তাই সেই পরিস্থিতি তৈরি না হওয়ার জন্য সুধীরবাবুর রাশভারী মেজাজ ও কঠিন অনুশাসনই দায়ী বলে মনে হয় ৷

১০.১২ গল্পে কঠোর মাস্টারমশাই সুধীরবাবুর মধ্যেও এক স্নেহপ্রবণ, নীতিনিষ্ঠ, আদর্শবাদী, প্রশ্রয়দাতা মানুষ লুকিয়ে ছিল — আলোচনা করো ।

উত্তরঃ সুধীরবাবু মাস্টার হিসাবে যেমন কঠোর ছিলেন তেমনই নীতিনিষ্ঠ ও আদর্শবান ছিলেন। সেইজন্যই স্কুলের মধ্যে বা পড়াশোনায় ফাঁকি মারা তিনি একদমই সহ্য করতেন না। অন্যায় করলে কোনো ছাত্রকে কঠোর শাস্তি পেতে হতো। এজন্য সব ছাত্র তাঁকে ভয় পেত কিন্তু শ্রদ্ধাও করত। তবে তিনি যে স্নেহপ্রবণ ছিলেন তারও প্রমাণ মেলে রচনা লিখে না এনেও হাবুল যখন মন থেকে বানিয়ে বানিয়ে রচনা বলছিল তাতে সুধীরবাবু যথেষ্ট খুশি হয়েছিলন। তাই তিনি কিন্তু শুধু বলেছিলেন রচনাটি পরের দিন লিখে আনতে।

শেষ পর্যন্ত হাবুলকে কোন শাস্তি দেননি। তিনি খুশি হয়ে হাবুলের পিঠ চাপড়ে দিয়ে তাকে শাবাস’ বলার কথা ভেবেছিলেন। হাবু শ্রেণিকক্ষে যেভাবে নিজের মনে বানিয়ে চটজলদি রচনা বলে গেছে এমন বলার ক্ষমতা একটা অসাধারণ গুণ। 

আরো পড়ুন

ভরদুপুরে কবিতা | নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী | প্রশ্ন ও উত্তর | ষষ্ঠ শ্রেণীর বাংলা

শঙ্কর সেনাপতি গল্পের প্রশ্ন উত্তর | শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়

খোলামেলা দিনগুলি গল্পের প্রশ্ন উত্তর | শান্তিসুধা ঘোষ

পাইন দাঁড়িয়ে আকাশে নয়ন তুলি কবিতার প্রশ্ন উত্তর | হাইনরিখ হাইনে

মন ভালো করা কবিতার প্রশ্ন উত্তর | শক্তি চট্টোপাধ্যায় | Mon Valo Kora Question Answer | Class 6 | Wbbse

পশুপাখির ভাষা গল্পের প্রশ্ন উত্তর | সুবিনয় রায়চৌধুরী | Poshupakhir Vasha Question Answer | Class 6 | Wbbse

ঘাসফড়িং কবিতার প্রশ্ন উত্তর | অরুণ মিত্র | GhashForing Question Answer | Class 6 | Wbbse

কুমোরে পোকার বাসাবাড়ি গল্পের প্রশ্ন উত্তর | গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য | Kumore Pokar Bashabari Question Answer | Class 6 | Wbbse

চিঠি কবিতার প্রশ্ন উত্তর | জসীমউদ্দিন | Chithi Question Answer | Class 6 | Wbbse

হাট কবিতার প্রশ্ন উত্তর | যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত | Hat Question Answer | Class 6 | Wbbse

মাটির ঘরে দেয়ালচিত্র গল্পের প্রশ্ন উত্তর | তপন কর | Matir Ghore Deyalchittro Question Answer | Class 6 | Wbbse

মরশুমের দিনে প্রশ্ন উত্তর | সুভাষ মুখোপাধ্যায় | Morsumer Dine Question Answer | Class 6 | Wbbse

পিঁপড়ে কবিতার প্রশ্ন উত্তর | Pipre Question Answer | Class 6 | WBBSE

ফাঁকি গল্পের প্রশ্ন উত্তর | Faki Question Answer | Class 6 | WBBSE

চিত্রগ্রীব এর প্রশ্ন উত্তর | Chitrogrib Question Answer | Class 6 | WBBSE

আশীর্বাদ গল্পের প্রশ্ন উত্তর | Ashirbad Class 6 Question Answer | WBBSE

এক ভুতুড়ে কান্ড প্রশ্ন উত্তর Class 6 | Ek Bhuture Kando Question Answer

বাঘ কবিতার প্রশ্ন উত্তর | Class 6 Bengali Bagh Question Answer

বঙ্গ আমার জননী আমার প্রশ্ন উত্তর | Bongo Amar Jononi Amar Question Answer | Class 6

শহীদ যতীন্দ্রনাথ দাস প্রশ্ন উত্তর | Class 6 Bengali Shahid Jatindra Nath Das Question Answer

ধরাতল কবিতার প্রশ্ন উত্তর | Dhoratol Bengali Poem Question Answer | Class 6

মোরা দুই সহোদর ভাই কবিতার প্রশ্ন উত্তর | Class 6 | West Bengal Board

হাবুর বিপদ প্রশ্ন উত্তর | Habur Bipod Question Answer | Class 6 | West Bengal Board

কিশোর বিজ্ঞানী কবিতার প্রশ্ন উত্তর | Kishore Bigyani Question Answer | Class 6 | West Bengal Board

ননীদা নট আউট প্রশ্ন উত্তর (মতি নন্দী) | Nonida Not Out Question Answer | Class 6 | Wbbse

Note: এই আর্টিকেলের ব্যাপারে তোমার মতামত জানাতে নীচে দেওয়া কমেন্ট বক্সে গিয়ে কমেন্ট করতে পারো। ধন্যবাদ।

4 thoughts on “হাবুর বিপদ প্রশ্ন উত্তর | Habur Bipod Question Answer | Class 6 | West Bengal Board”

Leave a Comment